Advertisement

'নিজের ওপরেই প্রয়োগ করবো', বললেন আত্মহত্যার মেশিনের আবিষ্কর্তা

এটি দেখতে কফিনের মতো। তাতে ভর্তি থাকে নাইট্রোজেন। এই পডে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে ২১ শতাংশ অক্সিজেন কমে ১ শতাংশ হয়ে যায়। অর্থাৎ এতে একবার কেউ ঢুকলে তাঁর মৃত্যু হবে বলে দাবি করা হয়

আত্মহত্যার মেশিনআত্মহত্যার মেশিন
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 28 Mar 2022,
  • अपडेटेड 11:08 PM IST
  • ডাঃ ডেথের দাবি তিনি আত্মহত্যার মেশিন বানিয়েছেন
  • এটি সুইজারল্যান্ডে ব্যবহৃত হতে পারে
  • এর বিরোধিতাও করেছেন অনেকে

Suicide Machine, Euthanasia : এক আবিষ্কর্তা কিছুদিন আগে দাবি করেছিলেন যে তিনি সুইসাইড পড (সুইসইড মেশিন) তৈরি করেছেন, আর তার প্রয়োগ তিনি নিজের ওপরেই করবেন। দ্য সান জানাচ্ছে ওই ব্যক্তির নাম ডাঃ ফিলিপ নিশকে ওরফে ডাঃ ডেথ। এর আগে গত বছর 'সারকো ক্যাপসুল' তৈরি করেছেন বলে লাইমলাইটে এসেছিলেন তিনি। তাঁর দাবি ছিল, সেটি সুইজারল্যান্ডে ব্যবহার করা যাবে। এরপর এটাও দাবি করা হয় যে যাঁরা গুরুতর অসুস্থ, তাঁরা ওই ক্যাপসুলের একটি বোতাম টিপে নিজেদের জীবন শেষ করতে পারেন। 

এর বিশেষত্ব কী?
এটি দেখতে কফিনের মতো। তাতে ভর্তি থাকে নাইট্রোজেন। এই পডে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে ২১ শতাংশ অক্সিজেন কমে ১ শতাংশ হয়ে যায়। অর্থাৎ এতে একবার কেউ ঢুকলে তাঁর মৃত্যু হবে বলে দাবি করা হয়। 

ডাঃ ডেথ কী বলেন?
'দ্য সান'-এর সঙ্গে কথা বলার সময় ডাঃ ডেথ বলেন, 'আমি একদিন পডে গিয়ে আমার জীবন শেষ করব।' তিনি আরও বলেন, 'আমি মনে করি মৃত্যু বেশ শান্তিপূর্ণ। নেশার মুহূর্ত, যখন কেউ নিজের চেতনা হারায়। সেই কারণে মৃত্যুর সময়ে আমার সজ্ঞানে থাকার আইডিয়াটি খুব ভাল লাগে। সেটাও সেই বিশেষ দিনের জন্য যখন আপনি মারা যাচ্ছেন।' ডাঃ ডেথ জানাচ্ছেন, তাঁর আইডিয়া দিয়ে মৃত্যুর আগে যেকোনও কাউকে 'গুডবাই' বলা যেতে পারে। 

আরও পড়ুন

সুইজারল্যান্ডে এটির ব্যবহার হবে 
সুইজারল্যান্ডে এই পদটির ব্যবহার কিছুদিনের মধ্যেই হতে পারে। এমনকি বছরের মাঝামাঝি সময়ে আইনি স্বীকৃতিও পেতে পারে আত্মহত্যা। অন্যদিকে কারও সহযোগিতায় আত্মহত্যা বা ইচ্ছামৃত্যু (Euthanasia) ইতিমধ্যেই ব্রিটেনে আইনি স্বীকৃতি পেয়েছে। 

বিরোধিতা করেছেন অনেকেই
রাইট টু ডাই সংগঠন এক্সিট ইন্টারন্যাশনালের পরিচালনা করেন ডাঃ ডেথ। তাঁর সঙ্গে কথা বলে অনেকেই মৃত্যুর ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। তবে এই পদ্ধতির বিরোধিতাও করেছেন অনেকে। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement