Advertisement

Primary Teacher Recruitment Scam: প্রাথমিক দুর্নীতিতে এবার নাম জড়াল জলপাইগুড়ির শিক্ষকের, তিনি পর্ষদ সদস্যও!

Primary Teacher Recruitment Scam: প্রাথমিক দুর্নীতিতে এবার নাম জড়াল জলপাইগুড়ির শিক্ষকের, তিনি পর্যদ সদস্যও! পাশাপাশি তিনি জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের ক্রান্তি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি। তাকে সিবিআই জেরা করে শনিবার।

শিক্ষক পঞ্চানন রায়
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 24 Jul 2022,
  • अपडेटेड 2:33 PM IST
  • প্রাথমিক দুর্নীতিতে এবার নাম জড়াল জলপাইগুড়ির শিক্ষকের
  • তিনি আবার পর্ষদ সদস্যও!
  • পঞ্চাননবাবু পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতিতে এবার নাম জড়াল জলপাইগুড়ির এক শিক্ষকের। ওই শিক্ষক পঞ্চানন রায়কে জেরা করে সিবিআই (CBI) । পঞ্চানন রায়কে শনিবার নিজাম প্যালেসে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়। পঞ্চানন রায় জলপাইগুড়ি জেলার ক্রান্তি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পদেও রয়েছেন ৷

আরও পড়ুনঃ Food Ban In Monsoon: বর্ষায় রান্নাঘর থেকে এখনই এগুলো বিদেয় করুন, নইলে অসুস্থ হয়ে পড়বেন

এছাড়াও প্রাথমিক শিক্ষক পঞ্চানন রায় ২০১৩ সাল থেকেই রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সদস্য। উত্তরবঙ্গ থেকে এই মুহূর্তে পঞ্চানন রায়ই একমাত্র সদস্য হিসাবে রয়েছেন পর্ষদে । শুধু তিনি নন, ভাটপাড়ার শিক্ষক দেবজিৎ ঘোষকেও সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ জন্য ডেকে পাঠায় বলে খবর।

আরও পড়ুনঃ Water Drinking Threat: প্রচুর জল খাওয়ার অভ্যাস? সতর্ক হন, হতে পারে প্রাণঘাতী

পরীক্ষার নম্বর বাড়িয়ে দিয়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার বিষয়টি নিয়েই তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছ বলে জানা গিয়েছে। পঞ্চানন রায় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ২০১৪ ও ২০১৭ সালের প্রাথমিকে চাকরির ক্ষেত্রে পর্ষদের বোর্ড মিটিং-এ উপস্থিত ছিলেন তিনি। চাকরি প্রার্থীদের নম্বর দেওয়ার ক্ষেত্রে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল সেই সিদ্ধান্তনামাতে তাঁর সই রয়েছে। সেই সূত্র ধরেই তাদের ডেকে পাঠানো হয়েছে সিবিআই দফতরে। তাঁর দাবি হাইকোর্ট আগেই জানিয়েছিল তদন্তের স্বার্থে সিবিআই তাদের ডাকতে পারে। তাই এতে অসুবিধার কিছু নেই।

আরও পড়ুনঃ শিয়ালদা থেকে দার্জিলিং ঘুরে আসতে খরচ মাত্র ১২০০ টাকা! আগে জানতেন?

প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের পরীক্ষার্থীদের নম্বর দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি রেজিলিউশন হয়েছিল, কাকে কীভাবে নম্বর দেওয়া হবে । সেই নম্বর দেওয়াকে কেন্দ্র করেই অভিযোগ ওঠে ৷ বেশি নম্বরের জন্য ২৭২ জন চাকরি পেয়েছেন৷ তাদের নম্বর বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, যার ফলে তারা চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগে করেন অন্যান্য চাকরি প্রার্থীরা। তারা এরপর আদালতের দ্বারস্থ হন। এ ঘটনায় দুর্নীতির সঙ্গে তাঁরা জড়িত নন বলেও দাবি করেন তিনি।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement