Advertisement

সমুদ্রের নিচে ১২০০ বছরের পুরনো শহর! চাঞ্চল্যকর দাবি এই ব্যক্তির

শুধু প্রাচীন শহরের ধ্বংসাবশেষই নয়, একটি পিরামিড পাওয়া গিয়েছে বলেও দাবি করেছেন ওই ব্যক্তি। তিনি জানাচ্ছেন, যেখানে ১২০০ বছর পুরনো শহরে ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গিয়েছে সেখানে তিনি ৪৪ বার ঘুরে এসেছেন। যদিও প্রাক্তন আর্কিটেক্টের এই দাবিতে খুব একটা ভরসা করতে চাইছেন না বিশেষজ্ঞরা। 

প্রতীকী ছবিপ্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 07 Mar 2022,
  • अपडेटेड 12:10 AM IST
  • জলের নিচে প্রাচীন শহরে খোঁজ
  • সেখানে রয়েছে পিরামিডও
  • দাবি প্রাক্তন আর্কিটেক্টের

জলের নিচে ১২০০ বছরের পুরনো শহর খুঁজে বের করার দাবি প্রাক্তন আর্কিটেক্টের। আমেরিকার ওই প্রাক্তন আর্কিটেক্টের নাম Crackpot George Gelé। মেক্সিকোর Chandleur Islands-এ জলের নিচে একটি প্রাচীন শহরের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেয়েছেন বলে দাবি তাঁর। তিনি দাবি করেছেন, জলের নিচে যে পাথর তিনি পেয়েছেন তা প্রাচীন শহরের ধ্বংশাবশেষ। 

শুধু প্রাচীন শহরের ধ্বংসাবশেষই নয়, একটি পিরামিড পাওয়া গিয়েছে বলেও দাবি করেছেন ওই ব্যক্তি। তিনি জানাচ্ছেন, যেখানে ১২০০ বছর পুরনো শহরে ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গিয়েছে সেখানে তিনি ৪৪ বার ঘুরে এসেছেন। যদিও প্রাক্তন আর্কিটেক্টের এই দাবিতে খুব একটা ভরসা করতে চাইছেন না বিশেষজ্ঞরা। 

এদিকে প্রাক্তন ওই আর্কিটেক্টের দাবি ওই গ্রানাইট শহরের কেন্দ্রে একটি পিরামিড রয়েছে। তিনি WWL-TV-কে জানান যে, বালি ও পলি দিয়ে ঢাকা রয়েছে শত শত ইমারত। সেগুলি গিজার গ্রেট পিরামিডের সঙ্গে সম্পর্কিত। তাঁর মতে, কেউ Mississippi নদীর নিচে এক বিলিয়ন পাথরে সাঁতার কেটে সেগুলিকে বাইরে সংগ্রহ করেছে, যা পরে New Orleans পরিণত হয়েছে।

আরও পড়ুন

ডেলি স্টারের তথ্য অনুযায়ী, প্রাক্তন ওই আর্কিটেক্ট প্রায় ৫০ বছর ধরে ইমারতের ধ্বংসাবশেষ ও বড় পিরমিড নিয়ে গবেষণা করছেন। সম্প্রতি তিনি যখন, নৌকাও করে সমুদ্রে যান, তো তিনি ১২০০ বছরের পুরনো গ্রানাইট শহরের খোঁজ পান। তিনি যে জায়গায় শহর খুঁজে পাওয়ার দাবি করেছেন সেই জায়গাটি নিয়ে এর আগেও আলোচনা হয়েছে। কারণ সেই জায়গায় এর আগে মৎস্যজীবীরাও জালে বিচিত্র পাথর আটকে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন। 

এবার প্রশ্ন হচ্ছে জলের নিচে এমন গ্রানাইট পাথর কীভাবে এল? এই পিরামিডাল কাঠামোর উৎপত্তি, বয়স এবং উদ্দেশ্য সম্পর্কে ওই ব্যক্তির কাছে আকর্ষণীয় তত্ত্ব রয়েছে। যদিও তা নিয়ে সন্দে রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement