Advertisement

Mystery Death In Haldibari: চোখ টেপ দিয়ে আটকানো, পরণে মহিলা অন্তর্বাস, যুবকের ঝুলন্ত দেহ ঘিরে চাঞ্চল্য হলদিবাড়িতে

Mystery Death In Haldibari: বৃহস্পতিবার সকালে পা বাঁধা অবস্থায় দুলালকে বাড়ির বারান্দায় ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান তাঁর স্ত্রী শিখা মল্লিক। শিখার দাবি, মেয়েদের অন্তর্বাস সহ মেয়েদের পড়ে থাকার পাশাপাশি সং সাজার মতো তাঁর চোখ, মুখের চারপাশে কলম দিয়ে নকশা আঁকা ছিল।

চোখ টেপ দিয়ে আটকানো, পরণে মহিলা অন্তর্বাস, যুবকের ঝুলন্ত দেহ ঘিরে চাঞ্চল্য হলদিবাড়িতেচোখ টেপ দিয়ে আটকানো, পরণে মহিলা অন্তর্বাস, যুবকের ঝুলন্ত দেহ ঘিরে চাঞ্চল্য হলদিবাড়িতে
Aajtak Bangla
  • হলদিবাড়ি,
  • 13 Apr 2023,
  • अपडेटेड 9:39 PM IST
  • চোখ টেপ দিয়ে আটকানো
  • পরণে মহিলা অন্তর্বাস
  • যুবকের ঝুলন্ত দেহ ঘিরে চাঞ্চল্য হলদিবাড়িতে

Mystery Death In Haldibari: কোচবিহার জেলার হলদিবাড়িতে একটি ঝুলন্ত মৃতদেহকে ঘিরে রহস্য দানা বাঁধছে। এমনিতে সাধারণভাবে পুলিশ এটিকে আত্মহত্যার ঘটনা বলে মনে করছে। কারণ মৃতের শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন মেলেনি। কিন্তু রহস্য ঘনিয়েছে অন্য জায়গায়। যা দেখে শিউরে উঠেছেন পরিবার থেকে এলাকাবাসী।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে মৃতের নাম দুলাল মল্লিক। বয়স ৩৮ বছর। জানা গিয়েছে, মৃত ব্যক্তির তিন মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে। বাড়ি হলদিবাড়ি ব্লকের বক্সিগঞ্জ গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন ভোলারহাট এলাকায়। পুলিশ সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সকালে পা বাঁধা অবস্থায় দুলালকে বাড়ির বারান্দায় ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান তাঁর স্ত্রী শিখা মল্লিক। শিখার দাবি, মেয়েদের অন্তর্বাস সহ মেয়েদের পড়ে থাকার পাশাপাশি সং সাজার মতো তাঁর চোখ, মুখের চারপাশে কলম দিয়ে নকশা আঁকা ছিল। এছাড়াও চোখ খুলে সেলোটেপ দিয়ে চোখের পাতা আটকে রাখা ছিল। মৃতের আত্মীয়রা সংবাদমাধ্যমের সামনে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন তাঁকে কোথাও খুন করে বাড়িতে ঝুলিয়ে দিয়ে যাওয়া হয়েছে। মৃতের ভাগ্নি পুলিশি তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। হলদিবাড়ি থানার পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

আরও পড়ুন

এর আগে গত বছর শিলিগুড়িতে একইভাবে এক যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছিল। তাঁরও এভাবে মহিলাদের পোশাক পরা ছিল। বহু তদন্তের পরও কেন মেয়ের সাজে শেষ পরিণতি বেছে নেন তা উদ্ধার হয়নি। এই ঘটনার পিছনে কী রয়েছে তা অবশ্য জানতে চান পরিবারের লোকজন। যদি আত্মহত্যাও হয়ে থাকে, তাহলে এমন পোশাক পরার কোনও যুক্তি খুঁজে পাচ্ছেন না তাঁরা। পুলিশ ময়নাতদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষা করছে। সেটি সামনে এলে আত্মহত্যা না খুন তা বোঝা যাবে।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement