Advertisement

Uric Acid: ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছিলেন বিরাটও! কীভাবে হলেন সুস্থ?

ইউরিক অ্যাসিডের (Uric Acid) সমস্যায় ভুগেছিলেন বিরাট কোহলিও (Virat Kohli)? কীভাবে সেরে উঠলেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক? ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। হাতে-পায়ের ব্যথায় কাতরাতে থাকেন ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা। সাধারণভাবে খাওয়া দাওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন করলে এ ক্ষেত্রে অনেকটা লাভ পাওয়া যায়। তবে কীভাবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন বিরাট? ইংল্যান্ডের প্রাক্তন ক্রিকেটার কেভিন পিটারসনের (Kevin Pietersen) সঙ্গে ইনস্টাগ্রাম লাইভে এসে এই কথাই জানিয়েছেন বিরাট।

ইউরিক অ্যাসিডের শিকার হয়েছিলেন বিরাটইউরিক অ্যাসিডের শিকার হয়েছিলেন বিরাট
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 04 Mar 2023,
  • अपडेटेड 5:10 PM IST
  • ইউরিক অ্যাসিডে ভুগেছিলেন বিরাট
  • কীভাবে সুস্থ হয়েছিলেন বিরাট?

ইউরিক অ্যাসিডের (Uric Acid) সমস্যায় ভুগেছিলেন বিরাট কোহলিও (Virat Kohli)? কীভাবে সেরে উঠলেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক? ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। হাতে-পায়ের ব্যথায় কাতরাতে থাকেন ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা। সাধারণভাবে খাওয়া দাওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন করলে এ ক্ষেত্রে অনেকটা লাভ পাওয়া যায়। তবে কীভাবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন বিরাট? ইংল্যান্ডের প্রাক্তন ক্রিকেটার কেভিন পিটারসনের (Kevin Pietersen) সঙ্গে ইনস্টাগ্রাম লাইভে এসে এই কথাই জানিয়েছেন বিরাট। 
 

কীভাবে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা হয়?

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যে সমস্যাগুলি দেখা দিতে শুরু করে, ইউরিক অ্যাসিড তার মধ্যে অন্যতম। হাঁটুতে প্রচণ্ড ব্যথা, হাড় ফুলে গিয়ে তীব্র যন্ত্রণা এবং সেই সঙ্গে শরীরের বিভিন্ন গাঁটে ব্যথা— ইউরিক অ্যাসিডের অন্যতম লক্ষণ। খাবার থেকে তৈরি হওয়া অ্যাসিড রক্তে মিশে কিডনিতে পৌঁছে যায়। কিডনি এই দূষিত পদার্থ ছেঁকে নিয়ে মূত্রের মাধ্যমে শরীরের বাইরে বের করে দেয়। কিন্তু যকৃত যদি নির্গত ইউরিক অ্যাসিডের চেয়ে বেশি পরিমাণ অ্যাসিড তৈরি করে, তখন কিডনি সেই মাত্রাতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড শরীরের বাইরে পাঠাতে পারে না। আর তাতেই রক্তে বাড়তে থাকে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা।

আরও পড়ুন

কীভাবে সমস্যা থেকে মুক্তি পান বিরাট
ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক ২০১৮ সালের আগে পর্যন্ত আমিষ খেতেন। সেই সময়েই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা ধরা পড়ে বিরাট কোহলির। এরপরেই খাদ্যাভাসে পরিবর্তন আনেন ভারতের অন্যতম সফল ব্যাটার। সেই সাক্ষাৎকারে বিরাট বলেন, 'আমার খুব অ্যাসিডের সমস্যা ছিল। ইউরিক অ্যাসিড খুব বেশি ছিল। আমি যদিও ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম সব কিছুই নিচ্ছিলাম, তবে তাতে কাজ হচ্ছিল না। শরীরে ক্যালশিয়ামের পরিমান কম থাকায় আমার হাড়েও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হতে থাকে। ফলে আমার হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে।''

বিরাট আরও জানান,'এই সমস্যা সমাধানে ২০১৮ সালে ইংল্যান্ড সফরের মাঝখানে মাংস খাওয়া সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়েছিলাম। এর ফলে আমার শরীরের ইউরিক অ্যাসিড এবং অ্যাসিডিটি কমতে থাকে।' কোহলি তাঁর এই সিদ্ধান্তকে সর্বকালের সেরা সিদ্ধান্ত বলে অভিহিত করেছেন এই সাক্ষাতকারে। মাছ-মাংস ছেড়ে দেওয়ার পরে আগের চেয়ে আরও বেশি উদ্যমী বোধ করছিলেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। 

বিরাট মনে করেন, নিরামিষ খাবার আমিষের থেকেও বেশি সুস্বাদু বলে মনে করেন বিরাট। ভারতের অভিজ্ঞ ব্যাটার বলেন, 'এটা মাংসের চেয়ে অনেক ভালো। আমি এখন নিরামিষ খাচ্ছি, সত্যি বলতে আমার মনে হয়েছে আমি আগে কেন এটা করিনি? এটা দুই-তিন বছর আগে আমার করা উচিত ছিল। সবকিছু পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে ।' এরপর থেকেই শরীর বেশ হাল্কা লাগছে। এমনটাই জানিয়েছেন বিরাট। 

Read more!
Advertisement
Advertisement