Rain Weather Update: ঘূর্ণাবর্ত, দক্ষিণবঙ্গে টানা প্রায় ৭ দিন ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস
বৈশাখের শেষবেলায় অস্বস্তিকর গরম থেকে খানিকটা রেহাই মিলছে। আগামী সাত দিন কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির সঙ্গে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, উত্তর-পূর্ব বাংলাদেশের উপর ঘূর্ণাবর্ত বিস্তৃত রয়েছে। তার প্রভাবে এ রাজ্যে বৃষ্টি হতে পারে।
- বৈশাখের শেষবেলায় অস্বস্তিকর গরম থেকে খানিকটা রেহাই মিলছে।
- আগামী সাত দিন কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে।
- বৃষ্টির সঙ্গে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া।
বৈশাখের শেষবেলায় অস্বস্তিকর গরম থেকে খানিকটা রেহাই মিলছে। আগামী সাত দিন কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির সঙ্গে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, উত্তর-পূর্ব বাংলাদেশের উপর ঘূর্ণাবর্ত বিস্তৃত রয়েছে। তার প্রভাবে এ রাজ্যে বৃষ্টি হতে পারে। উল্লেখ্য, সোমবার সন্ধ্যার পর কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ঝড়বৃষ্টি হয়েছে। যার ফলে ভ্যাপসা গরম থেকে স্বস্তি মিলেছে।
বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, আজ থেকে ৫ মে পর্যন্ত কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে কোনও কোনও জেলায় ঘণ্টায় ৩০-৪০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। হাওয়ার সর্বোচ্চ বেগ হতে পারে ঘণ্টায় ৫০ কিমি।
আরও পড়ুন
উত্তরবঙ্গেও বৃষ্টির পূর্বাভাস
আজ থেকে ৫ মে পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলাতেও বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির সঙ্গে বইতে পারে দমকা হাওয়া।
তাপপ্রবাহ কি বইবে?
হাওয়া অফিস জানিয়েছে,আপাতত রাজ্যের জেলাগুলিতে তাপপ্রবাহের কোনও সম্ভাবনা নেই।
কেমন থাকবে তাপমাত্রা?
আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে আগামী ৫ দিনে তাপমাত্রার কোনও হেরফের হবে না। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও তাপমাত্রার কোনও হেরফের হবে না আগামী ৫ দিনে।
কলকাতায় কত তাপমাত্রা?
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, মঙ্গলবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছে। এদিন শহরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছে থাকতে পারে। শহরে বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ সর্বাধিক ৯৬ শতাংশ এবং ন্যূনতম ৫১ শতাংশ।