নৈহাটিতে ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে ৭-১ গোলে জয় পেল ইস্টবেঙ্গল। মেজারার্স ক্লাবকে কলকাতা লিগের প্রথম ম্যাচে নাস্তানাবুদ করে জিতল লাল-হলুদ ক্লাব। একের পর এক গোল করে দলকে জিতিয়ে দিলেন জেসিন টিকে, সুমন দে, তন্ময় দাস সকলেই প্রায় গোল পেয়েছেন।
৭ গোল করল ইস্টবেঙ্গল
ইনজুরি টাইমেও গোল করে ফেললেন সুমন দে। রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হলেও ইস্টবেঙ্গলের হয়ে গোল করলেন সুমন। ৭-১ গোলে জিতল ইস্টবেঙ্গল। গ্রুপ-এতে বিএসএসকে ছুঁয়ে ফেললেন আদিত্য পাত্ররা।
ব্যবধান কমালো মেজারার্স
গোল করলেন অ্যান্ডি জাকারি। ব্যবধান কমালো মেজারার্স। ৬-১ গোলে এগিয়ে ইস্টবেঙ্গল।
পরপর দুই গোল জেসিনের
দারুণ ফুটবল খেলছে ইস্টবেঙ্গল। ৬ গোলে এগিয়ে গেল লাল-হলুদ। পরপর দুই গোল করে ফেললেন পরিবর্ত হিসেবে নামা জেসিন টিকে।
গোল মিস বিজয়ের
বিজয় মূর্মূ নেমেই গোল করতে পারতেন। সঠিক সময় পা ঠেকাতে ব্যর্থ ইস্টবেঙ্গলের তারকা। ব্যবধান আরও বাড়তে পারত।
ডাবল সাবস্টিটিউশন ইস্টবেঙ্গলের
মনোতোষের জায়গায় নামলেন আজাদ। আর সায়নের জায়গায় এলেন বিজয় মূর্মু।
অল্পের জন্য গোল মিস সায়নের
সায়ন দারুণভাবে পৌঁছে গিয়েছিলেন গোলের সামনে। তন্ময়ের ক্রস থেকে হেড করতে পারলে ফের গোল পেতে পারতেন সায়ন। তবে তাঁর ক্রস অল্পের জন্য বাইরে চলে যায়।
তন্ময়ের গোলে ব্যবধান বাড়াল ইস্টবেঙ্গল
গোলকিপার লাইমুজাম কেন সিং-এর ভুলে ব্যবধান বাড়িয়ে ফেলল ইস্টবেঙ্গল। বলের পেছনে নিজের শরীরটা নিয়ে যেতে পারেননি মেসার্স গোলকিপার। সায়নের কাছ থেকে বল পেয়ে দূরপাল্লার শট নিয়েছিলেন তন্ময় দাস। সেই শট গোলে ঢুকে যায়।
গুইতের জায়গায় দলে জেসিন
পেকা গুইতেকে তুলে নিলেন ইস্টবেঙ্গল কোচ বিনো জর্জ। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে বদল এল ইস্টবেঙ্গল দলে। ব্যবধান কি বাড়বে?
প্রথমার্ধে ৩-০ গোলে এগিয়ে ইস্টবেঙ্গল
মনোতোষ মাঝি, সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায় ও পেকা গুইতের গোলে এগিয়ে ইস্টবেঙ্গল। পেকা গুইতের দেওয়া মাইনাস থেকে গোল করেন মনোতোষ। এরপর সায়ন বন্দোপাধ্যায় মেসার্স গোলকিপারকে একা পেয়ে চিপ করে বল তেকাঠির ভেতরে ঠেলে দেন। তৃতীয় গোল আসে গুইতের পা থেকে। নাসিব রহমান যখন একের পর এক ডিফেন্ডারকে কাটানোর চেষ্টা করছেন তখন ব্লক আসে। তবে বল থিকভাবে ক্লিয়ার করতে পারেননি মেসার্স ফুটবলাররা। ফিরতি বলে শট করে যান পেকা গুইতে। ৩-০ গোলে এগিয়ে যায় ইস্টবেঙ্গল।
প্রথমার্ধের হাইলাইটস
আমন সিকের শট বারে
আমন সিকে ফের দারুণ সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল। তাঁর শট বারে লেগে না ফিরলে ৪-০ গোলে এগিয়ে যেতে পারত লাল-হলুদ।
আবার গোল ইস্টবেঙ্গলের
৩-০ গোলে এগিয়ে গেল লাল-হলুদ। নৈহাটি স্টেডিয়ামে ইস্টবেঙ্গলের ঝড়। সায়ন তিন ফুটবলারকে কাটিয়ে বল দেন পেকা গুইতেকে। জোরাল শটে বল জালে জড়ান এই স্ট্রাইকার।
২-০ গোলে এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল
নাসিমের পাস থেকে গোল করে গেলেন সায়ন বন্দোপাধ্যায়। ৩৪ মিনিটের মাথায় ২-০ গোলে এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল।
সহজ সুযোগ নষ্ট আমনের
আমন সিকে ভাল সুযোগ পেয়ে গিয়েছিলেন। তবে গোল করতে ব্যর্থ হলেন। ২-০ গোলে এগিয়ে যেতে পারত ইস্টবেঙ্গল। ২৩ মিনিটের মাথায় সহজ সুযোগ নষ্ট করলেন আমন।
২৩ মিনিটে গোল পেল ইস্টবেঙ্গল
২৩ মিনিটে ইস্টবেঙ্গলকে এগিয়ে দিলেন মনোতোষ মাঝি। পেকা গুইতের দেওয়া পাস থেকে গোল করে গেলেন মনোতোষ। ১-০ গোলে এগোল লাল-হলুদ।
বারে লাগল বল
অল্পের জয় বেঁচে গেল ইস্টবেঙ্গল। সুরচন্দ্র সিং-এর দারুণ ফ্রিকিক বারে লেগে বেরিয়ে গেল। ১৮ মিনিট শেষে ম্যাচের ফল এখনও ০-০।
অফসাইডে গোল বাতিল
নাসিবের গোল বাতিল হল। অফসাইডের জন্য। ম্যাচে প্রথম সুযোগ হাতছাড়া ইস্টবেঙ্গলের।