Advertisement

Ramadan Fasting Tips: সুগার-কোলেস্টেরল থাকলেও কীভাবে রোজা রাখবেন? রইল ৭ টিপস

রোজা রেখে সকালে খাওয়ার পরই সন্ধ্যায় সকলে খান এবং পান করেন। সারাদিন উপবাস থাকতে হয়। এর ফলে রক্তে শর্করা বৃদ্ধি বা কমার সম্ভাবনা থাকে। তাই ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না থাকলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা হাইপারগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি হতে পারে। 

ramadan diet রমজান ডায়েট। ramadan diet রমজান ডায়েট।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 24 Mar 2023,
  • अपडेटेड 2:03 PM IST
  • রমজান মাস শুরু।
  • রইল উপবাসের টিপস।

২২ মার্চ থেকে শুরু হয়েছে চৈত্র নবরাত্রি। চলবে ৩০ মার্চ অর্থাৎ রাম নবমী পর্যন্ত। নবরাত্রির পাশাপাশি শুরু হয়েছে রমজান মাসও। রমজান মাসে মুসলিমরা এক মাস রোজা রাখেন। একইভাবে নবরাত্রিতেও উপবাস করেন ভক্তরা। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে উপবাস বা রোজা। উপবাস সকলের জন্যই কঠিন। তবে ডায়াবেটিস বা কোলেস্টেরলের রোগী হয়ে হলে আরও কঠিন হয়ে ওঠে। তখন সতর্কতার দরকার হয়। ডায়াবেটিস রোগীদের ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে খাবার ও পানীয়র প্রতি বিশেষ যত্ন নিতে হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক পুষ্টিবিদরা কী বলছেন- 

রোজা রেখে সকালে খাওয়ার পরই সন্ধ্যায় সকলে খান এবং পান করেন। সারাদিন উপবাস থাকতে হয়। এর ফলে রক্তে শর্করা বৃদ্ধি বা কমার সম্ভাবনা থাকে। তাই ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না থাকলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা হাইপারগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি হতে পারে। 

পর্যাপ্ত ঘুম- টানা উপবাসের সময় ঘুম খুব জরুরি। সারাদিন উপবাস থাকার পর পরের দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তাই উদ্যমী থাকতে ঘুম জরুরি। সেহরির জন্য তাড়াতাড়ি উঠতে হবে। তাই রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর চেষ্টা করুন। সেহরিতে স্বাস্থ্যকর খাবার পাতে রাখুন। ভরপেট খান। 

আরও পড়ুন

হাইড্রেট রাখুন- সারাদিন জল না খাওয়ার  ফলে ডিহাইড্রেশন হতে পারে। তাই সেহরির আগে এবং ইফতারির পরে নিজেকে হাইড্রেটেড রাখতে প্রচুর পরিমাণে পানীয় পান করুন। তালিকায় রাখুন- লেবুর জল, বাটারমিল্ক,ডাবের জল, তরমুজ, ফলের রস এবং শরবত। চা, কফির মতো ক্যাফাইনযুক্ত জিনিস এড়িয়ে চলুন।

প্রোবায়োটিক খান- রোজা থাকলে দই সেরা খাবার। রোজা ভাঙার পর এক কাপ দই খেতে হবে। পেট ঠান্ডা রাখে দই। এছাড়া অ্যাসিডিটি এবং গ্যাসের সমস্যা থেকেও দেয় মুক্তি।

Advertisement

সুগার ফ্রি পানীয়- চিনিমুক্ত পানীয় দিয়ে রোজা ভাঙুন। মিষ্টি পানীয় আপনার রক্তে শর্করাকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। ফ্যাট, সোডিয়াম এবং কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার থেকে দূরে থাকুন।

তেলেভাজা মশলাদার খাবার নয়ৃ- শিঙাড়া, কাবাব, কচুরি এবং তেলেভাজা রক্তে শর্করা এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে পারে। তাই শাক-সবজি, ফলমূল, শুকনো ফল খাওয়াই শ্রেয়।

মিষ্টি ও ফাস্ট ফুড নয়- রোজা রাখার সময় মশলা,নুন ও চিনি কম ব্যবহার করুন রান্নায়। নোনতা জিনিস খাওয়ার ফলে অতিরিক্ত তৃষ্ণা পায়। যা নিয়ন্ত্রণ করা আপনার পক্ষে কঠিন হবে। মিষ্টি এবং তৈলাক্ত খাবার আপনার রক্তে শর্করা এবং কোলেস্টেরল বাড়াতে পারে। ফল, শাকসবজি, গোটা শস্যের রুটি অন্তর্ভুক্ত করুন সুষম খাদ্য তালিকায়।  মিষ্টি একদম খাবেন না। 

নিয়মিত চেক আপ ও বিশ্রাম- রোজার সময় নিয়মিত রক্তে শর্করা এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করাতে থাকুন। দিনে অতিরিক্ত ভারী কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। অপ্রয়োজনে ঘর থেকে বের হবেন না। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement