Advertisement

বাজেট কম? থাকা সম্পূর্ণ ফ্রি, খাওয়ার খরচ ৩০ টাকা; ঘুরে আসুন এই জায়গা

ঋষিকেশ ভ্রমণের পরিকল্পনা করলে থাকার জন্য আপনাকে ব্যয়বহুল কোনও জায়গা বুক করতে হবে না। যদি আপনি কোনও বাজেট ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন, তাহলে আমরা আপনাকে এমন একটি জায়গার খোঁজ দিতে চলেছি যেখানে আপনি বিনামূল্যে থাকতে পারবেন। এর পাশাপাশি ৫০ টাকার মধ্যে পেট ভরে খেতেও পারবেন। আপনি যত দিন চান এই জায়গায় থাকতে পারেন।

ঋষিকেশঋষিকেশ
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 02 Aug 2022,
  • अपडेटेड 4:45 PM IST
  • ঋষিকেশে অনেকেই বেড়াতে যান
  • একটি জায়গা আছে, যেখানে বিনামূল্যে থাকা যায়
  • খাওয়ায় যায় খুব সস্তায়

ভ্রমণের ক্ষেত্রে প্রচুর মানুষেরই পছন্দের গন্তব্য হল ঋষিকেশ। পুণ্যার্থী এবং পর্যটক উভয়েই বেড়াতে যান ঋষিকেশে। সেখানে বেশকিছু দেখার জায়গা আছে। পাশাপাশি সকাল-সন্ধ্যায় গঙ্গা আরতি দেখতেও দেশ-বিদেশের মানুষ হাজির হন সেখানে। ঋষিকেশকে যোগের দেশও বলা হয়। কারণ সেখানে প্রতি বছর সারা বিশ্ব থেকে প্রচুর মানুষ যোগব্যায়াম করতে যান। এবার আপনিও যদি ঋষিকেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন এবং আপনার বাজেট যদি খুবই কম হয়, তাহলে এই প্রতিবেদন আপনার জন্য।

ঋষিকেশ ভ্রমণের পরিকল্পনা করলে থাকার জন্য আপনাকে ব্যয়বহুল কোনও জায়গা বুক করতে হবে না। যদি আপনি কোনও বাজেট ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন, তাহলে আমরা আপনাকে এমন একটি জায়গার খোঁজ দিতে চলেছি যেখানে আপনি বিনামূল্যে থাকতে পারবেন। এর পাশাপাশি ৫০ টাকার মধ্যে পেট ভরে খেতেও পারবেন। আপনি যত দিন চান এই জায়গায় থাকতে পারেন। চলুন জেনে নেই সেই স্থান সম্পর্কে -

ঋষিকেশে গঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত গীতা ভবনে (Rishikesh Geeta Bhawan) আপনি বিনামূল্যে থাকতে পারেন। এই আশ্রমে প্রায় এক হাজার ঘর রয়েছে। প্রতি বছর এখানে বিপুল সংখ্যক ভক্তের সমাগম হয়। এছাড়াও গীতা ভবনের ভিতরে একটি বিশাল হলও রয়েছে, যেখানে আপনি বসে যোগ এবং মন্ত্র জপ করতে পারেন। সন্ধ্যায় গীতা ভবনের কাছে গঙ্গা আরতি হয়। এখানে ভাল খাবারও পাওয়া যায়। এখানে আপনি খুব অল্প টাকায় পেট ভরে খেতে পারবেন। তবে শুধুমাত্র নিরামিষ খাবারই তৈরি করা হয়। ব্রেক ফাস্টে, মাত্র ৩০ টাকায় পাবেন পুরি, সবজি এবং অন্যান্য স্থানীয় খাবার। একই সঙ্গে রাতের খাবারে পাবেন রুটি, সবজি, ডাল এবং ভাত। যার দাম মাত্র ৫০ টাকা।

আরও পড়ুন

আপনি যদি পড়াশোনা করতে ভালবাসেন, তাহলে গীতা ভবনে ধর্মীয় ও আয়ুর্বেদিক ওষুধ সংক্রান্ত অনেক বইও পাবেন। সেখানে আপনি ঘন্টার পর ঘন্টা বসে এই বইগুলি পড়তে পারেন। এই আশ্রমে একটি আয়ুর্বেদিক বিভাগও রয়েছে। আশ্রমের ওয়েবসাইট অনুসারে, এখানে অনেক ধরনের আয়ুর্বেদিক ওষুধও তৈরি করা হয়, যার জন্য পবিত্র গঙ্গার জল এবং হিমালয়ের ভেষজ ব্যবহার করা হয়। আপনি গীতা ভবনেও সৎসঙ্গ উপভোগ করতে পারেন। তাই যদি ঋষিকেশে ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন, তাহলে থাকা খাওয়ার জন্য গীতা ভবনকে বেছে নিতেই পারেন। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement