Advertisement

Indian Cricket Fixing: ভারতীয় ক্রিকেটে গড়াপেটার ছায়া, সাসপেন্ড ৪ খেলোয়াড়, হল FIR

সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে ভারতীয় ক্রিকেটে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ। গড়াপেটার অভিযোগ উঠেছে আসামের ৪ খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে। আর এই ঘটনাকে খুবই গুরুত্ব সহকারে দেখেছে দ্য ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব আসাম। তারা ইতিমধ্যেই ৪ ক্রিকেটারকে সাসপেন্ড করেছে।

ক্রিকেটে গড়াপেটা ক্রিকেটে গড়াপেটা
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 13 Dec 2025,
  • अपडेटेड 12:14 PM IST
  • সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে ভারতীয় ক্রিকেটে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ
  • গড়াপেটার অভিযোগ উঠেছে আসামের ৪ খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে
  • ই ঘটনাকে খুবই গুরুত্ব সহকারে দেখেছে দ্য ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব আসাম

সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে ভারতীয় ক্রিকেটে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ। গড়াপেটার অভিযোগ উঠেছে আসামের ৪ খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে। আর এই ঘটনাকে খুবই গুরুত্ব সহকারে দেখেছে দ্য ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব আসাম। তারা ইতিমধ্যেই ৪ ক্রিকেটারকে সাসপেন্ড করেছে।

কাদের সাসপেন্ড করা হয়েছে?

অমিত সিনহা, ঈশান আহমেদ, অমন ত্রিপাঠি এবং অভিষেক ঠাকুরির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল। এই সব ক্রিকেটাররা নাকি আসাম দলে ফিক্সিংয়ের চেষ্টা করেছিল ২০২৫-২৬ সালের সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফি চলার সময়। আর সেই অভিযোগেই তাদের ইতিমধ্যেই সাসপেন্ড করেছে আসাম ক্রিকেট বোর্ড।

আসাম বোর্ডের সেক্রেটরি সনাতন দাস একটি বিবৃতি দিয়ে শুক্রবার জানান, এটা একটা গুরুতর বিষয়। এই বিষয়টি নিয়ে গুয়াহাটি ক্রাইম ব্রাঞ্চে এফআইআর করা হয়েছে। পাশাপাশি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অ্যান্টি কোরাপশন এবং সিকিউরিটি ইউনিটও বিষয়টা নিয়ে প্রাথমিক তদন্ত শুরু করে দিয়েছে। আর প্রাথমিক তদন্তে এই ৪ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে কিছু প্রমাণ একত্রিত করা সম্ভব হয়েছে বলেই খবর। তাদের এই কর্মকাণ্ডের জন্য খেলার বিশ্বাসযোগ্যতা চলে যেতে পারে বলে মনে করছেন তারা।

এদের মধ্যে সবথেকে বেশি পরিচিত হলেন অভিষেক ঠাকুর। তিনি রঞ্জি ট্রফির ম্যাচও খেলেছেন। তিনি ১২টি ফার্স্ট ক্লাস ম্যাচ, ১১টি লিস্ট এ ম্যাচ এবং ১০টি টি২০ ম্যাচ খেলেছেন আসামের হয়ে। শুধু তাই নয়, অভিষেক আসামের হয়ে ২টি রঞ্জি ম্যাচও খেলেছেন। তিনি টিম ম্যানেজমেন্টের প্ল্যানেও রয়েছে। ও দিকে অমিত সিনহা আবার একজন অভিজ্ঞ প্লেয়ার। তিনি ৩২টি ফার্স্ট ক্লাস ম্যাচ, ৪৬টি লিস্ট এ এবং ৩১টি টি২০ ম্যাচ খেলেছেন আসামের হয়েছে। ওদিকে ঈশান আহমেদ এবং আমন ত্রিপাঠি বিভিন্ন বয়সের খেলায় আসামের হয়ে খেলেছেন।

আর তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠাতেই চিন্তায় পড়ে গিয়েছে ভারতীয় বোর্ড। এই কারণে আদতে খেলার বিশ্বাসযোগ্যতা হারাতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আসাম বোর্ড ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে যে এই ৪ ক্রিকেটারকে আপাতত সাসপেন্ড করা হয়েছে। যতক্ষণ না তদন্ত শেষ হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত তাদের সাসেপন্ড রাখা হবে। এই সময় তারা রাজ্য স্তরের, জেলা স্তরের কোনও ক্রিকেট টুর্নামেন্ট খেলতে পারবেন না। পাশাপাশি কোনও ক্লাবেও যোগ দিতে পারবে না। সব ডিস্ট্রিক্ট অ্যাসোসিয়েশনকে এই নির্দেশ মেনে চলার কথা জানান হয়েছে।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement