Advertisement

Suvendu Adhikari Letter To Harikrishna Dwivedi : হাওড়ার পথে বাধা, শুভেন্দুর চিঠি মুখ্যসচিবকে; জবাব চাইলেন রাজ্যপালও

শনিবার দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে বাধার মুখে পড়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তারপর গ্রেফতারও করা হয় তাঁকে। এরপরেই আজ রবিবার হাওড়ার গ্রামীণ এলাকায় যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এদিকে শুভেন্দু যাতে কোনওভাবেই হাওড়ার গ্রামীণ এলাকায় পৌঁছতে না পারেন তার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করে পুলিশও। এমনকি তিনি যাতে হাওড়া না যান সেজন্য তাঁকে চিঠিও দেওয়া হয়। 

জগদীপ ধনখড় ও শুভেন্দু অধিকারী
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 12 Jun 2022,
  • अपडेटेड 9:05 PM IST
  • শুভেন্দু অধিকারীকে আটকালো পুলিশ
  • মুখ্যসচিবকে চিঠি বিরোধী দলনেতার
  • চিঠি ট্যুইট করলেন রাজ্যপালও

হাওড়া (Howrah) যাওয়ার পথে তাঁকে আটকায় পুলিশ। যার জেরে এবার রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীকে চিঠি লিখলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেই চিঠির কপি দিয়েছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কেও (Jagdeep Jhankhar)। আর রাজ্যপাল সেই চিঠি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে জবাব চাইলেন মুখ্যসচিবের কাছে। 

শনিবার দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে বাধার মুখে পড়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তারপর গ্রেফতারও করা হয় তাঁকে। এরপরেই আজ রবিবার হাওড়ার গ্রামীণ এলাকায় যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এদিকে শুভেন্দু যাতে কোনওভাবেই হাওড়ার গ্রামীণ এলাকায় পৌঁছতে না পারেন তার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করে পুলিশও। এমনকি তিনি যাতে হাওড়া না যান সেজন্য তাঁকে চিঠিও দেওয়া হয়। 

যদিও রবিবার নির্দিষ্ট সময়ে বাড়ি থেকে বের হন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কিন্তু তমলুকের রাধামণি মোড়ে শুভেন্দু অধিকারীকে আটকে দেয় পুলিশ। ঘটনাস্থলে দেখায় যায় বিশাল সংখ্যাক পুলিশ বাহিনী ও ব়্যাফ। মাঝ রাস্তায় তাঁকে আটকে দেওয়ায় রীতিমতো রাজ্য সরকার ও পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। 

শুভেন্দু অধিকারীর দাবি, তিনি নিজের গেস্ট হাউজে যাচ্ছেন। আর নিজের বাড়ি যাওয়ার পথে তাঁকে আটকাতে পারে না পুলিশ। বিরোধী দলনেতা বলেন, "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নির্দেশেই নোংরামো করছে পুলিশ। এই বাহাদুরিটা বৃহস্পতিবার-শুক্রবার দেখালে, বা গতকাল পাঁচলায় দেখালে এতগুলো মানুষর ক্ষতি হত না।" যদিও পুলিশের দাবি ছিল, শুভেন্দু অধিকারী হাওড়ার গ্রামীণ এলাকায় গেলে আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে। এরপরেই মুখ্যসচিবের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন শুভেন্দু অধিকারী। তারপর চিঠিও লেখেন তাঁকে।

আরও পড়ুনঅফিসে ঢুকতে ১ মিনিট লেট হলেই সর্বনাশ, কর্মীদের আজব সাজা দেয় কর্তৃপক্ষ

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement