Advertisement

Rantac, Zinetac Medicine : জিনট্যাক-সহ অম্বলের আর কী কী ওষুধ খাওয়া যাবে না?

এই সল্ট ব়্যান্টিডাইনকে ওষুধ বিক্রি হয়ে থাকে অ্যাসিলক, জিনট্যাক, র‌্যানট্যাক ইত্যাদি নামে। যেহেতু সল্ট ব়্যান্টিডাইনকে তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে, সেই কারণ মনে করা হচ্ছে এই ওষুধগুলো আর বাজারে পাওয়া যাবে না।

প্রতীকি ছবি প্রতীকি ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ও কলকাতা ,
  • 14 Sep 2022,
  • अपडेटेड 4:21 PM IST
  • অম্বল-গ্যাস হলেই মুঠো মুঠো ওষুধ খাওয়ার অভ্যাস অনেকের।
  • বিশেষ করে অ্যাসিলক, জিনট্যাক, র‌্যানট্যাক-সহ বেশ কিছু ওষুধের চল রয়েছে
  • সেই সব ওষুধ খাওয়ায় ইতি পড়তে চলেছে

অম্বল-গ্যাস হলেই মুঠো মুঠো ওষুধ খাওয়ার অভ্যাস অনেকের।  বিশেষ করে অ্যাসিলক, জিনট্যাক, র‌্যানট্যাক-সহ এমন কিছু ওষুধের চল রয়েছে। সেই সব ওষুধ খাওয়ায় ইতি পড়তে চলেছে। কারণ গত সেপ্টেম্বরে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে প্রয়োজনীয় ওষুধের একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। আর সেই তালিকাতে নেই সল্ট র‌্যানিটিডিন-সহ মোট ২৬টি ওষুধ। 

এই সল্ট ব়্যান্টিডাইনকে ওষুধ বিক্রি হয়ে থাকে অ্যাসিলক, জিনট্যাক, র‌্যানট্যাক ইত্যাদি নামে। যেহেতু সল্ট ব়্যান্টিডাইনকে তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে, সেই কারণ মনে করা হচ্ছে এই ওষুধগুলো আর বাজারে পাওয়া যাবে না। প্রসঙ্গত, এই ওষুধগুলোর এতদিন পর্যন্ত বহুল প্রচলন ছিল। ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়াও যে কোনও দোকান এগুলো বিক্রি করত অনায়াসে। সাধারণ মানুষও অম্বল-বদহজম থেকে নিস্তার পেতে দিনের পর দিন এই সব ওষুধগুলো খেত। সেই দিন শেষ হচ্ছে বলেই মনে করা হচ্ছে। 

আরও পড়ুন

তবে শুধু ব়্যান্টিডাইন নয়। তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে সুক্রালফেট, হোয়াইট পেট্রোলটাম, অ্যাটেনোলল এবং মিথাইলডোপার মতো ২৬টি ওষুধ।  গতকাল মঙ্গলবার তালিকা প্রকাশ করন  কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। তিনি বলেন 'প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকা ২০২২ প্রকাশিত হয়েছে। মোট ২৭ বিভাগে ৩৮৪টি ওষুধ রয়েছে। অনেক অ্যান্টিবায়োটিক, ভ্যাকসিন, অ্যান্টি-ক্যানসার ওষুধ-সহ অন্যান্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ রয়েছে এই তালিকায়। যা কিনতে আরও সাশ্রয়ী এবং রোগীদের খরচ কম হবে।'

এখন প্রশ্ন কেন এই ওষুধগুলো প্রয়োজনীয় তালিকায় রাখল না কেন্দ্রীয় সরকার?  

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ব়্যান্টিডাইন এই ওষুধে এন-নাইট্রোসোডিমেথাইলামাইন নামের একটি উপাদান আছে। যা থেকে ক্যানসারের আশঙ্কা রয়েছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরেই ব়্যান্টিডাইন  নিয়ে আলোচনা চলছে। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় এই ওষুধ নিষিদ্ধ হয়েছে। আমাদের দেশের বা রাজ্যের চিকিৎসকরাও এই ওষুধ আর প্রেসক্রিপশনে লেখেন না। তবে খোলা বাজারে এই ওষুধগুলো বিক্রি হত। এত বিক্রির আর একটা কারণ ছিল, ওষুধগুলোর দামও কম। 

Advertisement
 
Read more!
Advertisement
Advertisement