Sanjiv Goenka angry on Kl Rahul: ম্যাচ হারায় রাহুলকে চূড়ান্ত ঝাড়লেন LSG মালিক সঞ্জীব গোয়েঙ্কা? VIRAL VIDEO-তে নিন্দার ঝড়
Sanjiv Goenka angry on Kl Rahul: হায়দরাবাদের কাছে হারের পর লখনউ দলের মালিক সঞ্জীব গোয়েঙ্কা রেগে আগুন। দলের ক্যাপ্টেন কেএল রাহুলের সঙ্গে বেশ রেগেই কথা বলতে দেখা যায় সুপার জায়েন্ট মালিককে। ১০ উইকেটে হারের পর লখনউয়ের প্লে অফে ওঠার লড়াই বেশ কঠিন হয়েছে। সেই ম্যাচের পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। যেখানে দেখা যায়, কেএল রাহুলের সঙ্গে ও কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গারের সঙ্গে বেশ রেগেই কথা বলতে দেখা গোয়েঙ্কাকে। নিয়ে সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
- রেগে আগুন সঞ্জীব গোয়েঙ্কা
- ভাইরাল ভিডিও
Sanjiv Goenka angry on Kl Rahul: হায়দরাবাদের (Sunrisers Hyderabad) কাছে হারের পর লখনউ (Lucknow Super Giant) দলের মালিক সঞ্জীব গোয়েঙ্কা (Sanjiv Goenka) রেগে আগুন। দলের ক্যাপ্টেন কেএল রাহুলের (KL Rahul) সঙ্গে বেশ রেগেই কথা বলতে দেখা যায় সুপার জায়েন্ট মালিককে। ১০ উইকেটে হারের পর লখনউয়ের প্লে অফে ওঠার লড়াই বেশ কঠিন হয়েছে। সেই ম্যাচের পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। যেখানে দেখা যায়, কেএল রাহুলের সঙ্গে ও কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গারের সঙ্গে বেশ রেগেই কথা বলতে দেখা গোয়েঙ্কাকে। নিয়ে সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
গোয়েঙ্কার আচরণ নিয়ে প্রশ্ন
এই ম্যাচে, সানরাইজার্স হায়দরাবাদের কাছে ১০ উইকেটে হেরে যায়। কেএল রাহুল লখনউ সুপার জায়ান্টস দলের মালিক সঞ্জীব গোয়েঙ্কার সামনে সম্পূর্ণ অসহায় হয়ে পড়েন। ভিডিওটি দেখার পর থেকে অনেকেই বলছেন, এই সমস্ত কথাবার্তা ড্রেসিংরুমের ভিতরে বন্ধ ঘরে হওয়া উচিত। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা এই ভিডিও গুলি দেখে বলেছেন যে গোয়েঙ্কা যা করেছেন তা সঠিক নয়। সঞ্জীব গোয়েঙ্কার ক্ষোভ শুধু কেএল রাহুলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না, তাঁর ক্ষোভ দলের প্রধান কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গারের প্রতিও। রাহুলের সঙ্গে কথা বলার পর, জাস্টিন ল্যাঙ্গারের সঙ্গেও একই ভাবে কথা বলতে দেখযায় সঞ্জীব গোয়েঙ্কাকে।
আরও পড়ুন
হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে রান তাড়া করার সময় ট্রভিস হেড এবং অভিষেক শর্মা একাই শেষ করে দেন লখনউকে। এলএসজি অধিনায়ক কেএল রাহুল নিজেই ম্যাচের পরে 'ট্রাভিশেক'-এর (ট্র্যান্ডিস হেড এবং অভিষেক শর্মা) প্রশংসা করেন। অভিষেক শর্মা ২৮ বলে ৭৫ রান করে অপরাজিত থাকেন, যার ইনিংসে ছিল ৮টি চার ও ৬টি ছক্কা। স্ট্রাইক রেট ২৬৭.৮৫। পাশাপাশি ট্র্যান্ডিস হেড ৩০ বলে ৪৭ রান করেন। হেডের ইনিংসে ছিল ৮টি চার ও ৮টি ছক্কা। ট্রাভিস হেডের স্ট্রাইক রেট ছিল ২৯৬.৬৬১।
টিভিতে এমন ব্যাটিং দেখেছি...
হেড এবং অভিষেক ৫৮ বলে ১৬৬ রানের রেকর্ড সকলকে চমকে দিয়েছে। কারণ পুরুষদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ দশ ওভারের স্কোর। লখনউ সুপার জায়ান্টসের অধিনায়ক কেএল রাহুলও বিশ্বাস করতে পারছিলেন না যে তাঁর দলের সঙ্গে কী হচ্ছে। দুজনের ব্যাটিং দেখে অবাক কেএল রাহুল, ম্যাচ শেষে বললেন- 'আমার কিছু বলার নেই। আমরা টিভিতে এই ধরনের ব্যাটিং দেখেছি, কিন্তু এটা অবাস্তব ব্যাটিং। দু'জনেই তাদের ছয় মারার দক্ষতা নিয়ে কঠোর পরিশ্রম করেছেন। তারা আমাদের দ্বিতীয় ইনিংসে পিচ কেমন তা জানার সুযোগ দেয়নি। প্রথম বল থেকেই আক্রমণ করায় তাদের আটকানো কঠিন ছিল।'