Advertisement

Late Pregnancy : ৩০ বছর বয়সের পর মা হতে চাইলে এই ৫ জরুরি জিনিস মাথায় রাখুন

Late Pregnancy: কে কোন বয়সে মা হতে চান, তা নিতান্তই সেই মহিলার সিদ্ধান্ত। আর এর কোনও বিশেষ নিয়মও নেই।

৩০ বছর বয়সের পর মা হতে চাইলে কিছু জিনিস খেয়াল রাখতে হবে (প্রতীকী ছবি)৩০ বছর বয়সের পর মা হতে চাইলে কিছু জিনিস খেয়াল রাখতে হবে (প্রতীকী ছবি)
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 29 Nov 2021,
  • अपडेटेड 11:12 AM IST
  • এখন অনেক মহিলা তিরিশ বছর বয়সের কাছাকাছি সময়ে নিজেদের প্রেগন্যান্সির প্ল্যান করেন
  • এর পিছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে
  • কে কোন বয়সে মা হতে চান, তা নিতান্তই সেই মহিলার সিদ্ধান্ত

Late Pregnancy: এখন অনেক মহিলা তিরিশ বছর বয়সের কাছাকাছি সময়ে নিজেদের প্রেগন্যান্সির প্ল্যান করেন। এর পিছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল দেরিতে বিয়ে করা। বা নিজেকে আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী হিসেবে গড়ে তোলার পর বিয়ের সিদ্ধান্ত।

কে কোন বয়সে মা হতে চান, তা নিতান্তই সেই মহিলার সিদ্ধান্ত। আর এর কোনও বিশেষ নিয়মও নেই। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ৩৫ বছর বয়সের পর প্রেগন্যান্সি প্ল্যান করলে মহিলাদের বেশ কিছু সমস্যা হতে পারে। 

আরও পড়ুন

এর প্রভাব অনেক সময় ফার্টিলিটি রেটেও পড়ে। এর পাশাপাশি মিসক্য়ারেজ, প্ল্যাজেন্টা প্রেভিয়ায় সমস্যা, সময়ের আগে ডেলিভারি আর ডাউন সিনড্রোমের মতো অসুবিধা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে। যাঁরা দেরিতে মা হওয়ার প্ল্যান করছেন, তাঁদের কিছু জিনিসে খেয়াল রাখা দরকার।

৩০ বছরের পরও প্রেগন্যান্সি সম্ভব
৩৭ বছর বয়সের আগে যে কোনও সময়ে প্রেগন্যান্ট হওয়া ঠিকঠাক বলে ধরা হয়। মহিলাদের নিজেদের স্বাস্থ্য এবং মেনোপজ নিয়ে সাবধানী থাকা দরকার। এমন কথা মনে করার কোনও কারণ নেই যে ৩৫ বছর বয়সের পর মা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে ৩৫ বছর বয়সের পর ডিম্বাণু এবং ফার্টিলিটি কমে যায়। তাই প্রেগন্যান্সির সম্ভাবনা কমে যায়। তবে তা অসম্ভব নয়।

সঙ্গীর বয়সও গুরুত্বপূর্ণ
প্রেগন্যান্সির জন্য যতটা নিজের বয়স গুরুত্বপূর্ণ, ততটাই নিজের পার্টনারের বয়সও গুরুত্বপূর্ণ। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতাও কম হয়ে যায়। তবে মহিলাদের তুলনায় এই হার একটু কম।

ডাক্তারের কাছে যেতে দেরি করবেন না
যদি আপনার এবং আপনার সঙ্গীর বয়স ৩০ বছরের বেশি এবং ৬ মাসের বেশি সময় ধরে চেষ্টার পরও প্রেগন্যান্সির প্ল্যান করতে পারছেন না, তা হলে চিকিৎসকদের সাহায্য নিতে ভুলবেন না। এক্ষেত্রে মোটেই সঙ্কোচ করবেন না। আর ভাল হয়, প্রেগন্যান্সি প্ল্যান করার আগেই নিজের ফার্টিলিটি স্ক্রিনিং করিয়ে নিলে। এতে কোনও সমস্যা থাকলে আগে থেকেই জানার সম্ভাবনা থাকবে। আর তাড়াতাড়া চিকিৎসাও করা যাবে।

Advertisement

ফার্টিলিটি ট্রিটমেন্ট সব সমস্যা কমাতে পারে না
যদি আপনার বয়স ৩৫ বছরের বেশি হয় এবং আপনি প্রেগন্যান্সির প্ল্যান করছেন, তা হলে মাথায় রাখবেন ফার্টিলিটি ট্রিটমেন্ট বয়সের সব সমস্যা ঠিক না-ও করতে পারে। সমস্যার কথা আগে জানা গেলে সমাধান আরও তাড়াতাড়া পাওয়া যেতে পারে। যেন ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সে ইন্ট্রাউটরিন ইনসেমিনেশন (Intrauterine Insemination)-এর সাফল্য আলাদা-আলাদা হতে পারে।

হেলদি লাইফস্টাইল দরকারি
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, হেলদি লাইফস্টাইল ফার্টিলিটিকে ভাল রাখতে সাহায্য করে। যদি আপনার বয়স ৩৫ বছরের বেশি হয়, তা হলে আপনার খাওয়াদাওয়ার ব্য়াপারে, স্বাস্থ্যের দিকে বিশেষ খেয়াল রাখা দরকার। এ কাজে আপনি নিউট্রিশানিস্টেরও পরামর্শ নিতে পারেন। এর পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম, পুষ্টিগুণ রয়েছে এমন খাবার, ঘুমের পদ্ধতিতে বদল, চিনি-ক্যাফিন কম খাওয়া থেকে দূরে থাকুন। মদ-সিগারেট একেবারে ছেড়ে দিন।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement