Advertisement

Bolpur Police: বিতর্কে বোলপুর থানা, বালি বোঝাই গাড়ি জোর করে আটকে রাখার অভিযোগ

এবার বোলপুর থানার পুলিশের বিরুদ্ধে উঠল জোর করে গাড়ি আটকে রাখার অভিযোগ। বোলপুরের রবীন্দ্রবীথি বাইপাস মোড়ের কাছে চারটি বালি বোঝাই গাড়িকে বেআইনিভাবে আটকে রেখেছে পুলিশ, এমনই অভিযোগ গাড়িচালক ও গাড়ি মালিকদের। 

ফাইল চিত্র।ফাইল চিত্র।
প্রীতম ব্যানার্জী
  • বোলপুর,
  • 17 Jun 2025,
  • अपडेटेड 11:29 AM IST
  • বোলপুর থানার পুলিশের বিরুদ্ধে উঠল জোর করে গাড়ি আটকে রাখার অভিযোগ।
  • চারটি বালি বোঝাই গাড়িকে বেআইনিভাবে আটকে রেখেছে পুলিশ।
  • এমনই অভিযোগ গাড়িচালক ও গাড়ি মালিকদের। 

আবারও চর্চায় বোলপুর থানা ও থানার আইসি লিটন হালদার। অনুব্রত মণ্ডলের সেই ভাইরাল অডিওকাণ্ডের পর আগেই বোলপুর থানার আইসির বিরুদ্ধে উঠেছিল বালি মাফিয়াদের সঙ্গে যোগসাজশ এবং তোলাবাজির অভিযোগ। এবার বোলপুর থানার পুলিশের বিরুদ্ধে উঠল জোর করে গাড়ি আটকে রাখার অভিযোগ। বোলপুরের রবীন্দ্রবীথি বাইপাস মোড়ের কাছে চারটি বালি বোঝাই গাড়িকে বেআইনিভাবে আটকে রেখেছে পুলিশ, এমনই অভিযোগ গাড়িচালক ও গাড়ি মালিকদের। 

তাঁদের অভিযোগ, পূর্ব বর্ধমান থেকে ৭০০ সেফটি বালি লোড করে তাঁরা কেউ মালদা, কেউ নদিয়ার উদ্দেশে রওনা দিচ্ছিলেন। ঠিক তখনই বোলপুরের উপর দিয়ে যাওয়ার সময় রবীন্দ্র বিথী বাইপাসের উপর বোলপুর থানার পুলিশ গাড়িগুলিকে দাঁড় করায়। গাড়িচালকরা তাঁদের বৈধ নথি অর্থাৎ বালির চালান থেকে শুরু করে যেখানে বালি ওজন করা হয়েছে সেখানকার কাগজও দেখান। কিন্তু তা সত্বেও গাড়িগুলিকে জোর করে দাঁড় করিয়ে রাখা হয় বলে অভিযোগ। 

কিন্তু ঠিক কী কারণে গাড়ি দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে তা বুঝতে পারছেন না গাড়ি মালিকরা।  তাঁদের অভিযোগ, বোলপুর থানার পুলিশ এই ভাবেই টাকা তুলছে। আর তাঁদের একটি সময়সীমা আছে, সেই সময়সীমা পেরিয়ে গেলে চালান বৈধতা শেষ হয়ে যাবে। আর তারপরে পুলিশ মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে গাড়িগুলিকে ছেড়ে দেবে। কিন্তু তাঁদের কাছে সমস্ত বৈধ কাগজ থাকা সত্ত্বেও কেন তাঁরা ব্যবসা করতে পারবেন না, এই প্রশ্ন তুলছেন গাড়ি মালিকেরা।

এই ঘটনায় জেলা পুলিশ সুপার শ্রী আমনদীপের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন,  বিষয়টি দেখছি।

রিপোর্টার- শান্তনু হাজরা
 

Read more!
Advertisement
Advertisement