Advertisement

Netaji Subhash Temple At Jalpaiguri: জলপাইগুড়ির মন্দিরে ঠাকুরের আসনে 'নেতাজি', বছরভর পান পুজো

Netaji Subhash Temple At Jalpaiguri: জলপাইগুড়ির এই মন্দিরে ঠাকুরের আসনে 'নেতাজি সুভাষ' সারা বছর পুজো পান। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর একটি মন্দির রয়েছে আমাদের রাজ্যেই। জানতেন? আসুন জানিয়ে দিই। উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি শহরেই রয়েছে নেতাজির মন্দির, যেখানে সারা বছর ধরে পুজিত হন নেতাজি। 

জলপাইগুড়ির এই মন্দিরে ঠাকুরের আসনে 'নেতাজি সুভাষ' সারা বছর পুজো পানজলপাইগুড়ির এই মন্দিরে ঠাকুরের আসনে 'নেতাজি সুভাষ' সারা বছর পুজো পান
সংগ্রাম সিংহরায়
  • শিলিগুড়ি,
  • 23 Jan 2023,
  • अपडेटेड 8:09 PM IST
  • ঠাকুরের আসনে 'নেতাজি সুভাষ'
  • সারা বছর পূজো পান দেশনায়ক
  • জলপাইগুড়ির এই মন্দিরে অভিনব পুজো

Netaji Subhash Temple At Jalpaiguri: হিন্দুধর্মে দেবদেবীর অভাব নেই। তাদের বিভিন্ন জায়গায় মন্দির রয়েছে। কিন্তু দেশনায়কদের নিয়ে মন্দির? চিন্তা করেও চট করে হদিশ দিতে পারবেন না। কিন্তু নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর একটি মন্দির রয়েছে আমাদের রাজ্যেই। জানতেন? আসুন জানিয়ে দিই। উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি শহরেই রয়েছে নেতাজির মন্দির, যেখানে সারা বছর ধরে পুজিত হন নেতাজি।

নেতাজির মন্দিরে রয়েছে আরও দেবদেবী

জলপাইগুড়ি মাসকলাইবাড়ি এলাকায় যে মন্দিরে নেতাজি পূজিত হন, সেটি আসলে একটি হনুমান মন্দির। আরও কিছু দেবদেবী রয়েছেন সেখানে। হনুমান মন্দিরে রাম-সীতা, হনুমান, কৃষ্ণ, হর-পার্বতীর পাশে নেতাজিও পুজো পান। তবে নির্দিষ্ট একটি দিন নয়, বছরের ৩৬৫ দিনই পূজিত হন দেশনায়ক৷ গত ৬৮ বছরের বেশি সময় ধরে এই পুজো চলে আসছে। বিশেষ করে ২৩ জানুয়ারি মানুষ এসে বিশেষ পুজো করেন।

আরও পড়ুন

হৃষিকেশের এক সাধুর হাত ধরে তৈরি হয় মন্দির

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৯২৭ সাল নাগাদ হৃষিকেশ থেকে এক সাধু মাসকলাইবাড়ি শ্মশান সংলগ্ন এলাকায় এসে থাকতে শুরু করেন। তিনি এলাকার বাসিন্দাদের কাছে 'বুড়া বাবা' নামে পরিচিত ছিলেন। তিনিই ওই মন্দির নির্মাণ করেছিলেন। মন্দিরের পাশেই ছিল তাঁর আস্তানা। 

১৯৫৩ সালে তৈরি হয় মন্দির

তাঁর হাত ধরে ১৯৫৩ সালে এই হনুমান মন্দির স্থাপিত হয় এবং তিনিই এই মন্দিরে অন্যান্য দেবদেবীর সঙ্গে নেতাজির মর্মর মূর্তি বসিয়ে বছরভর পুজো শুরু করেন। অন্যান্য দেবদেবীর পাশে সিমেন্টের পাকাপোক্ত নেতাজি মূর্তিটি স্থাপন করেছিলেন তিনিই। সেই থেকে নেতাজি পুজোর রীতি শুরু হয়। যার রেওরাজ আজও ছিল।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement