Advertisement

Dry Cough Remedies At Home : শুকনো কাশিতে ভুগছেন? ওষুধ লাগবে না, ঘরেই রয়েছে সমাধান

আপনি কি জানেন কিভাবে শুকনো কাশি হয়? অ্যালার্জি থেকে অ্যাসিড রিফ্লাক্স, অনেক কিছুই শুষ্ক কাশির কারণ হতে পারে। তবে কারণ যাই হোক না কেন, ক্রমাগত শুষ্ক কাশি দৈনন্দিন জীবনকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করতে পারে, বিশেষ করে যদি সেটি রাতে হয়।

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 14 Aug 2022,
  • अपडेटेड 7:45 PM IST
  • অনেকেই শুকনো কাশিতে ভোগেন
  • দীর্ঘদিন স্থায়ী হতে পারে শুকনো কাশি
  • বাড়িতেই সারিয়ে তুলুন এভাবে

সকলেই নিশ্চয় কোনও না কোনও সময়ে শুকনো কফ বা কাশির সমস্যায় ভোগেন। কিন্তু আপনি কি জানেন কিভাবে শুকনো কাশি হয়? অ্যালার্জি থেকে অ্যাসিড রিফ্লাক্স, অনেক কিছুই শুষ্ক কাশির কারণ হতে পারে। তবে কারণ যাই হোক না কেন, ক্রমাগত শুষ্ক কাশি দৈনন্দিন জীবনকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করতে পারে, বিশেষ করে যদি সেটি রাতে হয়।

শুকনো কাশি কতক্ষণ স্থায়ী হয়? 
যদি ভাইরাল সংক্রমণের কারণে শুকনো কাশি হয়, তাহলে তা ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এটি প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ৮ সপ্তাহ এবং ছোট বাচ্চাদের মধ্যে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। আর তার চেয়ে বেশি সময় ধরে কাশি থাকলে তা ক্যান্সারের লক্ষণও হতে পারে। শুকনো কাশি রাতে বেশি বিরক্তিকর। এমনকী কখনও কখনও কাশির সিরাপেও তা কমে না। এই পরিস্থিতিতে ঘরোয়া কিছু উপায়ে এই সমস্যার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

গরম জল ও মধু
এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে ১ বছর বা তার বেশি বয়সী শিশুদের এবং প্রাপ্ত বয়স্কদের শুকনো কাশি থেকে মুক্তি দিতে পারে মধু। আসলে, মধুতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা গলার জ্বালা কমাতে সাহায্য করে। দিনে কয়েকবার ১ চা চামচ করে মধু খেতে পারেন। গরম জলে মধু মিশিয়ে পান করতে উপকার পাওয়া যায়।

হলুদ ও গোল মরিচ
হলুদে রয়েছে কারকিউমিন যা প্রদাহরোধী এবং যার অ্যান্টিভাইরাল ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যার কারণে এটি শুকনো কাশি সহ অনেক ক্ষেত্রে উপকারী। গোল মরিচের সঙ্গে কারকিউমিন রক্ত ​​​​প্রবাহে ভালভাবে শোষিত হয়, যা শরীরের উপকারে লাগে।

আদা ও নুন
একটি সমীক্ষায় বলা হয়েছে, আদার রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল (ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসকারী) বৈশিষ্ট্য। এটি শুকনো কাশি থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে। এক টুকরো আদাতে এক চিমটি লবণ ছিটিয়ে দিন বা মধু লাগিয়ে মুখে রাখুন। আস্তে আস্তে আদার রস গলায় নিন। ৫-৭ মিনিট পর মুখ ধুয়ে ফেলুন।

Advertisement

ঘি ও গোল মরিচ
ঘি-এর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ রয়েছে। এটি গলাকে কোমল রাখতে সাহায্য করে। গোলমরিচের গুড়োর সঙ্গে ঘি মিশিয়ে খেলে শুকনো কাশিতে অনেকটাই উপশম পাওয়া যায়।

নুন ও গরম জল
গরম জলে নুন দিয়ে গার্গল করলে শুকনো কাশি এবং গলা খুশখুশ থেকে অনেকটা আরাম পাওয়া যায়। লুন জল মুখ ও গলার ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে সাহায্য করে।  

আরও পড়ুনঅগ্নিবীরে মহিলাদেরও চাকরির সুবর্ণ সুযোগ, আবেদন করুন এই লিঙ্কে

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement