Advertisement

Kolkata Derby: দুরন্ত ইস্টবেঙ্গল, এই ৫ কারণেই ডার্বি হারতে হল মোহনবাগানকে

টানটান ম্যাচ। শেষ হাঁসি হাসল ইস্টবেঙ্গল। ডার্বি ম্যাচ যেমন হওয়ার কথা তেমনই হয়েছে। উত্তেজনা ছড়িয়েছে কল্যাণী স্টেডিয়ামে। শুরু থেকেই আধিপত্য নিয়ে খেলেছে লাল-হলুদ। মাঝে কিছুটা খেই হারিয়ে ফেললেও, শেষ মুহূর্তে করা গোলে ফের এগিয়ে যায় বিনো জর্জের ছেলেরা

ইস্টবেঙ্গলইস্টবেঙ্গল
Aajtak Bangla
  • কল্যাণী,
  • 26 Jul 2025,
  • अपडेटेड 8:04 PM IST

টানটান ম্যাচ। শেষ হাঁসি হাসল ইস্টবেঙ্গল। ডার্বি ম্যাচ যেমন হওয়ার কথা তেমনই হয়েছে। উত্তেজনা ছড়িয়েছে কল্যাণী স্টেডিয়ামে। শুরু থেকেই আধিপত্য নিয়ে খেলেছে লাল-হলুদ। মাঝে কিছুটা খেই হারিয়ে ফেললেও, শেষ মুহূর্তে করা গোলে ফের এগিয়ে যায় বিনো জর্জের ছেলেরা। এরপর ডিফেন্সকে জমাট করে ৩ পয়েন্ট তুলে নিতে ভুল করেনি তারা। কোথায় সমস্যা হল সবুজ-মেরুনের। কেন ডেগি কার্ডোজোকে হারতে হল এই ম্যাচ? রইল মোহনবাগান সুপার জায়েন্টের হারের ৫ কারণ   

অভিজ্ঞতার অভাব
প্রথমেই দল গঠনের সমস্যা। অভিজ্ঞ ফুটবলারদের আধিক্য ছিল ইস্টবেঙ্গল দলে। ডেভিড, জেসিন টিকে বা প্রভাত লাকড়া, সায়ন বন্দোপাধ্যায়দের সামনে সালাউদ্দিন, সদ্য কলকাতায় আসা কিয়ান নাসিরিরা পেরে ওঠেননি। বিক্রম প্রধান বারবার লিওন কাস্টানা ও রোশন সিং-এর ডানদিক থেকে বিপজ্জনক দৌড় থামিয়েছেন।

উইং-এ আধিপত্য
দুই ডানা ব্যবহার করতে না পারলে আধুনিক ফুটবলে কিছুই করা যায় না। যেটা করতে পারেনি মোহনবাগান। একদিক থেকে মিংমা শেরাপা বা সন্দীপ মালিক আক্রমণ জমাতে পারছিলেন না। অন্যদিকে ডানদিক থেকে ফুট ফোটাচ্ছিলেন ডেভিডরা। বারবার গতিতে পরাস্ত হয়েছে সবুজ-মেরুন ডিফেন্স। 

সুহেল ভাটের সঙ্গে কোনও স্ট্রাইকার না থাকা
বারবার একা পড়ে যান সুহেল ভাট। করণ রাই বা কিয়ান কেউই যেন জায়গায় আসতে পারছেন না। স্ট্রাইকার যেমন ওত পাতা শিকারির মতো হন সেটা কিন্তু এদের মধ্যে দেখা যায়নি। অন্যদিকে সুযোগ পেলেই কাউন্টার অ্যাটাকে জাত চিনিয়েছে ইস্টবেঙ্গল। দ্বিতীয় গোলের ক্ষেত্রেও যা দেখা গিয়েছে।

ডিফেন্সে গলদ 

দীপেন্দু সিনিয়র ফুটবলার। অযথা মাথা গরম করা তাঁর থেকে প্রত্যাশিত নয়। দ্বিতীয় গোলের ক্ষেত্রে তাঁর ভুল অস্বীকার করা যায় না। প্রথম গোলের ক্ষেত্রে কেন জেসিনকে মার্ক করলেন না? পেছন থেকে এসে মিট করে গেলেন কেরালাইট ফুটবলার। একজন ডিফেন্ডারের দুই দিকের ভিশন ভাল হবে না? দেখবেন না কে আসছে গোল করতে? এটা কোনও ভাল ডিফেন্ডারের কাজ নয়, হতে পারে না।

Advertisement

মাঝমাঠে ব্লকিং
মাঝমাঠ রাজ করেছে লাল-হলুদ। তন্ময় দাস, সুমন দেরা জায়গাই দেননি মোহনবাগান ফুটবলারদের। ফলে মাঝমাঠে বারবার আটকে যাচ্ছিল সবুজ-মেরুন। মাঝমাঠে লোক বাড়িয়ে মোহনবাগান ডিফেন্স ভাঙার কাজে সফল হয়েছেন বিনো জর্জ। আর তার ফসল তুলেছেন স্ট্রাইকাররা। ৩টে গোল ডার্বি ম্যাচে ভারতীয় স্ট্রাইকারদের পা থেকে আসা নিঃসন্দেহে বড় ব্যাপার। 

Read more!
Advertisement
Advertisement