Advertisement

Powassan Virus: আতঙ্ক বাড়াচ্ছে পোয়াসান; কতটা ভয়ঙ্কর এই ভাইরাস-কী কী উপসর্গ?

Powassan Virus: পোয়াসান ভাইরাল রোগ (POWV) একটি বিরল কিন্তু গুরুতর অসুস্থতা পোয়াসান ভাইরাসের জন্যই সৃষ্ট। পোয়াসান ভাইরাস রোগের জন্য কোনও নির্দিষ্ট ভ্যাকসিন বা ওষুধ নেই। তবে এর প্রাথমিক উপসর্গগুলি চিনে ব্যবস্থা নিতে পারলে মৃত্যুর ঝুঁকি এড়ানো যেতে পারে।

POWASSAN ভাইরাস সংক্রামিত ডিয়ার টিক, গ্রাউন্ডহগ টিক বা স্কোয়েরেল টিকের কামড়ের ফলে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।
Aajtak Bangla
  • নয়া দিল্লি,
  • 29 May 2023,
  • अपडेटेड 5:57 PM IST
  • পোয়াসান ভাইরাল রোগ (POWV) একটি বিরল কিন্তু গুরুতর অসুস্থতা পোয়াসান ভাইরাসের জন্যই সৃষ্ট।
  • পোয়াসান ভাইরাস রোগের জন্য কোনও নির্দিষ্ট ভ্যাকসিন বা ওষুধ নেই।
  • তবে এর প্রাথমিক উপসর্গগুলি চিনে ব্যবস্থা নিতে পারলে মৃত্যুর ঝুঁকি এড়ানো যেতে পারে।

Powassan Virus: মেইনে সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (Maine Center for Disease Control and Prevention)-এর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একজন ব্যক্তি বিরল পোয়াসান ভাইরাসে মারা গেছেন, যা এই বছর ওই দেশে প্রথম মৃত্যু নিশ্চিত করেছে। সাগাডোহক কাউন্টির বাসিন্দা মারা যাওয়ার পরে স্বাস্থ্য আধিকারিকরা মানুষকে এই মারাত্মক ভাইরাল রোগ সম্পর্কে সতর্ক করেছেন, যার বর্তমানে কোনও চিকিৎসা নেই।

POWASSAN ভাইরাসের সংক্রমণ কতটা বিপজ্জনক?
পোয়াসান ভাইরাল রোগ (POWV) একটি বিরল কিন্তু গুরুতর অসুস্থতা পোয়াসান ভাইরাসের জন্যই সৃষ্ট। POWASSAN ভাইরাস সংক্রামিত ডিয়ার টিক, গ্রাউন্ডহগ টিক বা স্কোয়েরেল টিকের কামড়ের ফলে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। টিক (মাকড়) হল বাহ্যিক পরজীবী যারা স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি এবং কখনও কখনও সরীসৃপ এবং উভচরদের রক্ত খেয়ে বেঁচে থাকে।

আরও পড়ুন: Exclusive: ভাইরাসের যে কোনও স্ট্রেন রুখতে ১০০% সফল, নতুন ওষুধ-থেরাপি আবিষ্কার বাঙালি বিজ্ঞানীর

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, এই রোগটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় এবং গ্রেট লেক অঞ্চলে বসন্তকালের শেষের দিকে এবং শরতের মাঝামাঝি সময়ে দেখা যায়। তবে দেশের অন্যান্য অংশেও সম্প্রতি এই ভাইরাসের সংক্রমাণের ঘটনা ঘটেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি বছর মোটামুটি ২৫ জন লোক সংক্রামিত হয়। ২০১৫ সাল থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেইনে সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন তৃতীয় মারাত্মক সমস্যা হিসাবে চিহ্নিত করেছে।

পোয়াসান ভাইরাস সংক্রমণের প্রধান কয়েকটি লক্ষণ:
সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন অনুসারে, বেশিরভাগ লোক যারা ভাইরাসে সংক্রমিত হয় তাদের কোনও উপসর্গ দেখা যায় না। তবে কামড়ানোর এক সপ্তাহ থেকে এক মাস পর্যন্ত আক্রান্তদের মধ্যে জ্বর, মাথাব্যথা, বমি এবং দুর্বলতার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। পোয়াসান ভাইরাস সংক্রমণের প্রধান লক্ষণগুলি হল, জ্বর, মাথাব্যথা, বমি, শারীরিক দুর্বলতা, পেশিতে খিঁচুনি, এনসেফালাইটিস (মস্তিষ্কের প্রদাহ), মেনিনজাইটিস (মস্তিষ্ক এবং মেরুদণ্ডের চারপাশের প্রদাহ)। কিছু ক্ষেত্রে, মানসিক বিভ্রান্তি এবং কথা বলতে অসুবিধা হতে পারে। অসুস্থতা গুরুতর হলে দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে।

Advertisement

পোয়াসান ভাইরাস সংক্রমণের চিকিৎসা কী?
পোয়াসান ভাইরাস রোগের জন্য কোনও নির্দিষ্ট ভ্যাকসিন বা ওষুধ নেই। তবে চিকিৎসকররা কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিছু সহায় ক যত্নের মধ্যে রয়েছে বিশ্রাম নেওয়া, প্রচুর তরল পান করা, চিকিরসকরেন পরামর্শ মেনে কিছু ব্যথার ওষুধ এবং গুরুতর ক্ষেত্রে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে।

পোয়াসান ভাইরাস সংক্রমণের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা কী কী?
সংক্রমণ প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় হল টিকের কামড় এড়ানো। আর তার জন্য যখন আপনি এমন জায়গায় থাকবেন যেখানে টিক থাকতে পারে, সেখানে লম্বা হাতা জামা এবং প্যান্ট পরতে হবে। পোকামাকড় প্রতিরোধক ব্যবহার করুন যাতে DEET রয়েছে। পরিচ্ছন্ন থাকুন।

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement