Advertisement

Babita Sarkar : বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে বাতিল চাকরি, ডিভিশন বেঞ্চে গেলেন ববিতা

রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারীর জায়গায় ববিতা সরকারকে চাকরি দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কিন্তু ববিতার নিয়োগকে চ্যালেঞ্জ করে সেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসেই মামলা করেন শিলিগুড়ির অনামিকা রায়। সেই মামলার শুনানি শেষে দিন দুয়েক আগে ববিতার চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর জায়গায় অনামিকা রায়কে নিয়োগের নির্দেশ দেয় উচ্চ আদালত। 

ববিতা সরকার
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 18 May 2023,
  • अपडेटेड 7:48 PM IST
  • চাকরি গিয়েছে ববিতা সরকারের
  • রায়কে চ্যালেঞ্জ ববিতার
  • ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ

নিয়োগ দুর্নীতিতে চাকরি গিয়েছিল পরেশ অধিকারীর কন্যা অঙ্কিতা অধিকারীর। সেই জায়গায় চাকরি পেয়েছিলেন ববিতা সরকার (Babita Sarkar)। কিন্তু কয়েকদিন আগে আদালতের নির্দেশেই চাকির গিয়েছে ববিতা সরকারেরও। এবারেও বিচারপতি সেই অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আর বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই এবার কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে মামলা দায়ের করলেন ববিতা। 

রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারীর জায়গায় ববিতা সরকারকে চাকরি দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কিন্তু ববিতার নিয়োগকে চ্যালেঞ্জ করে সেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসেই মামলা করেন শিলিগুড়ির অনামিকা রায়। সেই মামলার শুনানি শেষে দিন দুয়েক আগে ববিতার চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর জায়গায় অনামিকা রায়কে নিয়োগের নির্দেশ দেয় উচ্চ আদালত। 

শুধু চাকরি বাতিলই নয়, আগামী ৬ জুনের মধ্যে ববিতাকে ১৫ লক্ষ ৯২ হাজার ৮৪৩ টাকা হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে জমা করার নির্দেশও দেওয়া হয়। সেই টাকা নতুন চাকরি প্রাপক অনামিকা রায়ের হাতে তুলে দেবেন হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার। মূলত ২০১৮ সাল থেকে অঙ্কিতা যা বেতন পেয়েছিলেন সেই সব টাকাই তুলে দিয়েছিলেন ববিতাকে। এবার টাকা তুলে দেওয়া হবে অনামিকার হাতে। এই প্রসঙ্গে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, আদালতে ভুল তথ্য দিয়েছিলেন ববিতা। আরও কড়া পদক্ষেপ তিনি করতে পারতেন। আদালতকে ভুল তথ্য দেওয়া ছেলেমানুষি বিষয় নয়। 

পরীক্ষায় অনামিকার চেয়ে ২ নম্বর কম পেয়েছিলেন ববিতার। তাই হিসাব মতো ওই চাকরি পাওয়ার কথা শিলিগুড়ির অনামিকার। অন্যদিকে রায় শুনে ভেঙে পড়েন ববিতা সরকার। তিনি বলেন, 'পারিপার্শ্বিক চাপের সম্মুখীন হতে হয়েছে। বাড়ির পাশেও চাকরি চাইনি। সমস্ত চাপ সহ্য করে চাকরি করে গিয়েছি। চাকরিটা চলে গেল। আমার ভুল না কমিশনের ভুল জানি না। আমাকে যখন চাকরি দেওয়া হল তখনই কেন বলল না। এক বছর পর চাকরি করার পর কেড়ে নেওয়া মোটেও কাম্য নয়'। আর এবার সরাসরি ডিভিশন বেঞ্চে গেলেন তিনি।  

Advertisement

আরও পড়ুন - মুঠো মুঠো কাজু খাচ্ছেন? বিপদ বলে আসে না...

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement