Advertisement

South 24 Pargana Crime:খিদেয় কাঁদছিল দুই শিশু, সোনারপুরে আছাড় মেরে গলা টিপে মারল পিসেমশাই, হাসপাতালে ১

নৃশংস ঘটনা দেখল সোনারপুর। খিদের জ্বালায় কান্নাকাটি করায় তাকে খুন করল স্বয়ং নিজের পিসেমশাই। এই ঘটনাকে ঘিরেই এখন চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে সোনারপুর থানার বেনিয়া বৌ গ্রামের লস্করপুরে। ইতিমধ্যে ওই অভিযুক্ত পিসেমশাইকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতকে ইতিমধ্যে পুলিশ হেফাজতের নির্দেশই দিয়েছেন বিচারক।

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • সোনারপুর,
  • 21 Sep 2022,
  • अपडेटेड 10:25 AM IST
  • নৃশংস ঘটনা দেখল সোনারপুর
  • খিদের জ্বালায় কান্নাকাটি করায় তাকে খুন করল স্বয়ং নিজের পিসেমশাই

নৃশংস ঘটনা দেখল সোনারপুর। খিদের জ্বালায় কান্নাকাটি করায় তাকে খুন করল স্বয়ং নিজের পিসেমশাই। এই ঘটনাকে ঘিরেই এখন চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে  সোনারপুর থানার বেনিয়া বৌ গ্রামের লস্করপুরে। ইতিমধ্যে ওই অভিযুক্ত পিসেমশাইকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতকে ইতিমধ্যে পুলিশ হেফাজতের নির্দেশই দিয়েছেন বিচারক। 

জানা যাচ্ছে  খিদের জ্বালায় কান্নাকাটি করছিল ৪ বছরের এক শিশু। আর তাতেই বছর চারের অপ্সরা খাতুনকে  দেওয়ালে মাথা ঠুকে ও তারপর গলা টিপে শ্বাসরোধ করে খুন করে তার নিজের পিসেমশাই। এমনটাই অভিযোগ পরিবারের লোকজন ও স্থানীয় বাসিন্দাদের। ঘটনাটি ঘটেছে সোনারপুর থানা এলাকার বেনিয়া বৌ এলাকায়। এই ঘটনায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় এনআরএস হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে  ৩ বছরের আরও এক শিশু। অভিযুক্তকে রাতেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতের নাম প্রসেনজিৎ মন্ডল।

পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রের খবর, এই দুই শিশুকে পিসেমশাইয়ের কাছে রেখে কাজে গিয়েছিল তাদের মা। রাতের বেলায় খাবার না  পেয়ে তারা কান্নাকাটি শুরু করে। এতেই রেগে যায় প্রসেনজিৎ। সেই সময় ওই ব্যক্তি  নেশাগ্রস্ত অবস্থায় ছিল বলেও জানা গিয়েছে। তারপর দুই শিশুর মাথা ঠুকে দেয় সে, এতে তারা আরও কান্নাকাটি করলে শেষে  গলাটিপে ধরে অভিযুক্ত। শিশুদের এইভাবে মারধর করার আওয়াজ শুনে বিষয়টি বাড়ির মালিক হান্নান মন্ডলকে জানায় প্রতিবেশীরা। তারা এসে দরজা খুলতে বললে প্রসেনজিত প্রথমে রাজি হয়নি। তারপর জোর করে দরজা খুলে তারা ভিতরে ঢুকে দেখেন কাঁথা মুড়ি দিয়ে দুই শিশুকে  শোয়ানো রয়েছে। এরপরেই খবর দেওয়া হয় সোনারপুর থানায়। পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে দুই শিশুকে, তাগের  সোনারপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে একজনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। অন্যজনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। সঙ্গে সঙ্গে তিনবছরের শিশুটিকে এনআরএস হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য স্থানান্তরিত করা হয়। গোটা ঘটনার তদন্ত করছে সোনারপুর থানার পুলিশ।  

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement