Advertisement

Perfect Mother Parenting Tips: যে মহিলাদের মধ্যে থাকে এই গুণ তাঁরাই হন পারফেক্ট মা, জানুন

Perfect Mother Parenting Tips: নতুন মায়েরা প্রায় প্যারেন্টিং নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকেন কিন্তু জরুরি হল যে আপনি অন্যের দিকে বেশি মনোযোগ না দিয়ে নিজের কাজ সঠিকভাবে করুন। আজকে আপনাকে পারফেক্ট মা হওয়ার কোয়ালিটি কি হওয়া উচিত সে বিষয়ে কিছু তথ্য দেব। যা বিশেষজ্ঞরা শেয়ার করেছেন যদি আপনি ভাল মা হতে চান, তাহলে এই বিষয়গুলিকে মনোযোগ দিতে হবে।

যে মহিলাদের মধ্যে থাকে এই গুণ, তাঁরাই হন পারফেক্ট মা, জানুন
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 13 May 2023,
  • अपडेटेड 1:27 PM IST
  • যে মহিলাদের মধ্যে থাকে এই গুণ
  • তাঁরাই হন পারফেক্ট মা, জানুন

Perfect Mother Parenting Tips: প্যারেন্টস হওয়া অত্যন্ত মুশকিল কাজ। পেরেন্টিংয়ের সময় আপনাকে প্রত্যেকটা সময়েই সতর্ক থাকতে হবে। কখনও কোনওভাবে যাতে পদস্খলন না হয়, কখনও কখনও আপনাকে কড়া পদক্ষেপ নিতে হতে পারে। কখনও নরমে কখনও গরমে আপনাকে বাচ্চা মানুষ করতে হবে। এমনিতে বাচ্চাদের মানুষ করার জন্য বাবা-মায়ের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু মায়ের রোল অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ থাকে। প্রায়ই বাচ্চারা বাবার তুলনায় মাকে বেশি সময় বাড়িতে পায়। এ কারণে মহিলাদের চেষ্টা থাকে যে তাঁরা যেন পারফেক্ট মা হতে পারে। তাঁর জন্য মহিলাদের অনেক বেশি পরিশ্রম করতে হয়। ভাল মা হওয়ার মানে এই নয় যে আপনি বাচ্চাদের সব সময় মারধর, শাসন বা ভয় দেখাবেন বা তার উল্টো, যে আপনি নিজেকে ত্যাগ করে সারাক্ষণ বাচ্চার পেছনে থাকবেন। ভালো মায়ের অর্থ হল আপনি বাচ্চাকে সঠিক পথ দেখাতে পারছেন কি না, বাইরের জগতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত তার ভিত মজবুত করে দেওয়া মায়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। যাকে মানুষ করতে গিয়ে কখনও কখনও আপনাকে ছাড় দিতে হবে, আবার তা যেন লাগাম ছাড়া না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

আরও পড়ুনঃ স্নায়ু শিথিল করছে এই সুস্বাদু ৫ খাবার, মানসিক রোগ এড়াতে এখনই বাদ দিন

আরও পড়ুনঃ  গরমে শরীর সুস্থ রাখতে রামবাণ মৌরি-মিছরি, যেভাবে খেলে লাভ

নতুন মায়েরা প্রায় প্যারেন্টিং নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকেন কিন্তু জরুরি হল যে আপনি অন্যের দিকে বেশি মনোযোগ না দিয়ে নিজের কাজ সঠিকভাবে করুন। আজকে আপনাকে পারফেক্ট মা হওয়ার কোয়ালিটি কি হওয়া উচিত সে বিষয়ে কিছু তথ্য দেব। যা বিশেষজ্ঞরা শেয়ার করেছেন যদি আপনি ভাল মা হতে চান, তাহলে এই বিষয়গুলিকে মনোযোগ দিতে হবে।

সেলফ অ্যাওয়ারনে স আত্ম সমালোচনা

Advertisement

বাচ্চাদের বোঝার আগে জরুরি হল যে নিজেকে ভাল করে বোঝা। যে ব্যক্তি নিজের শক্তি এবং দুর্বলতা সম্পর্কে সচেতন নন তার পক্ষে অন্যকে মানুষ করা বা তাকে সচেতন করা কোনওভাবেই সম্ভব নয়। যদি আপনি নিজেকে বোঝেন তাহলে বাচ্চাদেরও খুব তাড়াতাড়ি বুঝে ফেলতে পারবেন। তাই নিজের খামতিগুলো সবার আগে চিহ্নিত করুন নিজে বুঝতে না পারলে অন্য কারও কাছে জিজ্ঞাসা করে নিন।

কথা শোনার ধৈর্য

প্রত্যেক বাচ্চারা চায়, তার মা তার বক্তব্য ভালভাবে চিনবেন। যখনই বাচ্চারা বড় হতে শুরু করে, তখনই নিজেদের বিচার ভাবনা বিভিন্ন রকমের অভিজ্ঞতা, মায়ের সঙ্গে শেয়ার করেন। এই পরিস্থিতি আপনি যদি বাচ্চাদের কথা, ইগনোর করেন বা তার কথা ভালো করে না শোনেন, তাহলে বাচ্চারা নিজেদের একাকী মনে করতে শুরু করে। পাশাপাশি নতুন করে কোনও কথা শেয়ার করতে ভয় পায়। তাই বাচ্চাদের প্রত্যেকটা বিষয় ভালো করে শুনুন।

স্ট্রং হন

প্রত্যেক মা সোসাইটিতে বিভিন্ন রকমের সমস্যার মুখোমুখি হন। অনেকবার বাচ্চাদের ক্লাসে নম্বর কম হওয়া, অসুস্থ হওয়ার পর মাকে বিভিন্ন রকমের কটুক্তি শুনতে হয়। যা নিয়ে তার মন খারাপ হয়ে যায় এবং তার প্রভাব বাচ্চার ওপর এসে উগড়ে দেন। তাই আপনার জরুরী যে আপনি কোন বিষয়টি শুনবেন এবং গুরুত্ব দেবেন। অন্যের কথায় বেশি দেন দেওয়ার দরকার নেই প্রভাব বাচ্চা এবং পরিবারের উপর পড়বে।

নম্রতা বজায় রাখা

প্যারেন্ট হওয়ার পরে মাতা-পিতা নিজেকে বড় বলে মনে করতে শুরু করে। কিন্তু এটি আপনি মনে করবেন এটি একটি সাধারণ বিষয়। বাচ্চা হওয়া, বাচ্চা বড় হওয়া, বাচ্চাদের বিবাহ এবং পরে মাতা পিতা এবং ঠাকুরদা-ঠাকুমা বা দিদা-দাদু হওয়াটা একটি প্রক্রিয়া। এতে কেউ বড় বা ছোট হয় না। তাই নিজেকে বড় করতে গিয়ে প্রায়ই আমরা ভুল করে ফেলি।

সাপোর্টিভ একটা আরো কোয়ালিটি

প্রত্যেক মায়ের উচিত বাচ্চাকে সাপোর্ট করা। একাধিকবার এমন হয়েছে, বাচ্চা কোনও এমন সিদ্ধান্ত এবং নির্ণয় নিতে পারছে না, যা মা-বাবার পছন্দ হয় না। কিন্তু জরুরি হলো যে আপনি তাকে নিজের সিদ্ধান্ত নিজেই নিতে শেখান। ভুল হলে ধরিয়ে দিন। কিন্তু তা নিয়ে কখনওই জোর জবরদস্তি করবেন না। তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement