Advertisement

Digha Jagannath Temple Prasad: দুয়ারে দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ এইদিন থেকে, কী কী থাকবে প্যাকেটে?

দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ বিলি হবে গোটা রাজ্যে। সরকারের উদ্যোগে রেশনের মাধ্যমে দক্ষিণ ও উত্তরবঙ্গের প্রতিটি জেলার মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে এই প্রসাদ। তথ্য ও সংস্কৃতি দফতর ও খাদ্য দফতরের যৌথ উদ্যোগে এই বণ্টন প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে ২০ জুন থেকে।

রেশনে বিলি হবে জগন্নাথ মন্দিরে প্রসাদ।-গ্রাফিকরেশনে বিলি হবে জগন্নাথ মন্দিরে প্রসাদ।-গ্রাফিক
সুকমল শীল
  • কলকাতা,
  • 17 Jun 2025,
  • अपडेटेड 2:18 PM IST
  • দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ বিলি হবে গোটা রাজ্যে।
  • সরকারের উদ্যোগে রেশনের মাধ্যমে দক্ষিণ ও উত্তরবঙ্গের প্রতিটি জেলার মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে এই প্রসাদ।

দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ বিলি হবে গোটা রাজ্যে। সরকারের উদ্যোগে রেশনের মাধ্যমে দক্ষিণ ও উত্তরবঙ্গের প্রতিটি জেলার মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে এই প্রসাদ। তথ্য ও সংস্কৃতি দফতর ও খাদ্য দফতরের যৌথ উদ্যোগে এই বণ্টন প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে ২০ জুন থেকে।

প্রসাদের প্রতিটি বাক্সে থাকবে একটি ২০ গ্রাম ওজনের খাজা বা পেঁড়া ও ৬০ গ্রাম ওজনের গজা। সঙ্গে থাকছে দিঘা জগন্নাথ মন্দিরের একটি ছবি সম্বলিত স্যুভেনির। প্যাকেট তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে। প্রতিটি প্যাকেটে খরচ ধরা হয়েছে ২০ টাকা।

পচনশীল খাদ্যদ্রব্য সংরক্ষণের জন্য ‘কোল্ড চেন’ ব্যবস্থার মাধ্যমে এই প্রসাদ রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হবে। দক্ষিণবঙ্গে সড়কপথে এবং উত্তরবঙ্গে বিমানের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হবে। এরপর ‘দুয়ারে রেশন’ প্রকল্পের মাধ্যমে রেশন কার্ডধারীদের মধ্যে তা বিতরণ করা হবে।

তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের নির্দেশ অনুযায়ী, কলকাতা, বিধাননগর ও নিউটাউন বাদে বাকি সমস্ত জায়গায় এই প্রসাদ রেশন ডিলারদের মাধ্যমে বিতরণ করতে হবে ৪ জুলাইয়ের মধ্যে। তবে আজ, ১৭ জুন থেকেই প্রসাদ বিতরণ শুরুর কথা জানিয়েছে খাদ্য দফতর।

প্রসাদ বিতরণের সুবিধার্থে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সাধারণত প্রতি সোমবার রেশন দোকান বন্ধ থাকে, কিন্তু ২৩ জুন সোমবার হলেও সেদিন ‘দুয়ারে রেশন’-এর মাধ্যমে প্রসাদ বিতরণ চলবে। এমনকি, মাসের প্রথম ও শেষ দিন, অর্থাৎ ৩০ জুন ও ১ জুলাইও প্রসাদ দেওয়া হবে।

এই প্রকল্পের তত্ত্বাবধানে থাকছে তথ্য ও সংস্কৃতি দফতর, হিডকো, খাদ্য সরবরাহ দফতর ও জেলা প্রশাসন। প্রতিটি জেলার জেলাশাসকদের বলা হয়েছে স্থানীয় মিষ্টির দোকানগুলির তালিকা প্রস্তুত করতে। সেখান থেকেই খোয়াক্ষীর সংগ্রহ করে স্থানীয়ভাবে তৈরি করা হবে গজা ও পেঁড়া।

অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলারস ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বম্ভর বসু বলেন, 'যাদের রেশন কার্ড আছে,তাঁরা রেশনের সঙ্গেই এই প্রসাদের প্যাকেট পাবেন। রেশন তুলতে এলেই দেওয়া হবে প্রসাদের প্যাকেট। বা দুয়ারে রেশনেও মিলবে।' তিনি জানান, এই অভিনব উদ্যোগে রাজ্যের সাধারণ মানুষ যেমন প্রসাদ পাবেন, তেমনি স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও স্থানীয় ছোট ব্যবসারাও উপকৃত হবে। ২০ জুন থেকে রেশনে জগন্নাথের প্রসাদ, ছবি ছাড়াও প্যাকেটে থাকছে গজা-পেঁড়া ও চমক!

Advertisement


 

Read more!
Advertisement
Advertisement