Advertisement

Earth Inner Core : পৃথিবীর 'হার্ট'-এ বড়সড় সমস্যা! উল্টোদিকে ঘূর্ণন... শেষের দিন নিকটে?

পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ স্তরও রয়েছে। যাকে পৃথিবীর হার্ট বললেও অত্যুক্তি হবে না মনে হয়। সেই হার্টেই ধরা পড়েছে সমস্যা। যা নিয়ে শোরগোল পড়েছে দুনিয়া জুড়ে।

Photo: Nasa
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ও কলকাতা ,
  • 24 Jan 2023,
  • अपडेटेड 2:29 PM IST
  • পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ স্তর বা হার্টে সমস্যা !
  • শোরগোল দুনিয়ায়

পৃথিবী নিজের নিয়মে ঘোরে। যতক্ষণ না পর্যন্ত ভূমিকম্প বা সুনামির মতো কোনও বিপর্যয় নেমে আসে ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের কোনও চিন্তা থাকে না। মনে হয়, এই তো বেশ আরামেই আছি। পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ স্তরও রয়েছে। যাকে পৃথিবীর হার্ট বললেও অত্যুক্তি হবে না মনে হয়। সেই হার্টেই ধরা পড়েছে সমস্যা। যা নিয়ে শোরগোল পড়েছে দুনিয়া জুড়ে। অনেকেরই প্রশ্ন, তাহলে কী শেষের দিন ঘনিয়ে আসছে?

আসলে সম্প্রতি একটি গবেষণা সামনে এসেছে। সেখানে দাবি করা হয়েছে, পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ কোরটি (Earth’s Inner Core) ঘূর্ণন বন্ধ করে দিয়েছে। এবংতা বিপরীত দিকেও ঘুরতে শুরু করতে পারে, এমন সম্ভাবনা বাড়ছে। 

আরও পড়ুন : বাড়িতেই কয়েক মিনিটের অ্য়াকুপ্রেশারে সারবে সাইনাস-সর্দি; কীভাবে করবেন ?

নেচার জিওসায়েন্সে প্রকাশিত গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ অংশের ঘূর্ণন সম্প্রতি থেমে গেছে। প্রথম এই বিষয়টি নজরে আসে ২০০৯ সালে। আর সেই থেকেই বিপরীত দিকে মোড় নিয়ে ঘুরছে পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ স্তরটি।

চিনা গবেষকরা আরও জানিয়েছেন,পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ স্তর  ২০০৯ সালের দিকে থেমে গিয়েছিল। এবং তারপর থেকে বিপরীত মোড় নিয়েছে। প্রতি ৩৫ বছর অন্তর এটি তার দিক পরিবর্তন করে। এর আগে ১৯৭০-এর গোড়ার দিকেও এই স্তরটি দিক পরিবর্তন করে। এরপর আবার ২০৪০ সালে এমনটা হওয়ার সম্ভাবনা আছে। 

ঘূর্ণনের পরিবর্তনে কী হবে ? 

গবেষকরা বলেছেন, এই ঘূর্ণন দিনের দৈর্ঘ্যের পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত।  এটি পৃথিবীকে তার অক্ষের উপর ঘুরতে যে সময় নেয় তার মধ্যে ছোটো পরিবর্তন আনতে পারে। তবে এর ফলে পৃথিবীতে বসবাসকারী মানুষের মধ্যে তার কী প্রভাব পড়বে সেই সম্পর্কে এখনই নিশ্চিত করে কিছু বলা সম্ভব নয়। তবে ক্ষতি হতেও পারে। 

Advertisement

 
প্রসঙ্গত, পৃথিবীর মূল অংশ বা ইনার কোর গলিত লোহা এবং নিকেল খাদ দিয়ে তৈরি। যা ভূপৃষ্ঠের ২,৮০০ কিলোমিটার নীচে অবস্থিত। এর আগে একচি সমীক্ষায় জানা গেছিল, রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে ইনার কোরে থাকা লোহা লাল রঙের অবশিষ্টাংশ দিয়ে ছেড়ে যায় এবং শক্তিশালী লোহা দুর্বল হয়ে পড়ে।


 

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement