Advertisement

East Bengal: ডুরান্ড খেলতে শহরে ইস্টবেঙ্গলের ২ বিদেশি, কবে প্র্যাক্টিসে নামবেন রশিদ?

গভীর রাতে কলকাতায় পা রাখলেন ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal) দুই তারকা বিদেশি মহম্মদ রশিদ (Mohammed Rashid) এবং দিমিত্রিয়স ডিয়ামানটাকোস (Dimitrios Diamantakos)। তবে দুই ফুটবলারকে বরণ করার ক্ষেত্রে ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের মধ্যেই দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। রশিদ এসে যেতেই ভিড় পাতলা হতে শুরু করল। গ্রীক স্ট্রাইকার যখন এলেন, তখন যেন ভাঙা হাট।

রশিদ ও ডিমানটাকোসরশিদ ও ডিমানটাকোস
জাগৃক দে
  • দমদম,
  • 18 Jul 2025,
  • अपडेटेड 10:30 AM IST

গভীর রাতে কলকাতায় পা রাখলেন ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal) দুই তারকা বিদেশি মহম্মদ রশিদ (Mohammed Rashid) এবং দিমিত্রিয়স ডিয়ামানটাকোস (Dimitrios Diamantakos)। তবে দুই ফুটবলারকে বরণ করার ক্ষেত্রে ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের মধ্যেই দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। রশিদ এসে যেতেই ভিড় পাতলা হতে শুরু করল। গ্রীক স্ট্রাইকার যখন এলেন, তখন যেন ভাঙা হাট।

বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ২০ মিনিট নাগাদ রশিদের বিমান নেতাজী সুভাষচন্দ্র বোস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামার কথা থাকলেও, সেটি দেরিতে ছাড়ায় শেষ পর্যন্ত প্রায় দু'ঘণ্টা পরে কলকাতায় পৌঁছান প্যালেস্টাইন মিডফিল্ডার। তবে তারপরেও তাঁকে বরণ করতে বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন প্রায় শ'দেড়েক লাল-হলুদ সমর্থক। তিনি বিমানবন্দর থেকে বেরোতেই তাঁকে ফুল এবং উত্তরীয় দিয়ে অভ্যর্থনা জানান লাল-হলুদ সমর্থকেরা। ওঠে জয়ধ্বনি, ওড়ে প্যালেস্তাইনের পতাকা। 

সেই ভিড় সামলে তাঁকে নিয়ে কোনওরকমে টিম হোটেলে পাঠানো হয়। অন্যদিকে গভীর রাতে ডিমানটাকোস যখন পৌঁছালেন তখন বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন হাতে গোনা কয়েকজন সমর্থক। তবে এক বছর আগেও ছবিটা এমন ছিল না। সেই সময় তাঁকে দেখতেও বিমানবন্দরে সমর্থকদের ঢল নেমেছিল। যদিও গত মরসুমে নিজেকে সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি দিমি। সেই কারণেই হয়ত সমর্থকদের উন্মাদনা সেভাবে চোখে পড়ল না। শুক্রবার রাতে ডিমানটাকোসের সঙ্গেই শহরে চলে এলেন ইস্টবেঙ্গলের নতুন বিদেশি সহকারী কোচ আদ্রিয়ান রুবিও মার্টিনেজ। সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, দুই বিদেশিই সম্ভবত শুক্রবারে অনুশীলনে উপস্থিত থাকবেন। 

তবে এখনও রশিদকে সই করানোর কথা সরকারিভাবে জানানো হয়নি ইস্টবেঙ্গলের পক্ষ থেকে। মনে করা হচ্ছে, এই তারকার মেডিক্যাল হয়ে যাওয়ার পরেই তাঁর নাম ঘোষণা করবে লাল-হলুদ ক্লাব। তবে তার আগেই এই প্যালেস্তাইন ফুটবলারকে নিয়ে যে উন্মাদনা দেখা গেল, তা নিঃসন্দেহে বিরাট প্রাপ্তি। শহরে পা রেখেই এই ক্লাবের সমর্থকদের নিয়ে একটা ধারণা পেয়ে গেলেন রশিদ। যা তাঁকে ভবিষ্যতে পারফর্ম করতে উদ্বুদ্ধ করতে পারে বলে মত সমর্থকদের। 

Advertisement

এদিন সিনিয়র এবং রিজার্ভ দুই দলের অনুশীলন একসঙ্গেই অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে জুনিয়র দলকে টিম হার্ডেল করান বিনো জর্জ এবং সিনিয়র দলের দায়িত্বে ছিলেন জাভিয়ার। সেখানে ফুটবলারদের ফিটনেসের দিকে শুরু থেকেই বাড়তি নজর দিতে দেখা যায় লাল-হলুদের এই ফিজিকাল ট্রেনারকে। ফিটনেস ট্রেনিংয়ের পরে সিনিয়র এবং জুনিয়র দুই দলকে মিলিয়ে মিশিয়ে ম্যাচ অনুশীলনও করান বিনো এবং জাভিয়ার।

Read more!
Advertisement
Advertisement