Advertisement

Landslide At NH-10: ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে ধস, স্তব্ধ শিলিগুড়ি-সিকিমগামী যান চলাচল

Landslide At NH-10: শনিবার রাতে ফের ধস নেমে বন্ধ হয়ে গেল শিলিগুড়ি থেকে সিকিমগামী রাস্তা। ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে ধস নেমে স্তব্ধ শিলিগুড়ি-সিকিমগামী যান চলাচল। সমস্ত গাড়ি ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। দেখুন কোন রাস্তা দিয়ে গেলে সিকিম পৌঁছবেন?

ফাইল ছবিফাইল ছবি
সংগ্রাম সিংহরায়
  • শিলিগুড়ি,
  • 09 Oct 2022,
  • अपडेटेड 11:33 AM IST
  • ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে ধস
  • স্তব্ধ শিলিগুড়ি-সিকিমগামী যান চলাচল
  • ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে গাড়িগুলিকে

Landslide At NH-10: প্রবল বৃষ্টিতে ধসে গিয়েছে পাহাড়ের একাংশ। শিলিগুড়ি থেকে সিকিম যাওয়ার পথে ধস (Landslide) নেমে রাস্তা অবরুদ্ধ। শনিবার রাত থেকেই ধসে বিধ্বস্ত এলাকা। উৎসবের মরশুমে এদিনই প্রথম ধস নামে। ফলে বহু পর্যটক সকালে সিকিম (Sikkim) যেতে বা সেদিক থেকে আসতে পারেননি। ধসের জায়গার দুধারে টানা গাড়ি আটকে পড়ায় তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে পাহাড়ি পথে। প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর তরফে ধস সরিয়ে রাস্তা পরিষ্কার করার কাজ চলছে দ্রুত গতিতে।

কদিন ধরেই পাহাড়ে কম-বেশি বৃষ্টি হচ্ছিলই। শনিবার বিকেলের পর থেকে টানা ভারী বৃষ্টি শুরু হয় সিকিম ও লাগোয়া পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) জুড়ে। কালিম্পংয়ের (Kalimpong) বিস্তীর্ণ এলাকায় এদিন বৃষ্টি হয়। সিকিমের সিংতামের (Singtam) কাছে ১৯ ও ২০ মাইলে (19th And 20th Mile) দুই জায়গায় পাহাড়ের ঢাল থেকে চাঙর ভেঙে পড়ে। পুরো ধসটাই রাস্তার উপর পড়ায় রাস্তা আটকে যায়। যার ফলে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক সম্পূর্ণভাবে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। ভূমিধসের দুই পাশে ব্যাপক জ্যামের (Traffic Jam) খবর পাওয়া গিয়েছে।

আরও পড়ুন

আটকে পড়া যানবাহনগুলিকে সিংতাম-পেনডাম-ডুগা ও রংপো (Singtam-Pendam-Duga-Rangpo) হয়ে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে যাত্রীরা, বিশেষ করে পর্যটকরা সমস্যায় পড়েছেন। দ্রুত ধস পরিষ্কার করে যান চলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে।

চলতি মরশুমে শিলিগুড়ি থেকে সিকিম-কালিম্পংগামী রাস্তায় একাধিকবার ধস নেমেছে। জুন-জুলাই-অগাস্ট-সেপ্টেম্বরের গোড়ায় ধস নেমে এই দুই জায়গাতেই একাধিক মৃত্যুর ঘটনা সামনে এসেছিল। একের পর এক ধসে বিধ্বস্ত হয়েছে এলাকা।

সেপ্টেম্বরের গোড়াতেও পরপর দুবার ধস নামে শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং যাওয়ার পথেও। ক্ষতিগ্রস্ত হয় টয়ট্রেনের লাইনও। যার জেরে প্রায় ১ মাস বন্ধ থাকার পর পুজোর ঠিক আগেই তা চালু করা হয়। আবহাওয়ার পূর্বাভাস ছিলই। আশঙ্কা থাকা সত্ত্বেও পুজোর মধ্য়ে তেমন কোনও বিপত্তি ঘটেনি। তবে লক্ষ্মীপুজোর আগের দিন রাতে ফের ধসে পড়ল পাহাড়ের বিস্তীর্ণ এলাকা।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement