Advertisement

Malda Murder Case: মালদায় তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামীর রক্তাক্ত দেহ, অপহরণ ও খুনের অভিযোগ

Malda Murder Case: এলাকার এক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ায় ওই মহিলা। যুবতীর নাম জুলি। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই পণের জন্য চাপ দিতে শুরু করে শ্বশুরবাড়ির লোকজন। অভিযোগ, পণ দিতে না পারায় ওই মেয়েটিকে বিদ্যুতের শক দিয়ে ঝুলিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। মূল অভিযুক্ত স্বামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর থানার শ্রীপুর এলাকায়। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • মালদা,
  • 14 Sep 2023,
  • अपडेटेड 12:42 PM IST
  • বাড়ির কাছে রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার
  • মালদার তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী
  • খুনের অভিযোগ পরিবারের

Malda Murder Case: বাড়ি থেকে প্রায় এক কিমি দূরে রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হল পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামীর। তৃণমূলের ওই পঞ্চায়েত সদস্যর স্বামীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য মালদহের রতুয়া- ২ ব্লকের শ্রীপুর- ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের চাতর গ্রামে।

অপহরণ করে তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য স্বামীকে খুন করা হয়েছে বলে দাবি মৃতের পরিবারের। পুখুরিয়া থানার পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। জানা গিয়েছে, মৃত ব্যক্তির নাম সাদেক আলি। শ্রীপুর- ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যা আনোয়ারা বিবির স্বামী তিনি। পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামীর এমন রক্তাক্ত দেহ উদ্ধারের ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকার জুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। এলাকায় পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সাদেক পেশায় মিষ্টি ব্যবসায়ী। মঙ্গলবার রাতে হঠাৎ বাড়ির সামনেই ছিলেন তিনি। তারপর হঠাৎ তাঁর খোঁজ মিলছিল না। খোঁজাখুঁজি করেও কোনও হদিশ পাননি তাঁরা। এমনকী ফোনও বন্ধ ছিল। রাতেই পরিবার পুলিশের দ্বারস্থ হয়। মাঝ রাতে এক লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে সাদেকের ফোন থেকেই পরিবারকে ফোন করে অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতীরা। পুলিশও  খোঁজাখুঁজি শুরু করে। বুধহবার সকাল আটটা নাগাদ ফের অপহৃতের ফোন থেকে ফোন পায় পরিবার। এবার পরিবারকে বলা হয়, মুক্তিপণ ২ লক্ষ টাকা দিতে হবে। তাতেও রাজি হয়ে যায় পরিবার। কোথায় টাকা দিতে হবে তাও জানাতে বলা হয়। তবে, শর্ত হিসেবে অপহৃতের সঙ্গে কথা বলতে চায় পরিবার। কিন্তু এরপরেই ফোন বন্ধ হয়ে যায়।

শেষ পর্যন্ত, বুধবার দুপুর নাগাদ রক্তাক্ত দেহ ঝোপঝাড়ের মধ্যে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। খবর যায় পুলিশ সহ পরিবারের কাছে। পুখুরিয়া থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী পৌঁছে দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। খুনের ঘটনার পিছনে  কোনও সাধারণ অপহরণ চক্রের পাশাপাশি রাজনৈতিক কোনও গোলমাল আছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। 

Advertisement

 

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement