Advertisement

Emergency Fund Planning: এমার্জেন্সি ফান্ডে কত টাকা থাকা উচিত? হিসেব দিলেন আর্থিক বিশেষজ্ঞ

বিপদের সময় কাজে আসে এমার্জেন্সি ফান্ড। চাকরি গেলে, বাড়িতে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে, এই ফান্ডই বাঁচায়। কিন্তু তাও এই ফান্ড তৈরিতে অনীহা একাংশের মানুষের। যার ফলে বিপদের সময় ধার-বাকি করেই দিন কাটাতে হয়। নিজের পকেটে কিছুই থাকে না।

এমার্জেন্সি ফান্ডএমার্জেন্সি ফান্ড
সায়ন নস্কর
  • কলকাতা,
  • 26 Nov 2025,
  • अपडेटेड 10:09 AM IST
  • বিপদের সময় কাজে আসে এমার্জেন্সি ফান্ড
  • চাকরি গেলে, বাড়িতে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে, এই ফান্ডই বাঁচায়
  • কিন্তু তাও এই ফান্ড তৈরিতে অনীহা একাংশের মানুষের

বিপদের সময় কাজে আসে এমার্জেন্সি ফান্ড। চাকরি গেলে, বাড়িতে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে, এই ফান্ডই বাঁচায়। কিন্তু তাও এই ফান্ড তৈরিতে অনীহা একাংশের মানুষের। যার ফলে বিপদের সময় ধার-বাকি করেই দিন কাটাতে হয়। নিজের পকেটে কিছুই থাকে না।

তাই নিজের এই ভুল শুধরে নিতে হবে। আজ থেকেই তৈরি করতে হবে ফান্ড। এখন প্রশ্ন হল, ঠিক কত টাকা রাখা উচিত এমার্জেন্সি ফান্ডে? সেই উত্তরটা আমাদের দিলেন দ্য ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব ইন্ডিয়ার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট এবং Manasi Research Foundation-এর চেয়ারম্যান মানসকুমার ঠাকুর

কত টাকা জমানো উচিত এমার্জেন্সি ফান্ড?

মানসবাবু বলেন, 'এর কোনও নির্দিষ্ট হিসেব নেই। যার যেমন আয়, তার তেমন ব্যয়। সেই হিসেবেই এমার্জেন্সি ফান্ড তৈরি করতে হবে। তাতেই বিপদ সামলে নেওয়া যাবে। তবুও যদি একটা অঙ্ক সামনে রাখতেই হয়, সেক্ষেত্রে এক বছরে তিনি যেই টাকা উপার্জন করেন, সেটা সামনে রেখে এমার্জেন্সি ফান্ড তৈরি করা উচিত। অর্থাৎ কারও যদি বার্ষিক আয় ৫ লক্ষ হয়, তাহলে তাকে অন্তত ৫ লাখ টাকার এমার্জেন্সি ফান্ড তৈরি করতে হবে। এই হিসেবটা মেনে চললে বিপদের সময় কিছুটা হলেও সামলে দেওয়া যাবে।'

হ্যাভিট তৈরি করুন

একদিনে এতটা টাকা জমিয়ে ফেলা সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে প্রতিমাসের আয় থেকে ৮-১০ শতাংশ জমান। এর বেশি জমালে ভাল। তবে এইটুকু জমাতেই হবে। তাতেই কাজ হবে বলে মনে করেন মানসবাবু।

আর এই টাকা রেখে ভুলে যেতে হবে। এটা যে রয়েছে, সেটাই মনে করবেন না। শুধু প্রয়োজনে ব্যবহার করুন। তাহলেই দেখবেন আপনার হাতে বিপদের সময় অনেকটা টাকা থাকবে।

কোথায় রাখবেন?

মানসবাবুর মতে, এই টাকাটা আপনারা ব্যাঙ্কে রেকারিং ডিপোজিট করতে পারেন। অথবা করা যেতে পারে এফডি। তাতেই কাজ হবে।

এছাড়া যারা ঝুঁকি নিতে পারবেন তাঁরা শেয়ারমার্কেট বা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে দিন। তাতে লাভে থাকবেন। রিটার্ন মিলবে বেশি। আপনার টাকা দ্রুত বেড়ে যাবে।

Advertisement

কোনও মাসে বন্ধ নয়

এমার্জেন্সি ফান্ড খুবই দরকারি। তাই এটা প্রতিমাসে জমাতেই হবে। কোনও মাসে ফাঁকি দেওয়া যাবে না। তাহলেই বিপদের জন্য তৈরি থাকতে পারবেন।

বিদ্র: এই নিবন্ধটি পড়ে আবার স্টক কিনবেন না বা বিনিয়োগ করবেন না। এটি খবর দেওয়ার এবং শিক্ষার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। এছাড়া নিজেও করুন রিসার্চ। তারপরই স্টকে করুন ইনভেস্ট।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement