Advertisement

Bad Food For Kidney : কিডনি রোগীদের কাছে 'বিষ' যে খাবারগুলি...

কিডনি রোগীদের সবসময় স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত। এর ফলে তাঁদের শরীর ফিট থাকে এবং কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে তাঁদের কিডনিও সুস্থ থাকে। কিডনি রোগীদের খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বিছানায় শুতে যাওয়া উচিত নয়। এতে তাঁদের সমস্যা বাড়তে পারে। যদি ডায়েটে জুস, স্প্রাউট, গ্রিন স্যালাড ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করি, তাহলে সেগুলি আমাদের কিডনিকে সবসময় সুস্থ রাখবে।

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 22 Feb 2023,
  • अपडेटेड 6:06 PM IST
  • কিডনির সমস্যায় ভুগছেন?
  • কিছু খাবার এড়িয়ে চলুন
  • জেনে নিন কোনগুলি

Harmful Food For Kidney : আজকাল কিডনির সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। কারণ বর্তমানে ফাস্টফুড খাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। যাঁরা বেশি পরিমাণে ফাস্টফুড খান, তাঁদের খুব তাড়াতাড়ি কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই যাঁরা ফাস্টফুড খান তাঁদের আরও বেশি পরিশ্রম করা উচিত, যাতে ময়দার মতো জিনিস শরীরের ভিতরে দ্রুত হজম হয়। কেউ যদি প্রতিদিন ফাস্টফুড খান, তাহলে খুব তাড়াতাড়ি কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সেই জন্য চেষ্টা করুন, শুধুমাত্র ঘরে তৈরি তাজা খাবার খাওয়ার। এই প্রতিবেদনে সেই জিনিসগুলি নিয়ে আলোচনা করা হবে, যেগুলি কিডনির জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকারক। 

স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া
কিডনি রোগীদের সবসময় স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত। এর ফলে তাঁদের শরীর ফিট থাকে এবং কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে তাঁদের কিডনিও সুস্থ থাকে। কিডনি রোগীদের খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বিছানায় শুতে যাওয়া উচিত নয়। এতে তাঁদের সমস্যা বাড়তে পারে। যদি ডায়েটে জুস, স্প্রাউট, গ্রিন স্যালাড ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করি, তাহলে সেগুলি আমাদের কিডনিকে সবসময় সুস্থ রাখবে।

কিছু জিনিস কিডনির ক্ষতি করে
১.
যদি বেশি কলা খান তাহলে তা সরাসরি কিডনিকে প্রভাবিত করে। তাই কলা বেশি খাওয়া উচিত নয়।
২. খোসাযুক্ত ছাড়ানো আলুও এড়ানো উচিত, কারণ আলুর খোসা কিডনির ক্ষতি করতে পারে।
৩. নন-ভেজও কম পরিমাণে খাওয়া উচিত। কারণ নন-ভেজ খেলে কিডনি খুব দ্রুত নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। যাঁরা বেশি করে নন-ভেজ খান, তাঁদের কিডনির ওপর খুব দ্রুত খারাপ প্রভাব দেখা যায়।
৪. কিডনি রোগীদের টমেটোর খোসাও ছাড়িয়ে খাওয়া উচিত কারণ টমেটোর খোসা এবং টমেটোর বীজ দুটোই কিডনির ক্ষতি করতে পারে।
৫. কিডনির সমস্যা থাকলে ডালও অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়। এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মসুর ডাল খাওয়া যেতে পারে। তবে কিডনি সংক্রান্ত যে কোনও সমস্যায় প্রয়োজনে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। 

Advertisement

আরও পড়ুন - এইগুলি খেলেই মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের মাথা থাকবে ঠান্ডা; মনেও পড়বে সব

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement