Advertisement

Honey Side Effects : কাদের জন্য মধু ক্ষতিকর? কখনওই করবেন না এই ভুলগুলি

মধু খেলে শরীরের অনেক উপকার হয়। এতে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ভিটামিন এ, বি, সি, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। আপনি কি জানেন যে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হওয়ার পাশাপাশি মধু কিছু মানুষের জন্য খুব ক্ষতিকারকও হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন মানুষের জন্য মধু বিপজ্জনক। 

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 01 May 2022,
  • अपडेटेड 4:22 PM IST
  • মধুর অনেক উপকার রয়েছে
  • আবার অনেকের শরীরে মধুর খারাপ প্রভাবও পড়ে
  • জেনে নিন বিস্তারিত

মধু শুধু সুস্বাদু নয়, এটি স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান। মধু খেলে শরীরের অনেক উপকার হয়। এতে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ভিটামিন এ, বি, সি, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। আপনি কি জানেন যে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হওয়ার পাশাপাশি মধু কিছু মানুষের জন্য খুব ক্ষতিকারকও হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন মানুষের জন্য মধু বিপজ্জনক। 

দাঁতের ক্ষতি করে - স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোনও ব্যক্তি সারাদিনে কতোটা পরিমাণ মধু খাচ্ছেন সেদিকে মনোযোগ দেওয়া খুবই জরুরি। কারণ মধুর অত্যধিক সেবন দাঁত এবং মাড়ি ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়ায়। 

যাঁদের সবাধান থাকা দরকার - ফ্রুকটোজ হল মধুতে পাওয়া চিনির প্রধান উৎস। মাথায় রাখতে হবে যে, ফ্যাটি লিভার রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য এটি বিপজ্জনক হতে পারে। ফ্রুক্টোজ শক্তির অন্যান্য উৎসের তুলনায় ভিন্নভাবে বিপাক হয়। ফ্রুক্টোজ লিভার দ্বারা বিপাক হয়, যা ফ্যাটি লিভারে আক্রান্তদের জন্য সমস্যার কারণ হতে পারে। এই কারণেই ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের অ্যালকোহল সেবন না করার এবং সীমিত পরিমাণে ফ্রুক্টোজ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। 

অ্যালার্জি - মধু অ্যালার্জির সমস্যা কমাতে কোনওরকম সাহায্য করে না। যাঁদের পরাগ দানা থেকে অ্যালার্জির সমস্যা আছে তাঁদের মধু খাওয়া উচিত নয়। নাহলে অ্যালার্জি আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়া উচিত নয় - মধুতে প্রচুর পরিমাণে ফ্রুক্টোজ থাকে, যা চিনির প্রধান উৎস। তাই মধু বেশি খেলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। 

সাবধানতা অবলম্বন করুন 

ডায়াবেটিস রোগীরা সাবধান - মধুতে চিনি থাকে তাই এটি পরিমিতভাবে ব্যবহার করা উচিত। প্রচুর পরিমাণে মধু খেলে টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। 

Advertisement

শিশুরা - ১২ মাসের কম বয়সী শিশুদের মধু দেওয়া উচিত নয়। কারণ শিশুদের মধ্যে ক্লোস্ট্রিডিয়াম সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে। 

পরাগ অ্যালার্জি - পরাগ এলার্জি খড় জ্বর নামেও পরিচিত। মধু পরাগ থেকে তৈরি এবং তাতে এলার্জি হতে পারে। ফুলের পরাগ থেকে অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে মধু খাবেন না।

আরও পড়ুন'কেন ফোন নম্বর দেব?' Decathlon ট্যাগ করে ট্যুইট ক্ষুব্ধ মহুয়ার

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement