Advertisement

Sugar Substitutes : চিনির বদলে খান এই ৫ মিষ্টি জিনিস, ডায়াবেটিস ছুঁতেও পারবে না

ডায়াবেটিসের সমস্য়ায় অনেকেই ভোগেন। বয়স বেশি হোক বা কম, ডায়াবেটিস আতঙ্ক কমবেশি কাজ করে। ডায়াবেটিস থেকে বাঁচতে চিনি খেতে বারণ করেন চিকিৎসকরা। তবে অনেকে আবার মিষ্টি ভালোবাসেন। তাই চাইলেও চিনি ছাড়তে পারেন না। তবে এমন কয়েকটি খাবার রয়েছে যা খেলে চিনি খাওয়ার চাহিদা মিটবে।

ফাইল ছবি ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 16 Nov 2022,
  • अपडेटेड 12:48 PM IST
  • ডায়াবেটিসের সমস্য়ায় অনেকেই ভোগেন
  • ডায়াবেটিস থেকে বাঁচতে চিনি খেতে বারণ করেন চিকিৎসকরা
  • চিনির বিকল্প কী কী খেতে পারেন ?

ডায়াবেটিসের সমস্য়ায় অনেকেই ভোগেন। বয়স বেশি হোক বা কম, ডায়াবেটিস আতঙ্ক কমবেশি কাজ করে। ডায়াবেটিস থেকে বাঁচতে চিনি খেতে বারণ করেন চিকিৎসকরা। তবে অনেকে আবার মিষ্টি ভালোবাসেন। তাই চাইলেও চিনি ছাড়তে পারেন না। তবে এমন কয়েকটি খাবার রয়েছে যা খেলে চিনি খাওয়ার চাহিদা  মিটবে। আবার ডায়াবেটিসও কাছে ঘেঁষতে পারবে না। এই প্রতিবেদনে এমনই কয়েকটা খাবারের নাম বলা হবে যা চিনির বিকল্প হিসেবে খেতে পারেন। 

১) গুড় : চিনির বিকল্প হিসেবে গুড় বেশ ভালো। আখের রস জ্বাল দিয়ে তৈরি করা গুড় রান্নায়, চাটনিতে ব্যবহার করতে পারেন৷ আবার গুড়ের মিষ্টিও খেতে পারেন। চিনি দিয়ে তৈরি মিষ্টির চেয়ে গুড়ে বানানো রসোগোল্লা, সন্দেশ ইত্যাদি খেতে পারেন। 

আরও পড়ুন

২) মধু : চিনির বদলে মধু ভালো বিকল্প। মধু এমনিই খেতে পারেন নিয়মিত। তবে পরিমাণ মতো। আবার এই মধু দিয়ে তৈরি চা খেতেও পারেন। মধুতে থাকে এমন কিছু উপাদান যা পাকস্থলি সুস্থ রাখে, হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে মধুর জুড়ি মেলা ভার। 

৩) তাজা ফল ও ফলের রস : লাঞ্চ বা ডিনারের পর অনেকের মিষ্টি খাওয়ার অভ্যেস থাকে। তাই তখন মিষ্টির বদলে ফলের জুস খেতে পারেন। ফলের জুসে প্রচুর পরিমাণ খনিজ ও ভিটামিন থাকে। তা স্বাস্থ্যর জন্য খুবই উপকারিও।

৪) স্টেভিয়া: স্টেভিয়া হল একটি গাছের পাতা। এর অনেকগুলো পাতা একসঙ্গে মেশালে তা চিনির থেকেও মিষ্টি হয়। চা, কফি, মিষ্টি, দই, বেকারি ফুড, আইসক্রিম, কোমল পানীয়সহ এ জাতীয় নানা খাদ্যপণ্য তৈরিতে স্টেভিয়া ব্যবহার করা যায়। এর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। ফলে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন এই পাতা। 

Advertisement

৫) খেজুর :মিষ্টির অভাব পূরণে খেজুর অন্যতম বিকল্প। এমনিতেও ফল হিসেবে খেজুর স্বাস্থ্যকর। আবার অতিরিক্ত খেজুর খেলেও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি থাকে না।  খেজুর শুকিয়ে বা গুঁড়ো করে সিরাপ তৈরি করে যেকোনো খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। 

(Disclaimer : প্রতিবেদনটি সাধারণ তথ্যের ভিত্তিতে লেখা, প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

 

Read more!
Advertisement
Advertisement