Advertisement

Mukul Roy: 'মুকুলের রিকভারি করার চান্স খুব কম', ৬ মাস ধরে হাসপাতালে, খোঁজ নিল bangla.aajtak.in

প্রায় ৬ মাস ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মুকুল রায়। জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে বাড়িতে পড়ে গিয়ে চোট পান মুকুল। তারপর থেকেই কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন এই দুঁদে রাজনীতিক। এখন কেমন আছেন বঙ্গ রাজনীতির 'চাণক্য'? খোঁজ নিল bangla.aajtak.in।

মুকুল রায়। ছবি: সংগৃহীত।মুকুল রায়। ছবি: সংগৃহীত।
সৌরদীপ সামন্ত
  • কলকাতা,
  • 10 Dec 2024,
  • अपडेटेड 6:15 PM IST
  • প্রায় ৬ মাস ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মুকুল রায়।
  • বাড়িতে পড়ে গিয়ে চোট পান মুকুল।
  • তারপর থেকেই কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন এই দুঁদে রাজনীতিক।

প্রায় ৬ মাস ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মুকুল রায়। জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে বাড়িতে পড়ে গিয়ে চোট পান মুকুল। তারপর থেকেই কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন এই দুঁদে রাজনীতিক। এখন কেমন আছেন বঙ্গ রাজনীতির 'চাণক্য'? খোঁজ নিল bangla.aajtak.in।

কেমন আছেন মুকুল?

মঙ্গলবার bangla.aajtak.in-কে মুকুল-পুত্র শুভ্রাংশু রায় বলেন, 'উনি হাসপাতালেই ভর্তি রয়েছেন। রাইস টিউবে খাওয়ানো হচ্ছে। মাঝেমধ্যে অক্সিজেন দিতে হচ্ছে। কোনও সেন্স নেই। হাত-পা নাড়াতে পারেন না। কাউকে চিনতে পারছেন না। ডাক্তার বলছে, রিকভারি করার চান্স খুব কম।অলমোস্ট ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে।'

আরও পড়ুন

প্রসঙ্গত, জুলাই মাসের শুরুতে বাড়ির বাথরুমের সামনে পড়ে গিয়েছিলেন মুকুল। সেইসময় তাঁর মাথায় রক্তপাত হয়। তারপরে অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল তাঁর। সেই সময় একথা জানিয়েছিলেন পুত্র শুভ্রাংশু। 


দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ মুকুল। গত বছর মার্চ মাসে মুকুলের মাথায় অস্ত্রোপচার করানো হয়েছিল। সেই সময় তাঁর মস্তিষ্কে একটি চিপ বসানো হয়েছিল বলে জানা গিয়েছিল। একদা তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন মুকুল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অত্যন্ত আস্থাভাজন হিসাবে পরিচিত ছিলেন তিনি। সেই মুকুলই রাজ্য রাজনীতিতে শোরগোল ফেলে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। পদ্ম শিবিরে সক্রিয় রাজনীতিক হিসাবে কাজও করেছিলেন মুকুল। ২০২১ সালে তিনি বিজেপির টিকিটে বিধানসভা নির্বাচনে প্রথমবার লড়ে কৃষ্ণনগর উত্তর কেন্দ্রে জয়ী হন। কিন্তু নির্বাচনের ফল ঘোষণার কিছু দিনের মধ্যেই বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন মুকুল। তারপর থেকেই অসুস্থতার কারণে আর সক্রিয় রাজনীতিতে দেখা যায়নি মুকুলকে। বেশ কয়েকবার তাঁর কিছু 'অসংলগ্ন মন্তব্য' প্রকাশ্যে আসে। যা ঘিরে হইচই পড়ে গিয়েছিল। মুকুলের ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, পত্নীবিয়োগের পর থেকেই মুকুল অনেকটাই ভেঙে পড়েছিলেন। ওই সময় থেকেই মুকুলকে আর সেই চেনা রাজনীতিক হিসাবে দেখতে পায়নি বাংলার রাজনীতি। 
 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement