Advertisement

Sleeping: ৮ ঘণ্টা নয়, ফিট থাকতে ঠিক কতক্ষণ ঘুম দরকার? জানুন

Sleeping: কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে একজন ব্যক্তির ৭ ঘন্টা ঘুমানো উচিত, আবার কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে সুস্থ জীবনের জন্য ৮ ঘন্টা ঘুম প্রয়োজন। একই সঙ্গে অনেক জায়গায় সব বয়সের মানুষের ঘুমের আদর্শ সময় সম্পর্কেও বলা হয়েছে। কিন্তু বিজ্ঞানের মতে, মধ্যবয়সী মানুষের জন্য ৮ ঘন্টা ঘুমানো সঠিক বলে মনে করা হয় না।

ঘুমের সমস্যা। প্রতীকী ছবিঘুমের সমস্যা। প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 13 Jul 2022,
  • अपडेटेड 1:59 PM IST
  • ৮ ঘণ্টা নয়
  • ফিট থাকতে ঠিক কতক্ষণ ঘুম দরকার?
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

Sleeping: ঘুমের প্রতি সবার দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা। কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে একজন ব্যক্তির ৭ ঘন্টা ঘুমানো উচিত, আবার কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে সুস্থ জীবনের জন্য ৮ ঘন্টা ঘুম প্রয়োজন। একই সঙ্গে অনেক জায়গায় সব বয়সের মানুষের ঘুমের আদর্শ সময় সম্পর্কেও বলা হয়েছে। কিন্তু বিজ্ঞানের মতে, মধ্যবয়সী মানুষের জন্য ৮ ঘন্টা ঘুমানো সঠিক বলে মনে করা হয় না।

জেনে নিন কতক্ষণ ঘুমোনো উচিত

কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির গবেষকরা পরামর্শ দিয়েছেন যে মধ্যবয়সী মানুষের মাত্র ৭ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। এর ফলে স্বাস্থ্য ঠিক থাকে এবং বার্ধক্যজনিত সমস্যা যেমন ডিমেনশিয়া হওয়ার আশঙ্কাও কমে। এর জন্য, গবেষকরা গবেষণায় ৩৮ থেকে ৭৩ বছর বয়সীদের অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। যাঁরা ৭ ঘণ্টার বেশি বা কম ঘুমাতেন, তাঁদের সব পরীক্ষার ফলাফল ছিল খুবই খারাপ। এমন ব্যক্তিদের মধ্যে চিন্তার গতি, সতর্কতা এবং স্মৃতিশক্তি কমে যায়। এর পাশাপাশি সমস্যা সমাধানের ক্ষমতাও কমে গেছে এই মানুষদের মধ্যে। এতদিন ৮ ঘণ্টা ঘুম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে বিবেচিত হয়েছে। এ ছাড়া আপনার ঘুমের কোনো ব্যাঘাত ঘটলে মস্তিষ্কে এর খারাপ প্রভাব পড়ে। এটি ডিমেনশিয়ার লক্ষণ।

আরও পড়ুন

ঘুম মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি বিপাক এবং ইমিউন সিস্টেমের সঠিক কাজ করতে সাহায্য করে। একই সময়ে, NHS সুপারিশ করে যে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি রাতে ৬ থেকে ৯ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন। শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য ১২ ঘন্টা ঘুম প্রয়োজন।

সতর্ক থাকুন এই বিষয়ে

কিন্তু মধ্যবয়সী এবং বৃদ্ধদের জন্য একটানা ঘুমিয়ে থাকা এবং দীর্ঘক্ষণ ঘুমানো খুবই কঠিন। এর কারণে বার্ধক্যে মানুষকে মানসিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। গবেষকরা বিশ্বাস করেন যে লোকেরা প্রতিদিন ৭ ঘন্টা ঘুমান, তাদের মস্তিষ্ক কম বা বেশি ঘুমানো মানুষের তুলনায় অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। এই ধরনের মানুষের মানসিক স্বাস্থ্য যেমন খুব ভালো থাকে, তেমনি এই মানুষদের দুশ্চিন্তা, বিষণ্নতার সমস্যায় পড়তে হয় না। গবেষকরা এর কারণ জানিয়ে বলেন, যারা ৭ ঘণ্টার কম ঘুমান, তাদের ঘুমের খুব বেশি ব্যাঘাত ঘটে এবং তারা গভীর ঘুম নিতে পারে না। এ ছাড়া যারা ৭ ঘণ্টার বেশি ঘুমান তাদেরও নানা সমস্যায় পড়তে হয়।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement