Advertisement

'বেছে বেছে আলু নেব', মিঠুনের পরে সুকান্তের কথায় TMC ভাঙার ইঙ্গিত?

রবিবার সুকান্ত মজুমদার বলেন,‌ 'বিজেপি ভাঙবে না, তবে তৃণমূল কংগ্রেসের অবস্থা ভালো নয়। তৃণমূল কংগ্রেস থেকে আমাদের দলে যাঁরা আসবেন আমরা বেছে বেছে আলু নেব। পচা আলু নেব না।' মিঠুন চক্রবর্তীর পর এবার খোদ বিজেপির রাজ্য সভাপতির মুখে এই ধরনের কথা শোনায়, ফের একবার নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে বঙ্গ রাজনীতিতে। ‌

সুকান্ত মজুমদারসুকান্ত মজুমদার
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 31 Jul 2022,
  • अपडेटेड 7:19 PM IST
  • তৃণমূল কি ভাঙছে?
  • মিঠুনের পর এবার সুকান্ত
  • ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য বিজেপির রাজ্য সভাপতির

এবার তৃণমূলে ভাঙনের ইঙ্গিত বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) গলাতেও। রবিবার সুকান্ত মজুমদার বলেন,‌ 'বিজেপি ভাঙবে না, তবে তৃণমূল কংগ্রেসের অবস্থা ভালো নয়। তৃণমূল কংগ্রেস থেকে আমাদের দলে যাঁরা আসবেন আমরা বেছে বেছে আলু নেব। পচা আলু নেব না।' মিঠুন চক্রবর্তীর পর এবার খোদ বিজেপির রাজ্য সভাপতির মুখে এই ধরনের কথা শোনায়, ফের একবার নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে বঙ্গ রাজনীতিতে। ‌

গত বুধবার এক সাংবাদিক বৈঠকে বিজেপি নেতা তথা বলিউড অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty) দাবি করেন, তৃণমূলের ৩৮ জন বিধায়কের (TMC MLA) সঙ্গে তাদের সম্পর্ক খুবই ভাল। তারমধ্য ২১ জন সরাসরি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগে আছেন। মিঠুন চক্রবর্তীর সেই দাবি রীতিমতো চাঞ্চল্য ফেলে দেয় রাজ্য রাজনীতিতে। 

প্রসঙ্গত, এসএসসি (SSC) দুর্নীতিতে পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায় গ্রেফতার হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র নতুন করে তৃণমূল কংগ্রেস তথা রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ময়দানে নেমেছে বিজেপি। বিভিন্ন জায়গায় চলছে প্রতিবাদ মিছিল ও সভা। ঘটনায় শুধু পার্থ চট্টোপাধ্যায় নয়, আরও অনেকে জড়িত বলেও দাবি বিজেপির। এক্ষেত্রে দুর্নীতিতে জড়িত প্রত্যেকের কড়া শাস্তির দাবিও জানিয়েছে গেরুয়া শিবির। 

আরও পড়ুন

উল্লেখ্য, গত বিধানসভা নির্বাচনের আগে ঝাঁকে ঝাঁকে তৃণমূল (TMC) নেতা কর্মী সমর্থকেরা যোগ দিয়েছিলেন বিজেপিতে। কিন্তু ভোটের ফলাফল প্রকাশের পর থেকে শুরু হয় প্রত্যাবর্তনের পালা। অনেক হেভিওয়েট নেতা যাঁরা তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে (BJP) গিয়েছিলেন তাঁদের 'ঘর ওয়াপসি' হয়। যার জেরে কার্যত বঙ্গ বিজেপির 'মুখ পোড়ে' বলেই মনে করেন কেউ কেউ। কিন্তু এবার পরপর মিঠুন ও সুকান্তর এই বক্তব্য, নতুন করে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মনে। 


 

Read more!
Advertisement
Advertisement