Advertisement

বিশ্ব

'আগুনের গোলা' ছাড়ছে মার্কিন বিমান, আফগানিস্তানে বাড়ছে আতঙ্ক

Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 23 Aug 2021,
  • Updated 7:35 PM IST
  • 1/8

তালিবান (Taliban) পুনরায় আফগানিস্তান (Afghanistan) দল করার পরেই দেশ ছেড়ে পালাচ্ছেন দলে দলে মানুষ। কাবুল বিমানবন্দরের (Kabul Airport) ছবি ইতিমধ্যেই এসেছে বিশ্বের সামনে। কাবুলে আটকে থাকা নিজেদের দেশের নাগরিকদের সেনাবাহিনীর বিমানের মাধ্যমে উদ্ধার করছে আমেরিকা। কিন্তু তারমাঝেই তৈরি হয়েছে মিসাইল হামলার আতঙ্ক। (ছবি-পিটিআই)
 

  • 2/8

এই পরিস্থিতিতে মিসাইল হামলার বিপদকে রুখতে নয়া প্ল্যান মার্কিন সেনার। রেপিড ডাইভিং কম্ব্যাট ল্যান্ডিং করছে সামরিক বিমানগুলি। একই সঙ্গে বাতাসে ছাড়া হচ্ছে আগুনের গোলা। (ছবি-স্ক্রিনশট)

  • 3/8

এভাবেই আইএসআইএস (ISIS) ও তালিবানের মিসাইল থেকে বাঁচার চেষ্টা করছে উদ্ধারকারী বিমানগুলি। একটি ভিডিওতে দেখা গেছে কিভাবে কাবুলে একটি পরিবহণ বিমান সন্ত্রাসীদের Heat-Seeking প্রযুক্তিকে বিভ্রান্ত করার জন্য আগুনের গোলা ছাড়ছে।
 

  • 4/8

রিপোর্ট অনুযায়ী, আফগানিস্তানে শরণার্থীদের উদ্ধারকারী বিমানে হামলা চালাতে পারে আইএসআইএস। এর জন্য তারা Heat-Seeking প্রযুক্তি ব্যবহার করবে। অর্থাৎ বিমানের উষ্ণতাকে চিহ্নিত করার পর সেটিকে নিশানা করবে মিসাইল। 

  • 5/8

প্রসঙ্গত, রোজই ভিড় বাড়ছে কাবুল বিমানবন্দরে। তালিবানের শাসন থেকে পালানোর চেষ্টা করছেন মানুষ। একটি পরিবার জানাচ্ছে, প্রতিদিন রাতে কাবুল বিমানবন্দরের সামনে ভিড় উপচে পড়ছে এবং ধাক্কাধাক্কিতে অনেকের মৃত্যুও হচ্ছে। 
 

  • 6/8

ডেইলি মেলের খবর অনুযায়ী, ন্যাটো বাহিনীর এক আধিকারিক রয়টার্সকে জানান, উদ্ধারকার্যের সময় কাবুল বিমানবন্দর ও পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলিতে গত ৭ দিনে কমপক্ষে ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। 
 

  • 7/8

অন্যদিকে ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রক জানাচ্ছে, তালিবানদের থেকে পালাতে গিয়ে ৭ আফগানের মৃত্যু হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন, কাবুল বিমানবন্দরের আশাপাশে শূন্যে গুলি চালিয়েছে তালিবান এবং ভিড় হঠাতে লাঠির ব্যবহারও করেছে। শুধু তাই নয়, গুলিতে মৃত্যুও হয়েছে মানুষের। 
 

  • 8/8

সোমবার ফের গুলি চলে কাবুল বিমানবন্দরে। তাতে মৃত্যু হয় এক আফগান সৈনিকের। আহতও হন অনেকে। জানা গিয়েছে, এক অজ্ঞাত পরিচয় আততায়ী গুলি চালায়। এরপর তাকে জবাব দিতে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় আফগান ও মার্কিন সেন। সেইসময়ই ওই আফগান সেনার মৃত্যু হয়। আরও কয়েকজন সৈনিক আহত হন। আমেরিকা, ফ্রান্স, ব্রিটেন, জার্মানি সহ বেশ কয়েকটি দেশের সেনা শরণার্থীদের কাবুল বিমানবন্দর থেকে নিয়ে যাচ্ছে। 
 

Advertisement
Advertisement