Advertisement

Indian Football Team Coach: ভারতীয় ফুটবলের কোচ কে হচ্ছেন? হাবাসের সঙ্গে টক্করে এই বাঙালি

ভারতীয় দলের (Indian Football Team Coach) কোচ হওায়র জন্য আবেদন করেছেন সঞ্জয় সেন (Sanjay Sen)। মোহনবাগানকে (Mohun Bagan) আই লিগ এনে দেওয়া এই কোচ ভারতীয় ফুটবল দলের দায়িত্ব পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী। সূত্রের খবর বাজেট কম থাকায় ফেডারেশন ভারতীয় কোনও কোচকেও এই দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ২০ জুলাই ফেডারেশনের কার্যকরী কমিটির মিটিংয়ে জাতীয় কোচের বিষয়টি উঠতে পারে। 

antonio lopez habas, indian football teamantonio lopez habas, indian football team
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 18 Jul 2024,
  • अपडेटेड 11:59 AM IST

ভারতীয় দলের (Indian Football Team Coach) কোচ হওায়র জন্য আবেদন করেছেন সঞ্জয় সেন (Sanjay Sen)। মোহনবাগানকে (Mohun Bagan) আই লিগ এনে দেওয়া এই কোচ ভারতীয় ফুটবল দলের দায়িত্ব পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী। সূত্রের খবর বাজেট কম থাকায় ফেডারেশন ভারতীয় কোনও কোচকেও এই দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ২০ জুলাই ফেডারেশনের কার্যকরী কমিটির মিটিংয়ে জাতীয় কোচের বিষয়টি উঠতে পারে। 

পাঁচ জনের নাম শর্টলিস্ট করেছে এআইএফএফ
ভারতীয় ফুটবল দলের কোচ হওয়ার জন্য পাঁচ জনের নাম নিয়ে চলছে আলোচনা। এই তালিকায় বাঙালি সঞ্জয় সেনও রয়েছেন। এই পাঁচজনের তালিকায় রয়েছেন আন্তনিও লোপেজ হাবাসও। তবে ফেডারেশনের (AIFF) কার্যকরী কমিটির অনেক সদস্যের মত, জাতীয় কোচের পদে অবশ্যই ভালো মানের বিদেশি কোচ রাখা উচিত। সেক্ষেত্রে তাদের মত হল, আইএসএলের (ISL) ক্লাবগুলিই তাদের চিফ কোচ হিসেবে কোনও ভারতীয় কোচকে রাখতে রাজি নয়, সেখানে জাতীয় কোচের চেয়ারে কোনও ভারতীয় কোচ রাখলে ভবিষ্যতের পথে এগোনো মুশকিল হবে। ফেডারেশনের শর্টলিস্টে ওড়িশা এবং নর্থ ইস্টের প্রাক্তন কোচের নামও রয়েছে।

সঞ্জয় সেন যদিও আশাবাদী ভারতীয় ফুটবল দলের কোচ হওয়ার ব্যাপারে। bangla.aajtak.in-কে তিনি বলেন, 'অবশ্যই আমি আশাবাদী। কলিন টোলের সময় বয়সভিত্তিক দলের কোচিং করেছি। সবার আশা থাকে সিনিয়র দলের কোচিং করানোর। এর আগেও আমি আবেদন করেছি। এখন দেখা যাক।' শুধু আই লিগে নয়, আইএসএল-এও মোহনবাগানের সহকারী কোচ হিসেবে কাজ করেছেন দীর্ঘদিন। ফলে এই বাঙালি কোচকে বেছে নেওয়া হতেই পারে। 

তবে সমস্যায় পড়েছে ফেডারেশন। চুক্তি অনুসারে প্রাক্তন কোচ ইগর স্টিম্যাচ (Igor Stimac) টাকা না পেলে সেই সমস্যা আরও বাড়তে পারে। যতদূর শোনা যাচ্ছে, চুক্তিমতো পুরো বেতন চেয়েই ফিফার কাছে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন ইগর স্টিমাচ। তাঁকে পুরো বেতন দিতে হলে প্রায় পাঁচ থেকে ছয় কোটি টাকার মতো আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে ফেডারেশন। যা সামলানোর ক্ষমতা এই মুহূর্তে এআইএফএফের নেই। ইগর স্টিমাচও পুরো বিষয়টি শেষ না দেখে ছাড়তে চাইছেন না।        

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement