Advertisement

CFL 2025 East Bengal vs Suruchi Sangha: ছন্নছাড়া ফুটবল, ১০ জনের সুরুচি সঙ্ঘের বিরুদ্ধে আটকে গেল ইস্টবেঙ্গল

প্রথম ম্যাচে বড় ব্যবধানে জিতলেও, দ্বিতীয় ম্যাচে আটকে গেল ইস্টবেঙ্গল। ১০ জনের সুরুচি সঙ্ঘের বিরুদ্ধে ১-১ গোলে ড্র করল লাল-হলুদ। গোল করে শুরুতে এগিয়ে গেলেও তা ধরে রাখতে না পারার খেসারত দিতে হল বিনো জর্জের দলকে। 

সুরুচি সঙ্ঘ ইস্টবেঙ্গল ম্যাচসুরুচি সঙ্ঘ ইস্টবেঙ্গল ম্যাচ
Aajtak Bangla
  • নৈহাটি,
  • 04 Jul 2025,
  • अपडेटेड 7:39 PM IST

প্রথম ম্যাচে বড় ব্যবধানে জিতলেও, দ্বিতীয় ম্যাচে আটকে গেল ইস্টবেঙ্গল। ১০ জনের সুরুচি সঙ্ঘের বিরুদ্ধে ১-১ গোলে ড্র করল লাল-হলুদ। গোল করে শুরুতে এগিয়ে গেলেও তা ধরে রাখতে না পারার খেসারত দিতে হল বিনো জর্জের দলকে। 

মনোতোষ মাঝি ও জেসিন টিকে না থাকায় গোল করার ক্ষেত্রে সফল হতে পারছিল না ইস্টবেঙ্গল। নাসিব রহমানের বাঁ পায়ের ইন স্যুইং শট বাইরে চলে যায়। বাঁদিক থেকে সায়নের দারুণ ক্রস আমন সিকে জায়গা মতো পৌঁছতে পারেননি। ফলে গোলের সুযোগ নষ্ট হয়। তবে প্রথমার্ধের একেবারে শেষ মুহূর্তে গোল করেন পেকা গুইতে। বলরাম মান্ডির ভুল থেকে প্রেস করে পেকা গুইতে বল পেয়ে যান। গোলকিপার শুভম রায়ের পাশ থেকে ড্রিবল করে গোল করেন গুইতে।

মনোতোষ চাকলাদারের ভুল থেকে গোল পায় সুরুচি সঙ্ঘ। সঠিক সময় স্লাইড ট্যাকেল করতে পারেননি তিনি। ফলে বল তাঁর নিয়ন্ত্রন থেকে বেরিয়ে যায়। সেই বল ধরে কারমান্না বনসলের গোলে সমতা ফেরায় সুরুচি সঙ্ঘ। এরপরেও সুযোগ এসে গিয়েছিল নিউ আলিপুরের ক্লাবের সামনে। বেদেশ্বর সিং-এর শট সেভ করেন আদিত্য পাত্র। এরপর ফিরতি বলে শট বারে লেগে ফেরে। সায়ন বন্দোপাধ্যায় সুযোগ পেয়ে গিয়েছিলেন। তবে তাঁর দুর্বল শট শুভমের পক্ষে সেভ করতে সমস্যা হয়নি। বাব্লু ওঁরাও লাল কার্ড দেখায়, ১০ জনে লড়াই করতে থাকে সুরুচি।  

৭০ মিনিটের পর ডিফেন্সের খোলসে ঢুকে যায় সুরুচি সঙ্ঘ। কারমান্না বনসল ছাড়া কেউই সামনের দিকে ছিলেন না। শুভমরা সময় চুরি করার চেষ্টা করতে থাকেন। মাঝমাঠে বারবার মিস পাস ইস্টবেঙ্গলের সমস্যা আরও বাড়িয়ে দেয়। ইস্টবেঙ্গল দুই প্রান্ত সেভাবে ব্যবহার করতে পারেনি। পাশাপাশি বল হোল্ড করার মতো কোনও ফুটবলার ছিলেন না। কোচ বিনো জর্জ বারবার ফুটবলার বদল করলেও কাজের কাজ করতে পারছিলেন না।

শেষদিকে গোলের সুযোগ এসে গিয়েছিল সুরুচির সামনে। তন্ময় ঘোষের দারুণ ক্রস মাথা ছোঁয়াতে পারেননি সুরুচির কোনও স্ট্রাইকার। শরীরের কোনও অংশে বলটা লাগাতে পারলে, গোল পেয়ে যেতে পারত, নিউ আলিপুরের ক্লাব। ইনজুরি টাইমে সুযোগ পান চাকু মান্ডি। তবে তাঁর প্রচেষ্টা প্রতিহত করেন শুভম। বিক্রম প্রধানও সুযোগ পান। তবে তাঁর শট বাইরে চলে যায়। ফলে ১-১ গোলেই শেষ হয় ম্যাচ।   
 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement