শরীরে অঙ্গের গঠন অনুযায়ী জানিয়ে দেওয়া যায় যে ওই ব্যক্তির জীবন কেমন হবে। সঙ্গে এটি জানিয়ে দিতে পারে যে ওই ব্যক্তির জীবনে কী বিশেষত্ব রয়েছে এবং কী খারাপ হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে?
সামুদ্রিক শাস্ত্রতে বলা বেশিরভাগ যুক্তি এবং তর্ক সঠিক বলে প্রমাণিত হয়। শরীরের আলাদা আলাদা অঙ্গ বিচার করে সামুদ্রিক শাস্ত্রতে জীবনের রহস্য খুলে দেওয়া যায়। এখানে কবজির আকারের বিষয়ে প্রেডিকশন দেওয়া হয়েছে।
কব্জি যদি পাতলা হয় তাহলে ব্যক্তির মধ্যে কি বিশেষত্ব থাকে?
সমুদ্র শাস্ত্র অনুসারে মনে করা হয় যে সমস্ত লোকেদের কব্জি পাতলা হয়, সে সমস্ত লোকেরা অত্যন্ত ভাবুক প্রকৃতির হন। তাদের ভাবালুতা তাদের ব্যক্তিত্বের বিশেষত্ব। এমন লোক অত্যন্ত দ্রুত অন্যের সঙ্গে নিজের ঘনিষ্ঠতা এবং যোগাযোগ বোধ করেন। অনেকবার এই সমস্ত লোকেরা নিজেদের এই অভ্যাসের কারণে প্রতারিত হন। কিন্তু তবুও এ সমস্ত লোকেরা নিজেদের মন সবসময় পরিষ্কার রাখেন। তাদের প্রেমের সম্পর্কে সমস্যার মুখে পড়তে হয়।
চওড়া কবজিওয়ালার লোকেরা অত্যন্ত বিশেষ হন
যাদের কব্জি চওড়া থাকে, তারা নিজেদের বাবা, কাকা, জ্যাঠা, দাদা এবং ঠাকুমা সহ আত্মীয়দের কাছ থেকে ভালোবাসা পান। এই ধরণের লোকেরা খুব স্পেশাল হন। তাদের মধ্যে অত্যন্ত বেশি আত্মসচেতনতা বোধ থাকে। তারা আত্মসম্মানও ধারণ করেন। তাদের চরিত্রের বিশেষত্ব হলো যে তারা সব জিনিস বোঝার চেষ্টা করতে থাকেন। সঠিক চরিত্র চেনার চেষ্টার পর তারা কোনও নির্ণয় নেওয়ার দিকে এগোন। সঙ্গে তাদের ব্যবহার মধ্যে ঘাটতি হলো তারা খুব দ্রুত রেগে যান। জীবনের জীবন সঙ্গী পেতে একটু অসুবিধা হয়।
আরও পড়ুনঃ Maruti Suzuki S-PRESSO-র চাহিদা বিদেশেও তুঙ্গে, দেদার রফতানি
মোটা কব্জিওয়ালা লোকেরা পান অদ্ভুত শৈল্পিক শক্তি
সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী মনে করা হচ্ছে, সমস্ত যে সমস্ত লোকেদের কবজি খুব মোটা হয় তাদের ব্যক্তিত্ব দৃঢ় থাকে। সেই বিশেষত্ব অনুযায়ী নিজের আশপাশে খুশির পরিবেশ তৈরি করে রাখে। তাদের এ বিষয়ে কোনও কিছু যায় আসে না যে, অন্য কেউ তাদের বিষয়ে কি চিন্তা ভাবনা করছেন? নিজের খেয়ালে থাকেন এবং সেভাবে জীবন-যাপন পছন্দ করেন। এমন লোকেদের বক্তব্য জীবন এনজয়মেন্টের নাম। তাদের অনেক প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়।