Advertisement

Tapan Kandu Murder Case : 'ষড়যন্ত্র হচ্ছে না তো? তদন্তের অবকাশ আছে,' নিরঞ্জন-মৃ্ত্যু নিয়ে কুণাল

কুণাল ঘোষ বলেন, "তপন কান্দুর ঘনিষ্ট ছিলেন নিরঞ্জন বৈষ্ণব। তাই তাকে পুলিশ ডাকবে, সেটাই তো স্বাভাবিক। আর বর্তমানে মামলার তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে। তাই পুলিশ ডেকেছিল বলে কেউ যদি আত্মহত্যা করেন তাহলে তা অবশ্যই কষ্টের ও দুর্ভাগ্যজনক। তবে এটা অবশ্যই দেখা দরকার যে এই মৃত্যুর রাজনীতি থেকে কাদের লাভ হচ্ছে। এই আত্মহত্যার পিছনে কিছু থাকলে তার তদন্ত হোক। আমরা এই মৃত্যুর রাজনীতির নিন্দা করছি।" 

কুণাল ঘোষকুণাল ঘোষ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 06 Apr 2022,
  • अपडेटेड 2:13 PM IST
  • নিরঞ্জন বৈষ্ণবের মৃত্যুতে দুঃখপ্রকাশ কুণাল ঘোষের
  • ঘটনার তদন্ত দাবি
  • বিজেপি-কংগ্রেস-সিপিআইএমকে একযোগে আক্রমণ

তপন কান্দু খুনের প্রত্যক্ষদর্শী নিরঞ্জন বৈষ্ণবের মৃত্যুতে দুঃখপ্রকাশ করলেও এর নেপথ্যে রাজনীতি হচ্ছে বলে অভিযোগ তুললেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। বুধবার সকালে নিজের বাড়িতেই গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় নিরঞ্জন বৈষ্ণবের। ঘটনাস্থল থেকে একটি সুইসাইড নোটও উদ্ধার হয়।

এই ঘটনার প্রেক্ষিতে কুণাল ঘোষ বলেন, "তপন কান্দুর ঘনিষ্ট ছিলেন নিরঞ্জন বৈষ্ণব। তাই তাকে পুলিশ ডাকবে, সেটাই তো স্বাভাবিক। আর বর্তমানে মামলার তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে। তাই পুলিশ ডেকেছিল বলে কেউ যদি আত্মহত্যা করেন তাহলে তা অবশ্যই কষ্টের ও দুর্ভাগ্যজনক। তবে এটা অবশ্যই দেখা দরকার যে এই মৃত্যুর রাজনীতি থেকে কাদের লাভ হচ্ছে। এই আত্মহত্যার পিছনে কিছু থাকলে তার তদন্ত হোক। আমরা এই মৃত্যুর রাজনীতির নিন্দা করছি।" 

একইসঙ্গে এদিন কংগ্রেস সিপিএম ও বিজেপিকে এক বন্ধনীতে রেখেও আক্রমণ শানান কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, "কংগ্রেস বিজেপি ও সিপিএম হাতে হাত মিলিয়ে কুৎসার রাজনীতি করছে। বাংলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এমনকি বাংলাকে বদনাম করতেও পিছপা হচ্ছে না।" 

আরও পড়ুন

প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে খুন হন ঝলদার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু (Tapan Kandu Murder Case)। সেই ঘটনারই প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন নিরঞ্জন বৈষ্ণব। অন্যদিকে গতকাল ঝালদা পুরসভায় বোর্ড গঠন করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। নতুন বোর্ডের চেয়াম্যান নির্বাচিত হয়েছেন পুরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর সুরেশ আগরওয়াল। তারই প্রতিবাদে আজ এলাকায় ১২ ঘণ্টার বনধের ডাক দিয়েছে কংগ্রেস।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement