Advertisement

Sadio Mane Viral Picture: বছরে ১৭৬ কোটি টাকা আয়, তবু কেন ভাঙা ফোনেই কাজ চালান এই ফুটবলার?

Sadio Mane: ফুটবল ক্লাব থেকেই বছরে ১৭৬ কোটি টাকারও বেশি বেতন পান এই তারকা ফুটবলার। কিন্তু তা সত্ত্বেও, একটি নতুন ফোন নেওয়ার পরিবর্তে, ভাঙা ফোন মেরামত করেই কাজ চালিয়ে নিচ্ছেন। কেন? কারণ জানার পর ভাইরাল হল তাঁর ভাঙা ফোনের ছবি...

ফুটবল ক্লাব থেকেই বছরে ১৭৬ কোটি টাকারও বেশি বেতন পান এই তারকা ফুটবলার।ফুটবল ক্লাব থেকেই বছরে ১৭৬ কোটি টাকারও বেশি বেতন পান এই তারকা ফুটবলার।
Aajtak Bangla
  • নয়া দিল্লি,
  • 19 Aug 2022,
  • अपडेटेड 3:26 PM IST
  • ফুটবল ক্লাব থেকেই বছরে ১৭৬ কোটি টাকারও বেশি বেতন পান এই তারকা ফুটবলার।
  • কিন্তু তা সত্ত্বেও, একটি নতুন ফোন নেওয়ার পরিবর্তে, ভাঙা ফোন মেরামত করেই কাজ চালিয়ে নিচ্ছেন।
  • কারণ জানার পর ভাইরাল হল তাঁর ভাঙা ফোনের ছবি।

কথায় বলে, একজন মানুষ যে কোনও দিন প্রচুর ধন-সম্পদ ও খ্যাতি অর্জন করতে পারেন। কিন্তু কখনওই তার অতীতকে ভুলে যাওয়া উচিত নয়। যাঁরা হঠাৎ ধনী হয়ে নিজের অতীত ভুলে গেলে তাকে অহংকারী বললে ভুল হবে না। ইদানীং, একজন বিখ্যাত ফুটবলারের কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হচ্ছে। সেটা তাঁর ভাঙা ফোনের জন্য। এই ফুটবলারের মাসিক আয় কোটি কোটি টাকা। তা সত্ত্বেও কেন ভাঙা ফোন ব্যবহার করছেন এই কোটিপতি ফুটবলার, তারই উত্তর খুঁজতে ভাইরাল হয়েছে ছবিটি। তাঁর ভাঙা ফোন ব্যবহারের কারণ জানার পর মুগ্ধ নেট দুনিয়ার লক্ষ লক্ষ মানুষ।

আসলে, বিখ্যাত জার্মান ফুটবল ক্লাব এফসি বায়ার্ন মিউনিখ-এর (FC Bayern Munich) তারকা উইঙ্গার সেনেগালের ৩০ বছর বয়সী সাদিও মানের (Sadio Mane) ভাঙা ফোন সহ কয়েকটি ছবি ভাইরাল হচ্ছে। নেটিজেনদের প্রশ্ন, কোটি কোটি টাকার মালিক সাদিও মানে। তারা এমন অনেক ফোন কিনতে পারে, তাহলে ভাঙা ফোন ব্যবহার করবেন কেন? সাদিও তার ক্লাব থেকেই বছরে ১৭৬ কোটি টাকারও (২.২ কোটি ইউরো) বেশি বেতন পান। কিন্তু তা সত্ত্বেও, একটি নতুন ফোন নেওয়ার পরিবর্তে, তিনি নিজের ভাঙা ফোন মেরামত করেই কাজ চালিয়ে নিচ্ছেন।

এ বিষয়ে সাদিও (Sadio Mane) বলেন, “আমি এরকম অনেক ফোন কিনতে পারি। কিন্তু আমার ১০টি ফেরারি, ২টি জেট প্লেন এবং ২০টি ডায়মন্ড ঘড়ির কী দরকার! আমার এই সব জিনিসের কী প্রয়োজন? আমি ছোটবেলায় চরম দারিদ্র্যের মুখ দেখেছি। এই কারণে সে ভাবে পড়াশোনাও করতে পারিনি। তাই আমি আমার দেশে স্কুল তৈরি করেছি, যেখানে শিশুরা নিখরচায় পড়াশোনা করতে পারে, ফুটবল স্টেডিয়াম তৈরি করেছি, যেখানে তারা খেলাধুলো করতে পারে।”

আরও পড়ুন

নিজের ছোটবেলায় চরম দারিদ্রে কাটানো সময়ের কথা স্মরণ করে সাদিও (Sadio Mane) বলেন, “একটা সময় ছিল যখন আমার কাছে খেলার মতো জুতো ছিল না, ভালো পোশাক ছিল না। আজ আমার সব আছে। কিন্তু তাই বলে কি তা দেখাতে হবে? আমি আমার উপার্জন তাই আমার মতো সকলের সঙ্গে শেয়ার করতে চাই।”

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement