Advertisement

Kolmi Shak: শীতে এই শাক খেলে জব্দ হবে সুগার, আজই কিনে আনুন

শীত পড়তেই বাজারে সবজির সমাহার। ফুলকপি, গাজর, বিনসের পাশাপাশিই শীতের বাজারে দেদার বিক্রি হয় হরেক রকমের শাকও। কলমি শাক খাওয়া এই সময়ে খুব উপকারী।

কলমি শাককলমি শাক
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 12 Dec 2025,
  • अपडेटेड 6:24 PM IST
  • গ্রাম বাংলার কলমি শাক খেলেই সুগার জব্দ
  • চোখের ব্যথা থেকে মুক্তি দেয় এই শাক
  • ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়

বাজারে গেলেই পাবেন, গ্রাম বাংলার কলমি শাক খেলেই সুগার-প্রেশারের খেলা শেষ। সব ধরনের শাকসবজি এবং সবুজ শাকের বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে। আজ আমরা আপনাকে কলমি শাকের উপকারিতা সম্পর্কে জানাব। 

কলমি শাক এটি চোখের রোগে খুবই উপকারী এবং চোখের ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। যদি পাথর পেটে থাকে তবে কলমি শাক একটি ঔষধ, এটি খেলে ধীরে ধীরে পুরো পাথরটি অদৃশ্য হয়ে যাবে। কলমি শাক এটি শ্বাসকষ্টের ক্ষেত্রে কাশি থেকে মুক্তি দেয়। কলমি ব্যবহার ত্বক সংক্রান্ত রোগেও উপশম দেয়। কলমিতে অনেক ধরণের ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফাইবার এবং অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এই উপকারী উপাদানগুলি গুরুতর রোগ প্রতিরোধে কার্যকর।

কলমি শাকের ক্বাথ খেলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কলমি শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন 'সি'। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। লিভার ভাল রাখতে কলমি শাক বেশ কার্যকরী। এটি জন্ডিসের ক্ষেত্রেও সমানভাবে কাজ করে। কলমি শাকে পর্যাপ্ত খনিজ লোহা থাকায় রক্ত শূন্যতার রোগীদের জন্য খুব উপকারী। দেহে প্রয়োজনীয় রক্ত সরবরাহ ঠিক রাখতে এই শাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সুগার রোগীদের জন্যও অত্যন্ত উপকারী কলমি শাক। 

এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, কলমি শাকের উপকারিতার বিষয়ে:

১. ভিটামিন সি- কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। তাই সর্দি-কাশির ধাত থাকলে কলমি শাক খেতে পারেন। তবে খুব বেশি সময় ধরে রান্না করবেন না। একটু সবুজ ভাব যেন থাকে। 

২. ক্যালসিয়াম- কলমি শাক ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উত্স। তাই বাড়ন্ত শিশুদের জন্য এটি বেশ উপকারী। তাছাড়া যে কোনও বয়সেই শরীরের ক্যালসিয়ামের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করতে পারে কলমি শাক। হাড় শক্তপোক্ত করতে এটি সহায়তা করে। 

৩. ফাইবার- কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে কলমি শাকে উপকার মিলতে পারে। কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। 

Advertisement

৪. অ্য়ান্টি-অক্সিডেন্ট- কলমি শাকের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। 

কলমি শাকের এই গুণাবলীর জন্য এটি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। রক্তাল্পতা, লিভারের সমস্যা, ডায়াবেটিসের মতো রোগ প্রতিরোধে কলমি শাক সাহায্য করে। তাছাড়া এর ভিটামিন চোখ ভাল রাখতে সাহায্য করে। 

কাদের কলমি শাক খাওয়া উচিত্ নয়?
কিডনির সমস্যা, দুর্বল হজম শক্তি, ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা, কিডনির রোগ থাকলে সেক্ষেত্রে কলমি শাক খাওয়া উচিত্ নয়। 

কীভাবে খাবেন?
যে কোনও শাক-সবজিরই উপকারিতা পেতে হলে তা সঠিকভাবে রান্না করতে হবে। কলমি শাকের ক্ষেত্রেও তাই। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement