Advertisement

Municipality By Election Result : কংগ্রেসের দখলেই ঝালদা, পানিহাটিতে জয়ী TMC, চন্দননগরে জিতল CPM

ঝালদা পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড নিজেদের দখলেই রাখল কংগ্রেস। উপনির্বাচনে জয়ী কংগ্রেস প্রার্থী মিঠুন কান্দু। নিহত কাউন্সিলর তপন কান্দুর ভাইপো মিঠুন কান্দু জয় পেয়েছেন ৭৭৮ ভোটে। জয়ের পর মিঠুন কান্দু বলেন, এই জয় প্রত্যাশিত ছিলই। এই জয় তাঁরা কাকার জয়।

প্রতীকী ছবিপ্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 29 Jun 2022,
  • अपडेटेड 9:06 AM IST
  • ঝালদায় জয়ী মিঠুন কান্দু
  • চন্দননগরে জয় অশোক গঙ্গোপাধ্যায়ের
  • মীনাক্ষী দত্তের জয় পানিহাটিতে

ঝালদা পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড নিজেদের দখলেই রাখল কংগ্রেস। উপনির্বাচনে জয়ী কংগ্রেস প্রার্থী মিঠুন কান্দু। নিহত কাউন্সিলর তপন কান্দুর ভাইপো মিঠুন কান্দু জয় পেয়েছেন ৭৭৮ ভোটে। জয়ের পর মিঠুন কান্দু বলেন, এই জয় প্রত্যাশিত ছিলই। এই জয় তাঁরা কাকার জয়, ঝালদার ২ নম্বর ওয়ার্ডের মানুষের জয়, কাকিমার চোখের জলের জয়।

মিঠুন কান্দু আরও বলেন, যেভাবে তাঁর কাকাকে খুন করা হয়েছিল, তেমন ঘটনা যেন আর না ঘটে। রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকতেই পারে। কিন্তু ঝালদার মানুষ যেন মিলেমিশে থাকেন। প্রসঙ্গত, গত পুরভোটে ১২৪ ভোটে জয়ী হয়েছিলেন তপন কান্দু। কিন্তু এবার মিঠুনের জয়ের মার্জিন অনেকটাই বেশি। তপন কান্দু খুন হওয়ার জেরেই এই উপনির্বাচনের আয়োজন করা হয়।

এদিকে পরাজিত হওয়ার পর দলের বিরুদ্ধেই মুখ খুলেছেন তৃণমূল প্রার্থী জগন্নাথ রজক। এই পরাজয়ের নেপথ্যে অন্তর্ঘাতের অভিযোগ আনছেন তিনি। জগন্নাথ রজকের দাবি ঝালদা শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি ছাড়া কেউ ভোটে কাজ করেননি। গোটা বিষয়টি তিনি দলের উচ্চতম নেতৃত্বের নজরে আনবেন বলেও জানিয়েছেন জগন্নাথবাবু। 

আরও পড়ুন

চন্দননগরে জয়ী বাম প্রার্থী

অন্যদিকে চন্দননগর পুরনিগমের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী সিপিআইএম। ১৩০ ভোটে জয়ী হলেন বাম প্রার্থী অশোক গঙ্গোপাধ্যায়। বিজেপির কাছ থেকে ওয়ার্ডটি ছিনিয়ে নিল বামেরা। দ্বিতীয় স্থানে তৃণমূল কংগ্রেস। পর্যাপ্ত পরিমানে মানুষের কাছে পৌঁছানো যায়নি, আর সেই কারণেই এই পরাজয় বলে মনে করছেন তৃণমূল নেতৃত্ব।

পানিহাটিতে জয়ী তৃণমূল

উত্তর ২৪ পরগনার পানিহাটির ৮ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী নিহত তৃণমূল কাউন্সিলর অনুপম দত্তের স্ত্রী মীনাক্ষী দত্ত। ২২৭৪ ভোটে জয়ী হয়েছেন তিনি। জয়ের পর মীনাক্ষী দত্ত বলেন, 'এই জয় অনুপমের জয়, আমি অনুপমের দেখান পথেই চলব।' 

Read more!
Advertisement
Advertisement