Advertisement

India vs England 3rd ODI: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে দুরন্ত রোহিতরা, বাটলারদের চুনকাম করে সিরিজ জয়

ইংল্যান্ডকে হোয়াইট ওয়াশ করে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে যাচ্ছে ভারতীয় দল। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ডকে  রানে হারিয়ে দিল রোহিত শর্মার ভারত। টসে হেরে গেলেও, শুরুতে ব্যাট করতে নেমে রানের পাহাড় গড়ে ভারতীয় দল। সেঞ্চুরি করেন শুভমন গিল। হাফ সেঞ্চুরি আসে বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আইয়ারের ব্যাট থেকেও। 

ভারত বনাম ইংল্যান্ডভারত বনাম ইংল্যান্ড
Aajtak Bangla
  • আহমেদাবাদ ,
  • 12 Feb 2025,
  • अपडेटेड 8:28 PM IST

ইংল্যান্ডকে হোয়াইট ওয়াশ করে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে যাচ্ছে ভারতীয় দল। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ডকে ১৪২  রানে হারিয়ে দিল রোহিত শর্মার ভারত। টসে হেরে গেলেও, শুরুতে ব্যাট করতে নেমে রানের পাহাড় গড়ে ভারতীয় দল। সেঞ্চুরি করেন শুভমন গিল। হাফ সেঞ্চুরি আসে বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আইয়ারের ব্যাট থেকেও। 

ভারতীয় দলের শুরুটা যদিও ভাল হয়নি। দ্রুত রোহিত শর্মা আউট হওয়ায় কিছুটা চাপে পড়লেও, সেখান থেকে ভারতীয় দলকে বের করে আনেন বিরাট ও গিল। বিরাট হাফসেঞ্চুরি করে আউট হওয়ার পর, শ্রেয়াস আইয়ারের সঙ্গেও ভাল পার্টনারশিপ গড়েন তিনি। গোটা মাঠের প্রায় সমস্ত কোনায় বল পাঠিয়েছেন গিল। সিঙ্গল, ডাবলস তো আছেই। প্রথম একদিনের ম্যাচে নাগপুরে তিনিই ছিলেন ম্যাচের সেরা। সেই ম্যাচে যখন তিনি ৯৬ বলে ৮৭ রান করে আউট হন, তখন ভারত জয়ের দোরগোড়ায়। 

শেষ ম্যাচে কটকেও ৬০ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। আর এবার শেষ ম্যাচে ১০০। রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির পাশাপাশি ফর্ম ফেরাতে বেশ কসরত করতে হয়েছে গিলকেও। রঞ্জিতে ব্যর্থ হওয়ায় সমালোচনাও কম হয়নি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেই নিজের ছন্দে ফিরেছেন গিল। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে এটা খুব জরুরী ছিল ভারতের জন্য। পাশাপাশি নিয়মিত রান পাচ্ছেন শ্রেয়াস আইয়ারও। তিনিও তৃতীয় ওয়ানডেতে হাফ সেঞ্চুরি করে ফেলেছেন। তাও আবার ৪৩ বলে। 

জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা বেশ ভাল করেছিলেন দুই ওপেনার। ফিল সল্ট ও বেন ডাকেট ৬ ওভারেই ৬০ রান করে ফেলেন। তবে তারাআউট হওয়ার পর রানের গতি যেমন কমে যায়, তেমনই হ্যারি ব্রুক, জস বাটলাররাবড় রান্ন না পাওয়ায় সমস্যা আরও বেড়ে যায়। সল্ট ডাকেট যে ভিত গড়ে দিয়েছিলেন তার উপর ধৈর্য নিয়ে খেলতে পারলে হয়ত এই ম্যাচটা জিতেও যেতে পারত ইংল্যান্ড। তবে তা হয়নি। স্পিনাররা বল করতে আসতেই একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে ইংল্যান্ড। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement