Advertisement

Panihati Case: হাওড়া পর্নকাণ্ড: পুলিশের জালে ফুলটুসির ছেলে, আটক আরিয়ানের বোনও

পানিহাটির ঘটনায় অবশেষে পুলিশের জালে অভিযুক্ত আরিয়ান খান। তার বোন জোয়া খানকেও আটক করেছে হাওড়া পুলিশ। তবে এখনও পর্যন্ত মূল অভিযুক্ত শ্বেতা খান ওরফে ফুলটুসি ফেরার। পুলিশ সূত্রে খবর, দক্ষিণ কলকাতার গল্ফগ্রিন এলাকা থেকে পাকড়াও করা হয়েছে আরিয়ানকে। জোয়াকে পাকড়াও করা হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সোনারপুর থেকে। 

শ্বেতা খান ও আরিয়ান খান।শ্বেতা খান ও আরিয়ান খান।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 11 Jun 2025,
  • अपडेटेड 1:46 PM IST
  • পানিহাটির ঘটনায় অবশেষে পুলিশের জালে অভিযুক্ত আরিয়ান খান।
  • তার বোন জোয়া খানকেও আটক করেছে হাওড়া পুলিশ।
  • তবে এখনও পর্যন্ত মূল অভিযুক্ত শ্বেতা খান ওরফে ফুলটুসি ফেরার।

পানিহাটির ঘটনায় অবশেষে পুলিশের জালে অভিযুক্ত আরিয়ান খান। তার বোন জোয়া খানকেও আটক করেছে হাওড়া পুলিশ। তবে এখনও পর্যন্ত মূল অভিযুক্ত শ্বেতা খান ওরফে ফুলটুসি ফেরার। পুলিশ সূত্রে খবর, দক্ষিণ কলকাতার গল্ফগ্রিন এলাকা থেকে পাকড়াও করা হয়েছে আরিয়ানকে। জোয়াকে পাকড়াও করা হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সোনারপুর থেকে। 

প্রসঙ্গত, পানিহাটির এক যুবতীকে হাওড়ার বাঁকড়ার ফ্ল্যাটে আটকে রেখে অত্যাচার চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে শ্বেতা খান ও তার পুত্র আরিয়ান খানের বিরুদ্ধে। পর্নোগ্রাফিকাণ্ডে অভিযুক্ত শ্বেতা ও তার পুত্র। জানা গিয়েছে, নির্যাতিকাকে কুলু, মানালিতেও নিয়ে গিয়েছিল শ্বেতা। তার ২ বছরের এক সন্তান রয়েছে। পর্নোগ্রাফি শ্যুট করতে রাজি না হওয়ায় পানিহাটির যুবতীর উপর অত্যাচার চালানো হয় বলে অভিযোগ। ওই যুবতীকে দিয়েই সন্তানের দেখভাল করাত শ্বেতা। সেই কারণেই তাঁকে কুলুতে নিয়ে যাওয়া বলে দাবি। পানিহাটির যুবতীর মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে শ্বেতার বিরুদ্ধে। কোনওক্রমে শ্বেতাদের খপ্পর থেকে পালিয়ে আসেন পানিহাটির ওই যুবতী। 

নির্যাতিতার এক প্রতিবেশী জানিয়েছেন, ওই যুবতীকে প্রথমে সার্জিক্যাল ওয়ার্ডে রাখা হয়েছিল। কিন্তু অবস্থার অবনতি হওয়ায় আইসিসিইউ-তে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর পেটেও সমস্যা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ওই যুবতী মানসিক ভাবেও ভেঙে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই প্রতিবেশী। 

অন্য দিকে, শ্বেতার বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে। শ্বশুরবাড়িতে স্বামীর উপস্থিতিতেই অন্য পুরুষ বন্ধুদের ডেকে আনার অভিযোগ রয়েছে শ্বেতা ওরফে ফুলটুসির বিরুদ্ধে। তার প্রাক্তন স্বামী বলেন, 'হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শ্বশুরের বাড়ির দলিল নিয়ে নিজের নামে সম্পত্তি লিখিয়ে নেয় শ্বেতা। আমাদের গোটা পরিবারকে শেষ করে দিয়েছে।'

Read more!
Advertisement
Advertisement