Advertisement

Municipality Recruitment Scam : পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে CBI তদন্তের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ, ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্য

মঙ্গলবার রাজ্য সরকারের এই আবেদন গ্রহণ করেছে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।  

প্রতীকী ছবিপ্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 16 May 2023,
  • अपडेटेड 3:56 PM IST
  • পুরসভা নিয়োগ দুর্নীতি মামলা
  • ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্য
  • চলতি সপ্তাহের শেষে হতে পারে শুনানি

রাজ্যের পুরসভা নিয়োগ দুর্নীতিতে (Municipality Recruitment Scam) সিবিআইকে (CBI) তদন্তভার দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। এবার সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে গেল রাজ্য সরকার। মঙ্গলবার রাজ্য সরকারের এই আবেদন গ্রহণ করেছে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।  

এর আগে, বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ সহযোগী অয়ন শীলের বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সেই সময় পুরসভাগুলিতে নিয়োগ সংক্রান্ত বেশকিছু নথি পাওয়া যায়। সেগুলি বাজেয়াপ্ত করেন তদন্তকারীরা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, ওই নথিগুলিতে রাজ্যের পুরসভাগুলিতে নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতির তথ্য রয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন পুরসভা জুড়ে এই দুর্নীতির জাল ছড়িয়ে রয়েছে বলেও দাবি তদন্তকারী সংস্থার। 

এরপর পুরসভাগুলির নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআই-কে তদন্তের নির্দেশ দেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সুপ্রিম কোর্ট হয়ে সেই মামলা ফের আসে কলকাতা হাইকোর্টে। শুনানির পর বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়ই বহাল রাখেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। পুরসভা নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই-কেই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন

তাই এবার পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআই তদন্ত কেন, এই প্রশ্ন তুলে সিঙ্গল বেঞ্চের বিচারপতি অমৃতা সিনহার রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ রাজ্য সরকার। বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে মামলার দায়ের করার আবেদন জানায় রাজ্য সরকার। সেই আবেদন মঞ্জুর করেন বিচারপতি বন্দ্যোপাধ্যায়। মামলা দায়েরের অনুমতি দেয় ডিভিশন বেঞ্চ। সেই মতোই চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে এই মামলার শুনানি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে হুগলির কুন্তল ঘোষ ও শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। তদন্তের সূত্র ধরেই উঠে আসে শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ অয়ন শীলের নাম। তদন্তে আরও অগ্রগতির পর অয়ন শীলকও গ্রেফতার করে কেন্দ্রের এই তদন্তকারী সংস্থা। আর অয়নের গ্রেফতারির সময়ই প্রকাশ্যে আসে পুরসভা নিয়োগ দুর্নীতির বিষয়টি। 
 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement