Advertisement

Quick Sleep Trick : এই একটা কাজ করুন, শোওয়ার ২ মিনিটেই আসবে ঘুম

টিকটকের একজন ইউজার নতুন ঘুমের কৌশল সম্পর্কে জানিয়েছেন। Tiktok-এ তাঁর youngeryoudoc নামে একটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। ব্যক্তির এই ভিডিওটি এখন পর্যন্ত প্রচুর মানুষ দেখেছেন। ওই ব্যক্তি জানাচ্ছেন, হাতের কব্জিতে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় ঘষে আপনি এক চুটকিতে ঘুমিয়ে পড়তে পারেন।

প্রতীকী ছবিপ্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 31 Jul 2022,
  • अपडेटेड 8:31 PM IST
  • স্বাস্থ্যের জন্য ঘুম খুবই দরকার
  • অনেকেরই তাড়াতাড়ি ঘুম আসে না
  • এই কৌশলে দ্রুত আসবে ঘুম

বিছানায় শোয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘুমিয়ে পড়া কিছু মানুষের কাছে কেবল স্বপ্ন মাত্র। কারণ, রাতে ঘুম না হওয়ার সমস্যায় ভোগেন অনেকেই, যা স্বাস্থ্যের ওপরেও খারাপ প্রভাব ফেলে। সাধারণত অতিরিক্ত ক্লান্তির কারণে ঘুম খুব সহজে আসে। কিন্তু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে তা হয় না। আবার কেউ কেউ আছেন যাঁরা ঘুমের জন্য ওষুধের সাহায্য নেন। তবে দ্রুত ঘুম আনার একটি কৌশল সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ ভাইরাল হয়েছে। তাতে দাবি করা হয়েছে, এমনটা করলে বিছানায় যাওয়ার ২ মিনিটের মধ্যে ঘুম চলে আসতে পারে।

টিকটকের একজন ইউজার নতুন ঘুমের কৌশল সম্পর্কে জানিয়েছেন। Tiktok-এ তাঁর youngeryoudoc নামে একটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। ব্যক্তির এই ভিডিওটি এখন পর্যন্ত প্রচুর মানুষ দেখেছেন। ওই ব্যক্তি জানাচ্ছেন, হাতের কব্জিতে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় ঘষে আপনি এক চুটকিতে ঘুমিয়ে পড়তে পারেন। আর শুধু তাই নয়, এভাবে কয়েক মিনিট করলে চলে আসবে গভীর ঘুম। ওই ব্যক্তি তাঁর কব্জির ভিতরের দিকের পালস পয়েন্টে বৃত্তাকার গতিতে ২ থেকে ৩ মিনিট ম্যাসাজ করার কথা বলেছেন। টিকটকে এই ২ মিনিটের ঘুমের কৌশলটি সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

এই পালস পয়েন্ট হল কব্জির ভিতরের দিকে একটি আকুপ্রেশার পয়েন্ট। আপনি যখন হালকা করে এই জায়গায় ঘষেন বা চাপ দেন, তখন এটি আপনার মনকে শান্ত করে। চিরাচরিত চিনা ওষুধে, কব্জির এই অংশটিকে শেন মেন বলা হয়, যার অর্থ 'আত্মার দরজা'।

আরও পড়ুন

২০১০ এবং ২০১৫ সালে পরিচালিত দুটি পৃথক গবেষণায়, মানুষের কব্জির পালস পয়েন্টে ম্যাসেজ করা হয়, যার ফলাফল খুব ভাল পাওয়া যায়। সমীক্ষায় দেখা যায় যে, ওই সমস্ত মানুষের ঘুমের মান উন্নত হয়েছে এবং ঘুম সংক্রান্ত সমস্যাও অনেকাংশে কমে গিয়েছে। এই গবেষণায় জড়িত ব্যক্তিদের জীবনযাত্রার মানও সংশোধন করা হয়েছে। এমনকী ঘুমের ওষুধ খাওয়ার পরিমানও কমেছে। যদিও কোনও পদ্ধতি অবলম্বন করা আগে প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে আলোচনা করে নেওয়ার পরামর্শও দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement