Advertisement

Dry Fruits Benefits: রোজ সকালে খান এই দুই ড্রাইফ্রুটস, ত্বক-চুল-মস্তিষ্কের বিকাশ হবেই

অনেকেই প্রাতরাশ করেন না। তবে সঠিক অভ্যাস নয়। সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রাতরাশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সকালে ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে আগে জল খান। কেবল জল খেলেই হবে না সারাদিন সুস্থ তরতাজা থাকলে সকালের খাবারে রাখতে হবে ড্রাইফ্রুটস। কিন্তু কী শুকনো ফল খাবেন? 

আমন্ড ও কিশমিশের উপকারিতা। আমন্ড ও কিশমিশের উপকারিতা।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 26 Nov 2022,
  • अपडेटेड 8:07 PM IST
  • সকালে ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে আগে জল খান।
  • কেবল জল খেলেই হবে না সারাদিন সুস্থ তরতাজা থাকলে সকালের খাবারে রাখতে হবে ড্রাইফ্রুটস।

সকালে ঘুম থেকে উঠেই শুরু হয় ডায়েট। অনেকেই প্রাতরাশ করেন না। তবে সঠিক অভ্যাস নয়। সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রাতরাশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সকালে ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে আগে জল খান। কেবল জল খেলেই হবে না সারাদিন সুস্থ তরতাজা থাকলে সকালের খাবারে রাখতে হবে ড্রাইফ্রুটস। কিন্তু কী শুকনো ফল খাবেন? 

সকালে নিয়ম করে ভেজানো বাদাম খান। এই শুকনো ফলটি বিবিধ গুণে সমৃদ্ধ। সারাদিনের দৌড়ঝাঁপের শক্তির জোগায় আমন্ড। শুধু তাই নয় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভেজানো বাদাম খাওয়া উপকারী। ব্রেকফাস্টে আমন্ডের সঙ্গে রাখুন কিশমিশ রাখুন। রোজ ব্রেকফাস্টের সময়ে দুটো করে আমন্ড ও কিশমিশ ত্বক ও চুলের পক্ষে দারুণ উপকারী। সকালে ভেজানো আমন্ড ও কিশমিশ খেলে দিনভর তরতাজা থাকা যায়৷ পাশাপাশি সারা দিন তৈলাক্ত ও অতিরিক্ত খাবারের লোভও হয় না। আমন্ড বাদামের পুষ্টি যাতে ঠিকমত শরীরে পৌঁছায় সেজন্য খোসা ছাড়িয়ে রাতেই জলে ভিজিয়ে রাখুন। আমন্ডে রয়েছে পুষ্টি ও প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ই। এই উপাদানগুলির ত্বক ও স্বাস্থ্য ভাল রাখতে অত্যন্ত কার্যকর। এমনকি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও সহায়ক। 

আমন্ড বাদামের পাশাপাশি কিশমিশও রাতে জলে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে খান। অস্থিমজ্জার স্বাস্থ্য ও হজম প্রক্রিয়া সচল রাখতে সহায়ক কিশমিশ। চুল পড়াও কম করে। এতে প্রচুর পরিমানে আয়রন ও ভিটামিন আছে। নিয়মিত কিশমিশ খেলে আয়রন ও ভিটামিন বি-র মত জরুরি উপাদানগুলি পায় শরীর।

আরও পড়ুন

ওজন কমাতে- সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, আমন্ড খেলে ওজন তাড়াতাড়ি কমে। অর্থাৎ ওজন কমাতে চাইলে আমন্ডের জুড়ি নেই। 

ঋতুস্রাবের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি- ভেজানো আমন্ড ও কিশমিশ সকালে খেলে ঋতুস্রাবের সময় তলপেটের পেশির টান বা ক্র্যাম্প থেকে রেহাই পাওয়া যায়৷ পরিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে আমন্ড ও কিশমিশ৷

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ- খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খারাপ কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে আমন্ড। বাড়ায় ভালো কোলেস্টেরল বা এইচডিএল। ফলে হৃদয় সুস্থ থাকে। ভেজানো বাদাম ও কিশমিশ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক। 

Advertisement

মস্তিষ্কের বিকাশে- একাধিক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, বাদাম ও কিশমিশ খেলে মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটে। বাড়ে স্মৃতিশক্তি। তাই ছাত্র-ছাত্রীদের ভেজানো বাদাম ও কিশমিশ খেতে বলে থাকেন পুষ্টিবিদরা। 

ত্বক ও চুলের জন্য- ভিটামিন ই ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যের জন্য দরকারি। আমন্ড ও কিশমিশে থাকা ভিটামিন ই ত্বককে কোমল করে তোলে। ত্বকের জন্য উপকারী। এমনকি চুল ঝরা কমাতেও সাহায্য করে।

হজম শক্তি উন্নত করে- অনেকেই কাঁচা আমন্ড খেতে ভালোবাসেন। এটা করবেন না। ভেজানো বাদাম খেলে হজম শক্তি ঠিক থাকে। বাদাম ও কিশমিশ খাবারের মধ্যে উপস্থিত নানান পুষ্টিকর উপাদান শোষণ করতে সাহায্য করে। এমন উৎসেচক উৎপাদন থাকে যা হজমশক্তি বাড়ায়। 

Read more!
Advertisement
Advertisement