Advertisement

EC Hearing: SIR ফর্মে শুধু আত্মীয়ের নাম দিয়েছেন, কমিশন হিংয়ারিংয়ে ডাকবে? যা জানা যাচ্ছে...

এসআইআর প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ শেষ হয়েছে বাংলায়। এনুমারেশন ফর্ম জমা দেওয়া এবং আপলোড করার কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। এরপর শুরু হয়েছে খসড়া ভোটার লিস্ট তৈরির কাজ। ১৬ তারিখ সেই লিস্ট বেরবে। তারপর প্রয়োজনে ভোটারদের শুনানি বা হিয়ারিংয়ে ডাকতে পারে কমিশন।

ইলেকশন কমিশনের হিয়ারিংইলেকশন কমিশনের হিয়ারিং
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 12 Dec 2025,
  • अपडेटेड 3:02 PM IST
  • এসআইআর প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ শেষ হয়েছে বাংলায়
  • এনুমারেশন ফর্ম জমা দেওয়া এবং আপলোড করার কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে
  • এরপর শুরু হয়েছে খসড়া ভোটার লিস্ট তৈরির কাজ

এসআইআর প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ শেষ হয়েছে বাংলায়। এনুমারেশন ফর্ম জমা দেওয়া এবং আপলোড করার কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। এরপর শুরু হয়েছে খসড়া ভোটার লিস্ট তৈরির কাজ। ১৬ তারিখ সেই লিস্ট বেরবে। তারপর প্রয়োজনে ভোটারদের শুনানি বা হিয়ারিংয়ে ডাকতে পারে কমিশন।

এখন প্রশ্ন হল, কাদের কাদের হিয়ারিংয়ে ডাকতে পারে কমিশন? যারা নিজের বদলে আত্মীয়দের নাম দিয়ে ফর্ম ফিলআপ করেছে, তাদের কি ডাকা হবে? আর এই বিষয়টা সম্পর্কে বিশদে জানিয়েছে কমিশন।

দুই ধরনের ভোটারের ম্যাপিংয়ের কাজ হয়েছে। প্রাথমিকভাবে যাদের ২০০২ সালের ভোটার লিস্টে নাম ছিল, তাদের বলা হচ্ছে সেফ্ল ম্যাপিং। অপরদিকে আরও একদল রয়েছে। তাদের নাম ছিল না ২০০২ ভোটার লিস্টে। তারা বাবা-মা বা অন্য কোনও আত্মীয়ের নাম দিয়েই এনুমারেশন ফর্ম ফিলআপ করেছেন। এই ধরনের ম্যাপিংকে বলা হচ্ছে প্রজেনি ম্যাপিং। আর যতদূর খবর, এই আত্মীয়ের নাম দিয়ে ফর্ম ফিলআপ করা মানুষের সংখ্যাই সবথেকে বেশি। তাদের সংখ্যা প্রায় কোটিরও বেশি। আর এই ভোটারদের ফর্ম যাচাই করার কাজ শুরু হয়েছে। তারা কাদের নাম দিয়েছেন, সেটাই দেখা হচ্ছে কমিশনের পক্ষ থেকে। সেখানে যদি কোনও সন্দেহ হয়, কোনও অসঙ্গতি দেখা যায়, তাহলে ডাকা হতে পারে হিয়ারিংয়ে। এই হল সহজ হিসেব।

আর কাদের ডাকা হতে পারে?

এর একটা লম্বা লিস্ট দিয়েছে কমিশন-

১. প্রথমত ম্যাপিংয়ের সময় কোনও সন্দেহ হলেই ডাকতে পারে কমিশন।

২. ভোটারদের বাবা-মায়ের বয়সের ফারাক ১৫ বছর বা তার বেশি হলে ডাকতে পারে কমিশন।

৩. ভোটার কোনও সঠিক নথি জমা না দিতে পারলেও তাকে ডাকতে পারে কমিশন।

এই হল হিয়ারিংয়ে ডাকার নিয়ম বলে কমিশন সূত্রে খবর।

ড্রাফ্ট লিস্টে নাম থাকলে নিশ্চিন্ত?

না, একবারেই নয়। খসড়া তালিকায় নাম থাকার সঙ্গে হিয়ারিংয়ে ডাকার কোনও সম্পর্ক নেই। এক্ষেত্রে সন্দেহ হলেই ভোটারকে ডাকতে পারে কমিশন। তার কাছ থেকে বিভিন্ন নথি দেখতে চাইতে পারে। তারপর ফাইনাল ভোটার তালিকায় নাম থাকবে বলে জানা গিয়েছে।

Advertisement

কতদিন চলবে হিয়ারিং?

১৬ তারিখের পর শুরু হয়ে যাবে হিয়ারিং পর্ব। ১৫ জানুয়ারি ২০২৬ পর্যন্ত যোগ্য ভোটার তাদের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য আপিল করতে পারবেন। আবার অপর দিকে অযোগ্য ভোটারদের নাম মুছে দেওয়ার জন্য অভিযোগও করা যাবে এই সময়ের মধ্যেই। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

Read more!
Advertisement
Advertisement