Advertisement

Kolkata Tram : এখন কোন রুটে ক'টি? ১৪৯ বছরের 'ট্রামেদের সারি'

ইতিহাস বলছে ১৮৭৩ সালে আজকের দিনে অর্থাৎ ২৪ ফেব্রুয়ারি কলকাতার বুকে প্রথম গড়িয়েছিল ট্রামের চাকা। সেই সময় অবশ্য ঘোড়ায় টানা ট্রাম চলত। প্রথম ট্রাম রুটের যাত্রাপথ ছিল ৩.৯ কিলোমিটার। তবে সেই বছরই ২০ নভেম্বর তা বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তী সময় ফের চালু হয় ট্রাম। একটা সময় ট্রামে একটি বগি থাকলেও, পরে আরও একটি বগি যুক্ত হয়। ১৯০২ সালে বৈদ্যুতিকরণ করা হয় ট্রামের

কলকাতার ট্রাম
প্রীতম ব্যানার্জী / রাজেশ সাহা
  • কলকাতা,
  • 24 Feb 2022,
  • अपडेटेड 9:09 PM IST
  • ১৮৭৩ সালে কলকাতায় ট্রামের যাত্রা শুরু
  • পরবর্তীকালে হয় বৈদ্যুতিকরণ
  • বর্তমানে শহরে রয়েছে এসি ট্রামও

শহর কলকাতার ঐতিহ্য় যদি হয় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল (Victoria Memorial Kolkata), কিংবা তিলোত্তমার কথা উঠলেই যদি চোখের সামনে ভেসে ওঠে হাওড়া ব্রিজের (Howrah Bridge) ছবি, তাহলে মহানগরীর আরও এক আইকন হল ট্রাম (Tram)। শহরের বুক চিরে হেলতে দুলতে এদিক থেকে ওদিক ঘুরে বেড়ায় এই যান। 

ইতিহাস বলছে ১৮৭৩ সালে আজকের দিনে অর্থাৎ ২৪ ফেব্রুয়ারি কলকাতার বুকে প্রথম গড়িয়েছিল ট্রামের চাকা। সেই সময় অবশ্য ঘোড়ায় টানা ট্রাম চলত। প্রথম ট্রাম রুটের যাত্রাপথ ছিল ৩.৯ কিলোমিটার। তবে সেই বছরই ২০ নভেম্বর তা বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তী সময় ফের চালু হয় ট্রাম। একটা সময় ট্রামে একটি বগি থাকলেও, পরে আরও একটি বগি যুক্ত হয়। ১৯০২ সালে বৈদ্যুতিকরণ করা হয় ট্রামের। তারপর থেকে সেই বিদ্যুৎ চালিত ট্রামই ঘুরে বেড়িয়েছে শহর কলকাতার (Kolkata) বুকে। তবে সেখানেই শেষ নয়, ট্রামের বিবর্তন আরও ঘটেছে। যুগের চাহিদায় এসি ট্রামও নেমেছে শহরের রাস্তায়। চলুন একনজরে দেখে নেওয়া যাক কলকাতার বুকে ট্রামের বর্তমান ছবিটা ঠিক কেমন। 

আরও পড়ুনকচুরির লোভ, মাঝপথে আস্ত ট্রেন থামিয়ে দিলেন ড্রাইভার, Video Viral

কলকাতার ট্রাম

মোট কত ট্রাম ও কোন কোন রুটে?

বর্তমানে কলকাতায় রয়েছে ২৫২টি ট্রাম। তার মধ্যে ৮টি সিঙ্গল বগি এসি ট্রাম। আরও ৮টি সিঙ্গল বগি নন এসি ট্রাম। আর বাকি ২৪৪টি হল ডবল বগি নন এসি ট্রাম। বর্তমানে (Tram Routes In Kolkata) টালিগঞ্জ-বালিগঞ্জ, গড়িয়াহাট-এসপ্ল্যানেড ও শ্যামবাজার-ধর্মতলা রুটেই চলছে ট্রাম। 

কলকাতার ট্রাম

যদিও আজকের গতিময়তার যুগে অনেকের কাছেই ট্রামে চড়া মানে হয়ত 'সময় নষ্ট'। তা সত্ত্বেও শহর কলকাতার সঙ্গে ট্রামের ঐতিহ্য বরাবরই একইভাবে জড়িয়ে থাকবে বলেই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। 

Advertisement


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement