Advertisement

Belly Fat Reduce: সিজার বা সি সেকশনের পর এই ৭ উপায়ে কমিয়ে ফেলুন ভুঁড়ি

Belly Fat Reduce: বর্তমানে নর্মাল ডেলিভারির চেয়ে এখন সি সেকশন সিজার করেই প্রসব করানো হয়। নর্মাল ডেলিভারির ব্যথাকে এড়ানোর জন্য অনেকেই সিজার করিয়ে নেন। তবে এরপর যেটা হয় পেটের চর্বি বেড়ে যায় এবং সেটা কমানো যথেষ্ট কষ্টসাধ্যের বিষয়। সাধারণত এটাই বিশ্বাস করা হয় যে প্রসবের সময় সি-সেকশন করা হলে গর্ভাবস্থার পরে পেটের চর্বি কমানো কঠিন হতে পারে।

সি সেকশনের পর এভাবে কমান ভুঁড়িসি সেকশনের পর এভাবে কমান ভুঁড়ি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 10 Apr 2023,
  • अपडेटेड 5:57 PM IST
  • বর্তমানে নর্মাল ডেলিভারির চেয়ে এখন সি সেকশন বা সিজার করেই প্রসব করানো হয়
  • নর্মাল ডেলিভারির ব্যথাকে এড়ানোর জন্য অনেকেই সিজার করিয়ে নেন।
  • তবে এরপর যেটা হয় পেটের চর্বি বেড়ে যায় এবং সেটা কমানো যথেষ্ট কষ্টসাধ্যের বিষয়

বর্তমানে নর্মাল ডেলিভারির চেয়ে এখন সি সেকশন সিজার করেই প্রসব করানো হয়। নর্মাল ডেলিভারির ব্যথাকে এড়ানোর জন্য অনেকেই সিজার করিয়ে নেন। তবে এরপর যেটা হয় পেটের চর্বি বেড়ে যায় এবং সেটা কমানো যথেষ্ট কষ্টসাধ্যের বিষয়। সাধারণত এটাই বিশ্বাস করা হয় যে প্রসবের সময় সি-সেকশন করা হলে গর্ভাবস্থার পরে পেটের চর্বি কমানো কঠিন হতে পারে। যদিও একটি সি-সেকশনে পেটের অংশে বড় অস্ত্রোপচার করা হয়, তবুও আপনি কিছুটা সুস্থ হয়ে চিকিৎসকের পরামর্শে অতিরিক্ত পেটের চর্বি কমাতে সক্ষম হতে পারেন। 

বাচ্চাকে স্তনপান করান
সি-সেকশন বা সিজারের পর ওজন কমানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করানো। বাচ্চাকে ৬ মাস শুধুমাত্র মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। এর সাহায্যে আপনার পেটের অনেক অতিরিক্ত মেদ কমে যাবে। 

ছয় সপ্তাহ পর থেকে শরীরচর্চা করুন
শিশুর জন্মের ছয় সপ্তাহ পর থেকে ব্যায়াম শুরু করতে পারেন। ছয় সপ্তাহের আগে পেটের ব্যায়ামগুলো কোনো অবস্থাতেই করা যাবে না। শিশুর জন্ম সিজারিয়ানের মাধ্যমেই হোক আর স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় হোক, মায়ের পক্ষে যখনই স্বাভাবিক কাজকর্ম করা সম্ভব হবে, তখন থেকেই ব্যায়াম শুরু করতে হবে।

আরও পড়ুন

ভারী ব্যায়াম নয়
ডেলিভারির পরে প্রথম ছয় মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে ভারী ব্যায়াম করা যায় না। তবে সাধারণ ব্যায়াম শুরু করতে পারেন। যেমন- হাঁটা। শিশুর জন্মের তিন মাস পর থেকে দিনে ৪৫ মিনিট করে হাঁটাহাঁটি করা ভালো। চাইলে কিছু ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়ামও করতে পারেন।

হালকা ব্যায়াম দিয়ে শুরু করুন
ছয় মাস পর থেকে অন্যান্য ব্যায়াম শুরু করা ভালো। তবে হালকা ব্যায়াম দিয়েই শুরু করা উচিত। পেটের ব্যায়ামগুলো আট-নয় মাস পর শুরু করা ভালো। যোগা পেটের মেদ কমানোর ভালো উপায়। যেমন- প্রাণায়াম। এতে পেটের মাংসপেশি দৃঢ় হয়।

Advertisement

পেটে বেল্ট পরে থাকা
খাওয়া, ঘুমানো ও স্নান ছাড়া সবসময় পেটে বেল্ট পরে থাকুন। এটা বিরক্তিকর হলেও আপনি অবশ্যই ভালো ফল পাবেন।

পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খান এই সময়
শরীরের ফ্লুইড ব্যালেন্স রক্ষা করে জল। শুনে অবাক হবেন যে, জল দেহ থেকে অতিরিক্ত মেদ বের করে দিতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত জল পান করুন, এতে খিদে কম পাবে ও পেট ভরা থাকবে।

খাওয়া-দাওয়া মেপে করুন
ভাত, মিষ্টিসহ শর্করাজাতীয় অন্যান্য খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া যাবে না। বিশেষ করে যাঁরা গর্ভধারণের আগে থেকেই একটু মোটা হয়ে গিয়েছেন, তাঁদের এ ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে।

হতাশ হবেন না
আপনি সিজারিয়ান অপারেশনের পরে কিছু দিন ভারী ব্যায়াম করতে পারবেন না বলে আপনি আপনার আগের চেহারা চট করে ফিরে পাবেন না এমন ভেবে হতাশ হবেন না। ধৈর্য ধরুন এবং নিয়ম মেনে চলার চেষ্টা করুন। তাহলেই আপনি ফিরে পাবেন মেদবিহীন আকর্ষনীয় দেহ।
 

Read more!
Advertisement
Advertisement